
র্মকর্তাকে আগারগাঁওয়ের বাসায় পৌঁছে দিয়ে কাওরানবাজার থেকে বাজার করে অফিসে ফিরছিলেন। মালি আল-আমিন এ সময় ওই গাড়িতে ছিলেন। তাদের গাড়িটি সাতরাস্তা মোড় অতিক্রম করার সময় কৃষকলীগের নেতারা সড়ক অবরোধ করে শোডাউন করছিল। এ সময় তাদের হাতে লাঠিসোটাসহ দেশীয় নানা অস্ত্র-শস্ত্র ছিল। নেতাকর্মীরা তাদের গতিরোধ করলে চালক জনি গাড়ি নিয়ে দ্রুত সরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তারা ধাওয়া করে গাড়িটি আটক করে এবং কাউকে কোনো কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে এলোপাতাড়ি গাড়িটি ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে তারা তাকে ও মালি আল-আমিনকে টেনে হেঁচড়ে গাড়ি থেকে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করে। পরে গুরুতর জখম অবস্থায় তাদের দুইজনকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। রমিকলীগের নেতাকর্মীদের অভিযোগ, মালি আল-আমিন ওই গাড়ি থেকে বোমা ছুড়ে মেরেছে এবং চালক জনি তাকে সহায়তা করেছে। এদিকে খবর পেয়ে যায়যায়দিন পত্রিকার বেশ কয়েকজন সাংবাদিক দ্রুত তেজগাঁও থানায় ছুটে গেলে ওসি সালাউদ্দিন বিষয়টি সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করা হবে বলে তাদের জানান। এর কিছুক্ষণ পরই জনি ও আল-আমিনের বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের মামলা দেয়া হয়। ওসি সালাউদ্দিনের দাবি, সাতরাস্তা ট্রাকস্ট্যান্ডে বেশ কয়েকজন পরিবহন শ্রমিক তাদের বোমা ছুড়ে মারতে দেখেছেন। তারা সাক্ষী হয়ে পুলিশকে মামলা রুজু করার জন্য চাপও দিয়েছেন। তাই সংবাদপত্রের গাড়িচালক ও মালির বিরুদ্ধে পুলিশ বাধ্য হয়েই মামলা নিয়েছেন। এএইচ
No comments:
Post a Comment