। টঙ্গী হয়ে উঠেছে সব পথের মোহনা। এর মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক মহাসমাবেশ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। চার দিন বিরতি পর আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে। আগামী ১৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে। আখেরি মোনাজাতে শরিক হতে শনিবার রাত থেকে মুসল্লিগণ বাস, ট্রাক, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, ট্রেন ও ট্রলারে করে টঙ্গীতে আসতে শুরু করেছেন। রাজধানীসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার লোকজন ভিড় এড়াতে নানা ঝক্কিঝামেলা উপেক্ষা করে রাতেই টঙ্গীতে অবস্থান নিয়েছেন। এর আগে শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা মো. এহসানের আমবয়ানের মাধ্যমে ইজতেমা শুরু হয়। বয়ান বাংলায় তরজমা করেন বাংলাদেশের মাওলানা মো. আবদুল মতিন। এরপর বাদ জুমা ভারতের মাওলানা শওকত এবং বাদ আসর বাংলাদেশের ঢাকার কাকরাইল মসজিদের হাফেজ মোহাম্মদ জুুবায়ের বয়ান করেন। আর মাগরিবের নামাজের পর থেকে বয়ান করেন দিল্লির মাওলানা মোহাম্মদ সা’দ। শনিবার বাদ ফজর থেকে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইসমাইল হোসেন গোদরা, বাদ জোহর ভারতের হজরত মাওলানা শওকত আলী, বাদ আসর ভারতের হজরত মাওলানা মোহাম্মদ জোয়াহের এবং বাদ মাগরিব পাকিস্তানের হজরত মাওলানা আবদুল হক বয়ান করেন। আখেরি মোনাজাত ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা আখেরি মোনাজাত ঘিরে গাজীপুর পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করেছে। শনিবার দুপুরে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মো. হারুন অর রশিদ জানান, আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আখেরি মোনাজাতের দিন অন্যান্য দিনের চেয়ে দ্বিগুণ ফোর্স (দুই শিফটের ফোর্স এক শিফটে) মোতায়েন করা হবে। বিদেশি নিবাসসহ খিত্তায় খিত্তায় সাদা পোশাকে এবং ইজতেমা মাঠের চার পাশে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে হেলিকপ্টারের সাহায্যে ওপর থেকে পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থাও। ওয়াচ টাওয়ার, চেকপোস্ট, ফুট প্যাট্রল, রিভার প্যাট্রল দিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সার্বক্ষণিক সিসিটিভির মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে। তিনি বলেন, গত শুক্রবার লাখ লাখ মুসল্লির সমাগম ঘটেছিল। টঙ্গী থানা এলাকা থেকে স্টেশন রোড পর্যন্ত এবং কামারপাড়া থেকে মন্নুগেট পর্যন্ত সব রাস্তা ব্লক হয়ে গিয়েছিল। মুসল্লিরা রাস্তায় নামাজ আদায় করেছেন। আমরা আশা করছি, আখেরি মোনাজাতের দিনও প্রচুর লোকের সমাগম ঘটবে। এ কারণে ট্রাফিক ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। মোনাজাতে মাইকের ব্যবস্থা আগের মতো এবারও বেতার-টিভিতে সরাসরি মোনাজাত সম্প্রচারের অনুমতি দেননি তাবলিগের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বিরা। তবে কোনো রেডিও-টিভি ইজতেমা ময়দানের আশপাশ থেকে মোনাজাত প্রচারের ক্ষেত্রে কোনো আপত্তি নেই। এদিকে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত প্রচারের জন্য গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আব্দুল্লাহপুর ও বিমানবন্দর রোড পর্যন্ত এবং গাজীপুর জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে ইজতেমা ময়দান হতে চেরাগআলী, টঙ্গী রেল স্টেশন, স্টেশন রোড ও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত মাইক সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা তথ্য অফিসার নাসিমা আক্তার। এএইচ
Sunday, January 11, 2015
আখেরী মুনাজাত শুরু:Time News
আখেরী মুনাজাত শুরু স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ ১১:০৭:২৯ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরী মুনাজাত শুরু হয়েছে। মোনাজাতে অংশ নিয়েছে দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি। মোনাজাত পরিচালনা করছেন তাবলিগ জামাতের শীর্ষ বিশিষ্ট মুরব্বি ভারতের দিল্লির হজরত মাওলানা মুহাম্মদ সা’দ। আখেরি মোনাজাতের আগে তিনি হেদায়েতি বয়ান রাখেন। আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে রাজধানীর উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগতীরে এখন মুসল্লিদের ঢল
। টঙ্গী হয়ে উঠেছে সব পথের মোহনা। এর মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক মহাসমাবেশ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। চার দিন বিরতি পর আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে। আগামী ১৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে। আখেরি মোনাজাতে শরিক হতে শনিবার রাত থেকে মুসল্লিগণ বাস, ট্রাক, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, ট্রেন ও ট্রলারে করে টঙ্গীতে আসতে শুরু করেছেন। রাজধানীসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার লোকজন ভিড় এড়াতে নানা ঝক্কিঝামেলা উপেক্ষা করে রাতেই টঙ্গীতে অবস্থান নিয়েছেন। এর আগে শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা মো. এহসানের আমবয়ানের মাধ্যমে ইজতেমা শুরু হয়। বয়ান বাংলায় তরজমা করেন বাংলাদেশের মাওলানা মো. আবদুল মতিন। এরপর বাদ জুমা ভারতের মাওলানা শওকত এবং বাদ আসর বাংলাদেশের ঢাকার কাকরাইল মসজিদের হাফেজ মোহাম্মদ জুুবায়ের বয়ান করেন। আর মাগরিবের নামাজের পর থেকে বয়ান করেন দিল্লির মাওলানা মোহাম্মদ সা’দ। শনিবার বাদ ফজর থেকে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইসমাইল হোসেন গোদরা, বাদ জোহর ভারতের হজরত মাওলানা শওকত আলী, বাদ আসর ভারতের হজরত মাওলানা মোহাম্মদ জোয়াহের এবং বাদ মাগরিব পাকিস্তানের হজরত মাওলানা আবদুল হক বয়ান করেন। আখেরি মোনাজাত ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা আখেরি মোনাজাত ঘিরে গাজীপুর পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করেছে। শনিবার দুপুরে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মো. হারুন অর রশিদ জানান, আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আখেরি মোনাজাতের দিন অন্যান্য দিনের চেয়ে দ্বিগুণ ফোর্স (দুই শিফটের ফোর্স এক শিফটে) মোতায়েন করা হবে। বিদেশি নিবাসসহ খিত্তায় খিত্তায় সাদা পোশাকে এবং ইজতেমা মাঠের চার পাশে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে হেলিকপ্টারের সাহায্যে ওপর থেকে পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থাও। ওয়াচ টাওয়ার, চেকপোস্ট, ফুট প্যাট্রল, রিভার প্যাট্রল দিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সার্বক্ষণিক সিসিটিভির মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে। তিনি বলেন, গত শুক্রবার লাখ লাখ মুসল্লির সমাগম ঘটেছিল। টঙ্গী থানা এলাকা থেকে স্টেশন রোড পর্যন্ত এবং কামারপাড়া থেকে মন্নুগেট পর্যন্ত সব রাস্তা ব্লক হয়ে গিয়েছিল। মুসল্লিরা রাস্তায় নামাজ আদায় করেছেন। আমরা আশা করছি, আখেরি মোনাজাতের দিনও প্রচুর লোকের সমাগম ঘটবে। এ কারণে ট্রাফিক ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। মোনাজাতে মাইকের ব্যবস্থা আগের মতো এবারও বেতার-টিভিতে সরাসরি মোনাজাত সম্প্রচারের অনুমতি দেননি তাবলিগের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বিরা। তবে কোনো রেডিও-টিভি ইজতেমা ময়দানের আশপাশ থেকে মোনাজাত প্রচারের ক্ষেত্রে কোনো আপত্তি নেই। এদিকে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত প্রচারের জন্য গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আব্দুল্লাহপুর ও বিমানবন্দর রোড পর্যন্ত এবং গাজীপুর জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে ইজতেমা ময়দান হতে চেরাগআলী, টঙ্গী রেল স্টেশন, স্টেশন রোড ও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত মাইক সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা তথ্য অফিসার নাসিমা আক্তার। এএইচ
। টঙ্গী হয়ে উঠেছে সব পথের মোহনা। এর মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক মহাসমাবেশ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। চার দিন বিরতি পর আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে। আগামী ১৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে। আখেরি মোনাজাতে শরিক হতে শনিবার রাত থেকে মুসল্লিগণ বাস, ট্রাক, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, ট্রেন ও ট্রলারে করে টঙ্গীতে আসতে শুরু করেছেন। রাজধানীসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার লোকজন ভিড় এড়াতে নানা ঝক্কিঝামেলা উপেক্ষা করে রাতেই টঙ্গীতে অবস্থান নিয়েছেন। এর আগে শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা মো. এহসানের আমবয়ানের মাধ্যমে ইজতেমা শুরু হয়। বয়ান বাংলায় তরজমা করেন বাংলাদেশের মাওলানা মো. আবদুল মতিন। এরপর বাদ জুমা ভারতের মাওলানা শওকত এবং বাদ আসর বাংলাদেশের ঢাকার কাকরাইল মসজিদের হাফেজ মোহাম্মদ জুুবায়ের বয়ান করেন। আর মাগরিবের নামাজের পর থেকে বয়ান করেন দিল্লির মাওলানা মোহাম্মদ সা’দ। শনিবার বাদ ফজর থেকে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইসমাইল হোসেন গোদরা, বাদ জোহর ভারতের হজরত মাওলানা শওকত আলী, বাদ আসর ভারতের হজরত মাওলানা মোহাম্মদ জোয়াহের এবং বাদ মাগরিব পাকিস্তানের হজরত মাওলানা আবদুল হক বয়ান করেন। আখেরি মোনাজাত ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা আখেরি মোনাজাত ঘিরে গাজীপুর পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা জোরদার করেছে। শনিবার দুপুরে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মো. হারুন অর রশিদ জানান, আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আখেরি মোনাজাতের দিন অন্যান্য দিনের চেয়ে দ্বিগুণ ফোর্স (দুই শিফটের ফোর্স এক শিফটে) মোতায়েন করা হবে। বিদেশি নিবাসসহ খিত্তায় খিত্তায় সাদা পোশাকে এবং ইজতেমা মাঠের চার পাশে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে হেলিকপ্টারের সাহায্যে ওপর থেকে পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থাও। ওয়াচ টাওয়ার, চেকপোস্ট, ফুট প্যাট্রল, রিভার প্যাট্রল দিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সার্বক্ষণিক সিসিটিভির মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে। তিনি বলেন, গত শুক্রবার লাখ লাখ মুসল্লির সমাগম ঘটেছিল। টঙ্গী থানা এলাকা থেকে স্টেশন রোড পর্যন্ত এবং কামারপাড়া থেকে মন্নুগেট পর্যন্ত সব রাস্তা ব্লক হয়ে গিয়েছিল। মুসল্লিরা রাস্তায় নামাজ আদায় করেছেন। আমরা আশা করছি, আখেরি মোনাজাতের দিনও প্রচুর লোকের সমাগম ঘটবে। এ কারণে ট্রাফিক ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। মোনাজাতে মাইকের ব্যবস্থা আগের মতো এবারও বেতার-টিভিতে সরাসরি মোনাজাত সম্প্রচারের অনুমতি দেননি তাবলিগের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বিরা। তবে কোনো রেডিও-টিভি ইজতেমা ময়দানের আশপাশ থেকে মোনাজাত প্রচারের ক্ষেত্রে কোনো আপত্তি নেই। এদিকে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত প্রচারের জন্য গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আব্দুল্লাহপুর ও বিমানবন্দর রোড পর্যন্ত এবং গাজীপুর জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে ইজতেমা ময়দান হতে চেরাগআলী, টঙ্গী রেল স্টেশন, স্টেশন রোড ও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত মাইক সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা তথ্য অফিসার নাসিমা আক্তার। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment