হরতালবিরোধী মিছিলপূর্ব সমাবেশে এ দাবি করেন। মায়া বলেন, বিএনপির যেসব নেতা দলের ধ্বংসত্মাক কার্যকলাপ পছন্দ করেন না তাদের মধ্যে অনেকে গোপনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। আমরা এখন তাদের আমলনামা দেখছি। যাদের ভাল মনে করব, তাদের দলে নিতে পারি। জামায়াতে ইসলামীকে ‘কুকুর’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘আগে দেখতাম কুকুর মানুষকে কামড় দিতো। এখন দেখছি জামায়াত-শিবির মানুষকে কামড় দিচ্ছে। আর এসব হিংস্র-বর্বরদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেগম জিয়া।’ মানুষ কামড়ে দিয়ে প্রতিহিংসা ও বর্বরতার রাজনীতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না বলেও হুঁশিয়ার করেন এই মহানগরের নেতা। বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে হরতালের কোনো মানে নেই, তা দিয়ে লাভ কি? যেখানে জনসম্পৃক্ততা নেই, সে কর্মসূচি থেকে আপনারা বিরত থাকুন। নতুন নির্বাচনে খালেদা জিয়ার সাত দফাকে নাকচ করে মায়া বলেন, ‘সাত দফা দিয়ে কাজ হবে না। একদফা মেনেই ২০১৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনে আসতে হবে। এর থেকে পিছু হঠার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আগে আপনার কণ্ঠে (ফখরুল০ উচ্চাঙ্গ সংগীতের সুর বাজতো, এখন আপনি তাল, লয়সহ রবীন্দ্রসংগীত গাইছেন, যা শুনতে বেশ ভাল লাগছে। এতদিন পরেও আপনরা মাঝে রাজনীতির যে সচেতনতা, এসেছে তার জন্য অপনাকে ধন্যবাদ জানাই।’ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুল হক সবুজের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, মহানগর দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ। মন্তব্য
Thursday, January 1, 2015
‘কুকুর মার্কা’ নেতারাই থাকবেন খালেদার সঙ্গে: মায়া:RTNN
‘কুকুর মার্কা’ নেতারাই থাকবেন খালেদার সঙ্গে: মায়া নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া দাবি করেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ভালো কোনো নেতা থাকবেন না। থাকবেন শুধু সন্ত্রাসী, জঙ্গি, কুকুর আর চোর-ডাকাত মার্কা নেতারা। তিনি বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে
হরতালবিরোধী মিছিলপূর্ব সমাবেশে এ দাবি করেন। মায়া বলেন, বিএনপির যেসব নেতা দলের ধ্বংসত্মাক কার্যকলাপ পছন্দ করেন না তাদের মধ্যে অনেকে গোপনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। আমরা এখন তাদের আমলনামা দেখছি। যাদের ভাল মনে করব, তাদের দলে নিতে পারি। জামায়াতে ইসলামীকে ‘কুকুর’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘আগে দেখতাম কুকুর মানুষকে কামড় দিতো। এখন দেখছি জামায়াত-শিবির মানুষকে কামড় দিচ্ছে। আর এসব হিংস্র-বর্বরদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেগম জিয়া।’ মানুষ কামড়ে দিয়ে প্রতিহিংসা ও বর্বরতার রাজনীতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না বলেও হুঁশিয়ার করেন এই মহানগরের নেতা। বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে হরতালের কোনো মানে নেই, তা দিয়ে লাভ কি? যেখানে জনসম্পৃক্ততা নেই, সে কর্মসূচি থেকে আপনারা বিরত থাকুন। নতুন নির্বাচনে খালেদা জিয়ার সাত দফাকে নাকচ করে মায়া বলেন, ‘সাত দফা দিয়ে কাজ হবে না। একদফা মেনেই ২০১৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনে আসতে হবে। এর থেকে পিছু হঠার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আগে আপনার কণ্ঠে (ফখরুল০ উচ্চাঙ্গ সংগীতের সুর বাজতো, এখন আপনি তাল, লয়সহ রবীন্দ্রসংগীত গাইছেন, যা শুনতে বেশ ভাল লাগছে। এতদিন পরেও আপনরা মাঝে রাজনীতির যে সচেতনতা, এসেছে তার জন্য অপনাকে ধন্যবাদ জানাই।’ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুল হক সবুজের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, মহানগর দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ। মন্তব্য
হরতালবিরোধী মিছিলপূর্ব সমাবেশে এ দাবি করেন। মায়া বলেন, বিএনপির যেসব নেতা দলের ধ্বংসত্মাক কার্যকলাপ পছন্দ করেন না তাদের মধ্যে অনেকে গোপনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। আমরা এখন তাদের আমলনামা দেখছি। যাদের ভাল মনে করব, তাদের দলে নিতে পারি। জামায়াতে ইসলামীকে ‘কুকুর’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘আগে দেখতাম কুকুর মানুষকে কামড় দিতো। এখন দেখছি জামায়াত-শিবির মানুষকে কামড় দিচ্ছে। আর এসব হিংস্র-বর্বরদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেগম জিয়া।’ মানুষ কামড়ে দিয়ে প্রতিহিংসা ও বর্বরতার রাজনীতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না বলেও হুঁশিয়ার করেন এই মহানগরের নেতা। বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে হরতালের কোনো মানে নেই, তা দিয়ে লাভ কি? যেখানে জনসম্পৃক্ততা নেই, সে কর্মসূচি থেকে আপনারা বিরত থাকুন। নতুন নির্বাচনে খালেদা জিয়ার সাত দফাকে নাকচ করে মায়া বলেন, ‘সাত দফা দিয়ে কাজ হবে না। একদফা মেনেই ২০১৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনে আসতে হবে। এর থেকে পিছু হঠার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আগে আপনার কণ্ঠে (ফখরুল০ উচ্চাঙ্গ সংগীতের সুর বাজতো, এখন আপনি তাল, লয়সহ রবীন্দ্রসংগীত গাইছেন, যা শুনতে বেশ ভাল লাগছে। এতদিন পরেও আপনরা মাঝে রাজনীতির যে সচেতনতা, এসেছে তার জন্য অপনাকে ধন্যবাদ জানাই।’ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুল হক সবুজের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, মহানগর দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment