
দণ্ডের প্রতিবাদে এ হরতাল পালন করা হচ্ছে। বুধবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া এ হরতালের আজ দ্বিতীয় দিন চলছে। শেষ হবে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৬টায়। প্রথম দিনের হরতালে রাজধানীসহ সারাদেশে ব্যাপক পিকেটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। এসময় বেশ কিছু গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছে। বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে হরতাল সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশসহ দলটির শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আটক করা হয়েছে কয়েকশ হরতাল সমর্থককে। এর আগে মঙ্গলবার জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ এক বিবৃতিতে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল সফল করে তোলার জন্য জামায়াতের সকল শাখা, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ ও পেশাজীবীসহ সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ তথা দেশের আপামর জনতার প্রতি আহবান জানান। এ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ী হরতালের আওতামুক্ত থাকবে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে জামায়াত। এদিকে জামায়াতের ডাকা দুই দিনের হরতালে নৈতিক সমর্থন দিয়েছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। মঙ্গলবার দলের সভাপতি শফিউল আলম প্রধান এক বিবৃতিতে এ সমর্থনের কথা জানান। জামায়াতের ডাকা হরতালকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আইনশৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানীতে বিজিব মোতায়েন করা হয়েছে। এআর
No comments:
Post a Comment