জন সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি রয়েছেন। হামলাকারীরা সংখ্যায় কতজন তা সুস্পষ্ট নয়। তবে একজন বা দু'জন হতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ক্যাফের বাইরে থেকে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। সিডনির একটি প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, জিম্মি লোকজনকেই ক্যাফের জানালা দিয়ে আরবি লেখা সম্বলিত আইএস’র পতাকা ওড়াতে এবং হাত উঁচিয়ে রাখতে বাধ্য করছে চতুর হামলাকারী, যেন নিরাপত্তা বাহিনী কোনো অভিযান চালাতে না পারে। স্থানীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই হামলাকারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও সমঝোতার চেষ্টা করছে প্রশাসন। এছাড়া, ক্যাফের চারদিকে বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নিউজ সাউথ ওয়েলসের প্রদেশের পুলিশের মুখপাত্র জানান, সকাল পৌনে ১০টার দিকে লিন্ডট চোকোলেট ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে লোকজন জিম্মি করার খবর আসে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দার কর্মকর্তারাসহ নিরাপত্তা বাহিনী ঘিয়ে ক্যাফেটি ঘিরে ফেলেন। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, একদিকে যখন স্থানীয় প্রশাসন সমঝোতার চেষ্টা করছে তখন অন্যদিকে জরুরি বৈঠকে বসেছে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। এছাড়া, জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট জাতির উদ্দেশে ভাষণে সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। একইসঙ্গে এই ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মার্টিন প্লেস এলাকায় যানচলাচলে সীমাবদ্ধতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি মার্টিন প্লেসসহ সিডনির জনগণকে নিরাপদে সরে থাকতে বলা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ইতোমধ্যে সিডনি শহরের স্থল, নৌ এবং আকাশ পথে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বাস, ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সিডনি শহরের ওপর দিয়ে নিরাপত্তায় নিয়োজিত হেলিকপ্টার ছাড়া সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সিডনির হারবার ব্রিজ, অপেরা হাউজসহ বিশেষ বিশেষ স্থাপনাও। এছাড়া, সিডনি এয়ারপোর্টেও বিশেষ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এই সন্ত্রাসী হামলা ও জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলিয়ায় কর্ম ও ভ্রমণরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে নিরাপত্তার কারণে সিডনিস্থ মার্কিন কনস্যুলেট কার্যালওয় খালি করে ফেলা হয়েছে। এআর
Monday, December 15, 2014
অস্ট্রেলিয়ায় সন্ত্রাসী হামলা, জিম্মি ৪০:Time News
অস্ট্রেলিয়ায় সন্ত্রাসী হামলা, জিম্মি ৪০ ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১০:৩৪:২২ অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে একটি ক্যাফে হামলা চালিয়ে অন্তত ৪০ জনকে জিম্মি করে রেখেছে সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীরা। সোমবার সকালে মার্টিন প্লেস বাণিজ্যিক এলাকায় লিন্ডট চকোলেট নামে ওই ক্যাফেতে সন্ত্রাসী হামলায় এই জিম্মি সংকট সৃষ্টি হয়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই ক্যাফের ১০ কর্মী ও ৩০ গ্রাহকসহ অন্তত ৪০
জন সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি রয়েছেন। হামলাকারীরা সংখ্যায় কতজন তা সুস্পষ্ট নয়। তবে একজন বা দু'জন হতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ক্যাফের বাইরে থেকে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। সিডনির একটি প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, জিম্মি লোকজনকেই ক্যাফের জানালা দিয়ে আরবি লেখা সম্বলিত আইএস’র পতাকা ওড়াতে এবং হাত উঁচিয়ে রাখতে বাধ্য করছে চতুর হামলাকারী, যেন নিরাপত্তা বাহিনী কোনো অভিযান চালাতে না পারে। স্থানীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই হামলাকারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও সমঝোতার চেষ্টা করছে প্রশাসন। এছাড়া, ক্যাফের চারদিকে বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নিউজ সাউথ ওয়েলসের প্রদেশের পুলিশের মুখপাত্র জানান, সকাল পৌনে ১০টার দিকে লিন্ডট চোকোলেট ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে লোকজন জিম্মি করার খবর আসে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দার কর্মকর্তারাসহ নিরাপত্তা বাহিনী ঘিয়ে ক্যাফেটি ঘিরে ফেলেন। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, একদিকে যখন স্থানীয় প্রশাসন সমঝোতার চেষ্টা করছে তখন অন্যদিকে জরুরি বৈঠকে বসেছে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। এছাড়া, জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট জাতির উদ্দেশে ভাষণে সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। একইসঙ্গে এই ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মার্টিন প্লেস এলাকায় যানচলাচলে সীমাবদ্ধতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি মার্টিন প্লেসসহ সিডনির জনগণকে নিরাপদে সরে থাকতে বলা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ইতোমধ্যে সিডনি শহরের স্থল, নৌ এবং আকাশ পথে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বাস, ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সিডনি শহরের ওপর দিয়ে নিরাপত্তায় নিয়োজিত হেলিকপ্টার ছাড়া সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সিডনির হারবার ব্রিজ, অপেরা হাউজসহ বিশেষ বিশেষ স্থাপনাও। এছাড়া, সিডনি এয়ারপোর্টেও বিশেষ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এই সন্ত্রাসী হামলা ও জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলিয়ায় কর্ম ও ভ্রমণরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে নিরাপত্তার কারণে সিডনিস্থ মার্কিন কনস্যুলেট কার্যালওয় খালি করে ফেলা হয়েছে। এআর
জন সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি রয়েছেন। হামলাকারীরা সংখ্যায় কতজন তা সুস্পষ্ট নয়। তবে একজন বা দু'জন হতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ক্যাফের বাইরে থেকে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। সিডনির একটি প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, জিম্মি লোকজনকেই ক্যাফের জানালা দিয়ে আরবি লেখা সম্বলিত আইএস’র পতাকা ওড়াতে এবং হাত উঁচিয়ে রাখতে বাধ্য করছে চতুর হামলাকারী, যেন নিরাপত্তা বাহিনী কোনো অভিযান চালাতে না পারে। স্থানীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই হামলাকারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও সমঝোতার চেষ্টা করছে প্রশাসন। এছাড়া, ক্যাফের চারদিকে বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। নিউজ সাউথ ওয়েলসের প্রদেশের পুলিশের মুখপাত্র জানান, সকাল পৌনে ১০টার দিকে লিন্ডট চোকোলেট ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে লোকজন জিম্মি করার খবর আসে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দার কর্মকর্তারাসহ নিরাপত্তা বাহিনী ঘিয়ে ক্যাফেটি ঘিরে ফেলেন। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, একদিকে যখন স্থানীয় প্রশাসন সমঝোতার চেষ্টা করছে তখন অন্যদিকে জরুরি বৈঠকে বসেছে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। এছাড়া, জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট জাতির উদ্দেশে ভাষণে সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। একইসঙ্গে এই ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মার্টিন প্লেস এলাকায় যানচলাচলে সীমাবদ্ধতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি মার্টিন প্লেসসহ সিডনির জনগণকে নিরাপদে সরে থাকতে বলা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ইতোমধ্যে সিডনি শহরের স্থল, নৌ এবং আকাশ পথে ব্যাপক নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বাস, ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সিডনি শহরের ওপর দিয়ে নিরাপত্তায় নিয়োজিত হেলিকপ্টার ছাড়া সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সিডনির হারবার ব্রিজ, অপেরা হাউজসহ বিশেষ বিশেষ স্থাপনাও। এছাড়া, সিডনি এয়ারপোর্টেও বিশেষ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এই সন্ত্রাসী হামলা ও জিম্মি সংকটের প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলিয়ায় কর্ম ও ভ্রমণরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে নিরাপত্তার কারণে সিডনিস্থ মার্কিন কনস্যুলেট কার্যালওয় খালি করে ফেলা হয়েছে। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment