্যাপারে আমেরিকার নীতিমালা বিষয়ক এক আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। "ইউএস পলিসি অন রিফিউজি, মাইগ্রেশন অ্যান্ড পপুলেশন ডাইনামিকস" শীরোনামে দেয়া লেকচারে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, তিন বছর আগে তিনি যখন মিয়ানমার সফর করেছিলেন তখন রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের যে মনোভাব ছিল, বর্তমানে তাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর বিশেষ করে দেশটির আরাকান প্রদেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইন সম্প্রদায়ের মাধ্যমে চালানো আগ্রাসনের ফলে যে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছে-তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমারের সাথে আমেরিকা কাজ করছে বলেও জানান মন্ত্রী রিচার্ড। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আমেরিকা যেভাবে সোচ্চার মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিরুদ্ধে ততটা সোচ্চার নয় কেন-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটুক না কেন যুক্তরাষ্ট্র তা নিয়ে কথা বলে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান যুদ্ধ-বিগ্রহ, ধর্মীয় সংঘাত ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপসহ নানা কারণে শরণার্থীদের বিষয়টি এখন অনেক দেশেই দেখা যায়-এমন মন্তব্য করে সহকারী মন্ত্রী রিচার্ড বলেন, বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখনই যখন এসব শরণার্থীরা ক্যাম্প ছেড়ে নগর-বন্দর ও লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি উদ্বাস্তুদের বিশেষ করে উদ্বাস্তু নারী ও শিশুদের অধিকারের ব্যাপারে আরও আন্তরিক হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, প্রায়ই উদ্বাস্তু নারীরা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। গত প্রায় দুই দশক ধরে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান মার্কিন সহকারী মন্ত্রী। মিয়ানমার সরকারের সাথে আলোচনা অব্যাহত রেখে কিভাবে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের ফেরত পাঠানো যায় সে ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বলেও জানান তিনি। মার্কিন সহকারী মন্ত্রী ২০১৪ সালকে একটি কঠিন বছর আখ্যায়িত করে বলেন, ওই বছরে মানুষ-সৃষ্ট দুর্যোগ সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এসেছিল। তিনি বলেন, এই বছরে বেশ কয়েকটি কুৎসিত যুদ্ধ মানুষ দেখেছে যাতে অনেকেই গৃহহারা হয়েছেন, পরিণত হয়েছেন উদ্বাস্তুতে। উদাহরণস্বরুপ তিনি বলেন, শুধুমাত্র সিরিয়ায় যুদ্ধেই ১ কোটি ২ লাখ মানুষ গৃহহারা হয়ে উদ্বাস্তু জীবন-যাপনে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫ কোটিরও বেশি শরণার্থী রয়েছে যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি। তিনি সাম্প্রতিক শরণার্থী পরিস্থিতিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে এজন্য ইরাকে আইএসআইএলের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, দক্ষিণ ও মধ্য সুদানে গৃহযুদ্ধ, ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যুদ্ধ এবং গাজায় ইহুদী ও হামাসের যুদ্ধকে দায়ী করেছেন। লেকচার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিস-এর বোর্ড অব গভর্ণরস রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ এবং সমাপনী বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র সচিব মো: শহীদুল হক। অনুষ্ঠানের উম্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে শরণার্থী ও অভিবাসন ইস্যু মানবাধিকার ও মানবিক নিরাপত্তার দৃষ্টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তারা আরও বলেন, বাংলাদেশকে বিপুল পরিমান শরণার্থীকে আশ্রয় দিতে হচ্ছে যা একটি ঘনবসতিপূর্ণ ও অনুন্নত দেশের পক্ষে অত্যন্ত কঠিন। অদূর ভবিষ্যতে সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থা ও উন্নত দেশসমূহের সহযোগিতায় বাংলাদেশ এই শরণার্থীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন বক্তারা। কেবি
Wednesday, January 21, 2015
রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার আগের চেয়ে আন্তরিক: মার্কিন মন্ত্রী:Time News
রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার আগের চেয়ে আন্তরিক: মার্কিন মন্ত্রী কুটনৈতিক রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২১ জানুয়ারি, ২০১৫ ০১:৫৫:২৪ সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকার বর্তমানে আগের চেয়ে অনেক বেশি আন্তরিক বলে মন্তব্য করেছেন সফররত মার্কিনপররাষ্ট্র দপ্তরের জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন বিষয়ক সহকারী মন্ত্রীএ্যান সি. রিচার্ড। আজ সকালে রাজধানীর বিস অডিটোরিয়ামে শরণার্থীদের ব
্যাপারে আমেরিকার নীতিমালা বিষয়ক এক আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। "ইউএস পলিসি অন রিফিউজি, মাইগ্রেশন অ্যান্ড পপুলেশন ডাইনামিকস" শীরোনামে দেয়া লেকচারে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, তিন বছর আগে তিনি যখন মিয়ানমার সফর করেছিলেন তখন রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের যে মনোভাব ছিল, বর্তমানে তাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর বিশেষ করে দেশটির আরাকান প্রদেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইন সম্প্রদায়ের মাধ্যমে চালানো আগ্রাসনের ফলে যে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছে-তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমারের সাথে আমেরিকা কাজ করছে বলেও জানান মন্ত্রী রিচার্ড। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আমেরিকা যেভাবে সোচ্চার মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিরুদ্ধে ততটা সোচ্চার নয় কেন-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটুক না কেন যুক্তরাষ্ট্র তা নিয়ে কথা বলে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান যুদ্ধ-বিগ্রহ, ধর্মীয় সংঘাত ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপসহ নানা কারণে শরণার্থীদের বিষয়টি এখন অনেক দেশেই দেখা যায়-এমন মন্তব্য করে সহকারী মন্ত্রী রিচার্ড বলেন, বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখনই যখন এসব শরণার্থীরা ক্যাম্প ছেড়ে নগর-বন্দর ও লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি উদ্বাস্তুদের বিশেষ করে উদ্বাস্তু নারী ও শিশুদের অধিকারের ব্যাপারে আরও আন্তরিক হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, প্রায়ই উদ্বাস্তু নারীরা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। গত প্রায় দুই দশক ধরে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান মার্কিন সহকারী মন্ত্রী। মিয়ানমার সরকারের সাথে আলোচনা অব্যাহত রেখে কিভাবে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের ফেরত পাঠানো যায় সে ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বলেও জানান তিনি। মার্কিন সহকারী মন্ত্রী ২০১৪ সালকে একটি কঠিন বছর আখ্যায়িত করে বলেন, ওই বছরে মানুষ-সৃষ্ট দুর্যোগ সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এসেছিল। তিনি বলেন, এই বছরে বেশ কয়েকটি কুৎসিত যুদ্ধ মানুষ দেখেছে যাতে অনেকেই গৃহহারা হয়েছেন, পরিণত হয়েছেন উদ্বাস্তুতে। উদাহরণস্বরুপ তিনি বলেন, শুধুমাত্র সিরিয়ায় যুদ্ধেই ১ কোটি ২ লাখ মানুষ গৃহহারা হয়ে উদ্বাস্তু জীবন-যাপনে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫ কোটিরও বেশি শরণার্থী রয়েছে যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি। তিনি সাম্প্রতিক শরণার্থী পরিস্থিতিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে এজন্য ইরাকে আইএসআইএলের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, দক্ষিণ ও মধ্য সুদানে গৃহযুদ্ধ, ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যুদ্ধ এবং গাজায় ইহুদী ও হামাসের যুদ্ধকে দায়ী করেছেন। লেকচার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিস-এর বোর্ড অব গভর্ণরস রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ এবং সমাপনী বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র সচিব মো: শহীদুল হক। অনুষ্ঠানের উম্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে শরণার্থী ও অভিবাসন ইস্যু মানবাধিকার ও মানবিক নিরাপত্তার দৃষ্টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তারা আরও বলেন, বাংলাদেশকে বিপুল পরিমান শরণার্থীকে আশ্রয় দিতে হচ্ছে যা একটি ঘনবসতিপূর্ণ ও অনুন্নত দেশের পক্ষে অত্যন্ত কঠিন। অদূর ভবিষ্যতে সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থা ও উন্নত দেশসমূহের সহযোগিতায় বাংলাদেশ এই শরণার্থীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন বক্তারা। কেবি
্যাপারে আমেরিকার নীতিমালা বিষয়ক এক আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। "ইউএস পলিসি অন রিফিউজি, মাইগ্রেশন অ্যান্ড পপুলেশন ডাইনামিকস" শীরোনামে দেয়া লেকচারে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, তিন বছর আগে তিনি যখন মিয়ানমার সফর করেছিলেন তখন রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের যে মনোভাব ছিল, বর্তমানে তাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর বিশেষ করে দেশটির আরাকান প্রদেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইন সম্প্রদায়ের মাধ্যমে চালানো আগ্রাসনের ফলে যে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছে-তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমারের সাথে আমেরিকা কাজ করছে বলেও জানান মন্ত্রী রিচার্ড। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আমেরিকা যেভাবে সোচ্চার মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিরুদ্ধে ততটা সোচ্চার নয় কেন-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন সহকারী মন্ত্রী বলেন, যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটুক না কেন যুক্তরাষ্ট্র তা নিয়ে কথা বলে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান যুদ্ধ-বিগ্রহ, ধর্মীয় সংঘাত ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপসহ নানা কারণে শরণার্থীদের বিষয়টি এখন অনেক দেশেই দেখা যায়-এমন মন্তব্য করে সহকারী মন্ত্রী রিচার্ড বলেন, বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখনই যখন এসব শরণার্থীরা ক্যাম্প ছেড়ে নগর-বন্দর ও লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি উদ্বাস্তুদের বিশেষ করে উদ্বাস্তু নারী ও শিশুদের অধিকারের ব্যাপারে আরও আন্তরিক হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, প্রায়ই উদ্বাস্তু নারীরা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। গত প্রায় দুই দশক ধরে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান মার্কিন সহকারী মন্ত্রী। মিয়ানমার সরকারের সাথে আলোচনা অব্যাহত রেখে কিভাবে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের ফেরত পাঠানো যায় সে ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বলেও জানান তিনি। মার্কিন সহকারী মন্ত্রী ২০১৪ সালকে একটি কঠিন বছর আখ্যায়িত করে বলেন, ওই বছরে মানুষ-সৃষ্ট দুর্যোগ সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এসেছিল। তিনি বলেন, এই বছরে বেশ কয়েকটি কুৎসিত যুদ্ধ মানুষ দেখেছে যাতে অনেকেই গৃহহারা হয়েছেন, পরিণত হয়েছেন উদ্বাস্তুতে। উদাহরণস্বরুপ তিনি বলেন, শুধুমাত্র সিরিয়ায় যুদ্ধেই ১ কোটি ২ লাখ মানুষ গৃহহারা হয়ে উদ্বাস্তু জীবন-যাপনে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সারা বিশ্বে ৫ কোটিরও বেশি শরণার্থী রয়েছে যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি। তিনি সাম্প্রতিক শরণার্থী পরিস্থিতিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে এজন্য ইরাকে আইএসআইএলের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, দক্ষিণ ও মধ্য সুদানে গৃহযুদ্ধ, ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যুদ্ধ এবং গাজায় ইহুদী ও হামাসের যুদ্ধকে দায়ী করেছেন। লেকচার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিস-এর বোর্ড অব গভর্ণরস রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ এবং সমাপনী বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র সচিব মো: শহীদুল হক। অনুষ্ঠানের উম্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে শরণার্থী ও অভিবাসন ইস্যু মানবাধিকার ও মানবিক নিরাপত্তার দৃষ্টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তারা আরও বলেন, বাংলাদেশকে বিপুল পরিমান শরণার্থীকে আশ্রয় দিতে হচ্ছে যা একটি ঘনবসতিপূর্ণ ও অনুন্নত দেশের পক্ষে অত্যন্ত কঠিন। অদূর ভবিষ্যতে সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থা ও উন্নত দেশসমূহের সহযোগিতায় বাংলাদেশ এই শরণার্থীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন বক্তারা। কেবি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment