বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে জামায়াতের ডাকা হরতালের প্রতিবাদে সম্মিলিত আওয়ামী সমর্থক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে মায়া এসব কথা বলেন। মায়া বলেন, “বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিদেশি প্রভুদের এবং স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির সহায়তায় ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখেছিল। তার এ স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়িত হবে না।” তিনি বলেন, “বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের মানুষ দেশের স্বাধীনতা-বিরোধীদের বিচার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেছিল। তিনি বিচার তো দূরের কথা -তাদের মন্ত্রী বানিয়ে- গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুন্ঠিত করেছেন।” মায়া বলেন, “স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে সহায়তা এবং পৃষ্ঠপোষকতা দানের জন্য বেগম জিয়াকে একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।” তিনি বলেন, “বিএনপির নেতারাও খালেদা জিয়ার প্রতি আস্থা হারিয়ে আওয়ামী লীগে যোগদানের জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে। তারা কেন আওয়ামী লীগে আসতে চায়, সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে।” জোটের সভাপতি ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন খাদ্যমন্ত্রী এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এম পি, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Thursday, January 1, 2015
সাত কেন ৭০০ দফা দিয়েও কাজ হবে না, খালেদাকে মায়া :Natun Barta
ঢাকা: বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাত দফা প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, সন্ত্রাসের পথ পরিহার না করলে সাত দফা নয়, ৭০০ দফা দিয়েও কোনো লাভ হবে না। দেশের সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই ২০১৯ সালে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর
বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে জামায়াতের ডাকা হরতালের প্রতিবাদে সম্মিলিত আওয়ামী সমর্থক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে মায়া এসব কথা বলেন। মায়া বলেন, “বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিদেশি প্রভুদের এবং স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির সহায়তায় ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখেছিল। তার এ স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়িত হবে না।” তিনি বলেন, “বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের মানুষ দেশের স্বাধীনতা-বিরোধীদের বিচার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেছিল। তিনি বিচার তো দূরের কথা -তাদের মন্ত্রী বানিয়ে- গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুন্ঠিত করেছেন।” মায়া বলেন, “স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে সহায়তা এবং পৃষ্ঠপোষকতা দানের জন্য বেগম জিয়াকে একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।” তিনি বলেন, “বিএনপির নেতারাও খালেদা জিয়ার প্রতি আস্থা হারিয়ে আওয়ামী লীগে যোগদানের জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে। তারা কেন আওয়ামী লীগে আসতে চায়, সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে।” জোটের সভাপতি ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন খাদ্যমন্ত্রী এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এম পি, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে জামায়াতের ডাকা হরতালের প্রতিবাদে সম্মিলিত আওয়ামী সমর্থক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে মায়া এসব কথা বলেন। মায়া বলেন, “বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিদেশি প্রভুদের এবং স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির সহায়তায় ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখেছিল। তার এ স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়িত হবে না।” তিনি বলেন, “বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের মানুষ দেশের স্বাধীনতা-বিরোধীদের বিচার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেছিল। তিনি বিচার তো দূরের কথা -তাদের মন্ত্রী বানিয়ে- গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুন্ঠিত করেছেন।” মায়া বলেন, “স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে সহায়তা এবং পৃষ্ঠপোষকতা দানের জন্য বেগম জিয়াকে একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।” তিনি বলেন, “বিএনপির নেতারাও খালেদা জিয়ার প্রতি আস্থা হারিয়ে আওয়ামী লীগে যোগদানের জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে। তারা কেন আওয়ামী লীগে আসতে চায়, সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে।” জোটের সভাপতি ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন খাদ্যমন্ত্রী এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এম পি, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment