
াসচিব বান কি-মুনের কাছে দেওয়া হবে। যদি তিনি এতে সম্মতি দেন তবেই তা নেদারল্যান্ডের দ্য হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানো হবে। এ দিন আরও ২০টি প্রস্তাবনায় স্বাক্ষর করে আব্বাস। ওই প্রস্তাবনাগুলোতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হতে আনুষ্ঠানিক আবেদন করা হয়েছে। এদিকে ফিলিস্তিনের এ উদ্যোগের কড়া সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘এর জবাবে পদক্ষেপ ও ইসরায়েলি সেনাদের প্রতিরক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘হামাসের মতো সন্ত্রাসী সংগঠন যারা আইএস’র মতো যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত, তাদের নিয়ে ঐক্যের সরকার গঠন করে দ্য হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যাওয়ার ব্যাপারে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের ভয় থাকা উচিত।’ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উপস্থাপিত প্রস্তাবের মতো এটাও প্রত্যাখ্যাত হবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ফিলিস্তিনের এ পদক্ষেপের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। দেশটির স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র এডগার ভাসকুয়েজ বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনের এ পদক্ষেপ হবে আত্মঘাতী এবং তা ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বপ্নে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা ফিলিস্তিন অঞ্চলে কী ঘটেছে তা তদন্ত ও ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক আদালতে তোলার পথ পরিষ্কার করবে।’ ফিলিস্তিন সংস্থাটির সদস্যপদ লাভ করলে পরবর্তী সময়ই নয়, বরং পূর্ববর্তী সময়ে ইসরায়েলের কার্যকলাপের জন্য তাদের আদালতে তোলা হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। এর আগে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে ফিলিস্তিনের বিশেষ মর্যাদা গৃহীত হয়। সংস্থাটিতে সদস্যপদ লাভ করতে পারলে ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার চাইতে পারবে ফিলিস্তিন। এএইচ
No comments:
Post a Comment