্রাম মহানগরী হরতালের আওতামুক্ত থাকবে তবে অবরোধ চলবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়। এদিকে শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘পয়লা এপ্রিলই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। যা কিছু ঘটুক, নির্ধারিত সময়েই আমরা পরীক্ষা নেব। এসএসসির মতো ফাঁকে ফাঁকে পরীক্ষা নিলে এ পরীক্ষা শেষ হতে দীর্ঘদিন লেগে যাবে।’ কিন্তু এ ঘোষণায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ-আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পরীক্ষা শুরুর দিন হরতাল না থাকলেও পরবর্তীতে থাকবে না এরকোনো নিশ্চয়তা নেই। আর ২০ দলীয় জোট অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার না করলে কেউরাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হবেন না, এরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাছাড়া স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হলে শিক্ষার্থীর গোটা জীবনই হুমকির মুখেপড়বে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অনিশ্চয়তা আর হতাশার এখানেই শেষ নয়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পরীক্ষার্থীরা জানিয়েছে, শুধু যে পরীক্ষা নিয়ে টেনশন তা নয়, চলমান হরতাল-অবরোধে তাদের প্রস্তুতিতেও বাধার সৃষ্টি হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থীই মডেল টেস্টসহ শেষ সময়ের প্রস্তুতি নিতে শিক্ষকদের কাছে যেতে পারেননি। এদিকে আবার আসন্ন ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে আগামী ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন ছাত্রছাত্রীর অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। রুটিন অনুযায়ী ১ এপ্রিল থেকে শুরু হলে পরীক্ষা শেষ হবে ১১ জুন। উল্লেখ্য, টানা হরতালের কারণে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছিল ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি। শুধু শুক্র ওশনিবারেই পরীক্ষা দিতে হয়েছে প্রায় ১৫ লাখ শিক্ষার্থীকে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ৫ জানুয়ারি লাগাতার অবরোধ ডাকার পর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় প্রায় লাগাতার হরতাল। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের জয়ের পর ১০ মার্চ ১২ ঘণ্টার জন্য হরতাল শিথিল করা হয়। এরপর স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন ২৫ মার্চ হরতাল ছিল না। গত রোববার (২৯ মার্চ) আসা বিবৃতিতে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতালের ঘোষণা দেওয়া হয়। মঙ্গলবার আসা বিবৃতিতে বুধবার বিক্ষোভ দিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতাল দেওয়া হয়। তবে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী এলাকা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে বলে ঘোষণা করা হয়। কেএইচ, জেএ
Wednesday, April 1, 2015
এবার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় এইচএসসি পরীক্ষা:Time News
এবার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় এইচএসসি পরীক্ষা স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ৩১ মার্চ, ২০১৫ ২১:৫৪:৪৬ বুধবার (১ এপ্রিল) সারাদেশে একযোগে শুরু হচ্ছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এসএসসি পরীক্ষার পুরো সময়টিতে অবরোধের সঙ্গে হরতাল থাকলেও এইচএসসি পরীক্ষার শুরুর দিনে হরতাল নেই। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লাহ বুলু এক বিবৃতিতে বুধবার গণমিছিলের কর্মসূচি এবং বৃহস্পতিবার হরতালের ঘোষণা দেন। নির্বাচনের কারণে ঢাকা ও চট্টগ
্রাম মহানগরী হরতালের আওতামুক্ত থাকবে তবে অবরোধ চলবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়। এদিকে শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘পয়লা এপ্রিলই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। যা কিছু ঘটুক, নির্ধারিত সময়েই আমরা পরীক্ষা নেব। এসএসসির মতো ফাঁকে ফাঁকে পরীক্ষা নিলে এ পরীক্ষা শেষ হতে দীর্ঘদিন লেগে যাবে।’ কিন্তু এ ঘোষণায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ-আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পরীক্ষা শুরুর দিন হরতাল না থাকলেও পরবর্তীতে থাকবে না এরকোনো নিশ্চয়তা নেই। আর ২০ দলীয় জোট অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার না করলে কেউরাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হবেন না, এরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাছাড়া স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হলে শিক্ষার্থীর গোটা জীবনই হুমকির মুখেপড়বে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অনিশ্চয়তা আর হতাশার এখানেই শেষ নয়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পরীক্ষার্থীরা জানিয়েছে, শুধু যে পরীক্ষা নিয়ে টেনশন তা নয়, চলমান হরতাল-অবরোধে তাদের প্রস্তুতিতেও বাধার সৃষ্টি হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থীই মডেল টেস্টসহ শেষ সময়ের প্রস্তুতি নিতে শিক্ষকদের কাছে যেতে পারেননি। এদিকে আবার আসন্ন ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে আগামী ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন ছাত্রছাত্রীর অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। রুটিন অনুযায়ী ১ এপ্রিল থেকে শুরু হলে পরীক্ষা শেষ হবে ১১ জুন। উল্লেখ্য, টানা হরতালের কারণে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছিল ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি। শুধু শুক্র ওশনিবারেই পরীক্ষা দিতে হয়েছে প্রায় ১৫ লাখ শিক্ষার্থীকে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ৫ জানুয়ারি লাগাতার অবরোধ ডাকার পর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় প্রায় লাগাতার হরতাল। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের জয়ের পর ১০ মার্চ ১২ ঘণ্টার জন্য হরতাল শিথিল করা হয়। এরপর স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন ২৫ মার্চ হরতাল ছিল না। গত রোববার (২৯ মার্চ) আসা বিবৃতিতে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতালের ঘোষণা দেওয়া হয়। মঙ্গলবার আসা বিবৃতিতে বুধবার বিক্ষোভ দিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতাল দেওয়া হয়। তবে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী এলাকা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে বলে ঘোষণা করা হয়। কেএইচ, জেএ
্রাম মহানগরী হরতালের আওতামুক্ত থাকবে তবে অবরোধ চলবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়। এদিকে শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘পয়লা এপ্রিলই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। যা কিছু ঘটুক, নির্ধারিত সময়েই আমরা পরীক্ষা নেব। এসএসসির মতো ফাঁকে ফাঁকে পরীক্ষা নিলে এ পরীক্ষা শেষ হতে দীর্ঘদিন লেগে যাবে।’ কিন্তু এ ঘোষণায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ-আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পরীক্ষা শুরুর দিন হরতাল না থাকলেও পরবর্তীতে থাকবে না এরকোনো নিশ্চয়তা নেই। আর ২০ দলীয় জোট অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার না করলে কেউরাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হবেন না, এরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাছাড়া স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হলে শিক্ষার্থীর গোটা জীবনই হুমকির মুখেপড়বে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অনিশ্চয়তা আর হতাশার এখানেই শেষ নয়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পরীক্ষার্থীরা জানিয়েছে, শুধু যে পরীক্ষা নিয়ে টেনশন তা নয়, চলমান হরতাল-অবরোধে তাদের প্রস্তুতিতেও বাধার সৃষ্টি হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থীই মডেল টেস্টসহ শেষ সময়ের প্রস্তুতি নিতে শিক্ষকদের কাছে যেতে পারেননি। এদিকে আবার আসন্ন ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে আগামী ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন ছাত্রছাত্রীর অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। রুটিন অনুযায়ী ১ এপ্রিল থেকে শুরু হলে পরীক্ষা শেষ হবে ১১ জুন। উল্লেখ্য, টানা হরতালের কারণে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছিল ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি। শুধু শুক্র ওশনিবারেই পরীক্ষা দিতে হয়েছে প্রায় ১৫ লাখ শিক্ষার্থীকে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ৫ জানুয়ারি লাগাতার অবরোধ ডাকার পর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় প্রায় লাগাতার হরতাল। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের জয়ের পর ১০ মার্চ ১২ ঘণ্টার জন্য হরতাল শিথিল করা হয়। এরপর স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন ২৫ মার্চ হরতাল ছিল না। গত রোববার (২৯ মার্চ) আসা বিবৃতিতে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতালের ঘোষণা দেওয়া হয়। মঙ্গলবার আসা বিবৃতিতে বুধবার বিক্ষোভ দিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতাল দেওয়া হয়। তবে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী এলাকা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে বলে ঘোষণা করা হয়। কেএইচ, জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment