লি বর্ষন করলে অনেক বাঙালী প্রাণ হারায়। সে সময়ে অবাঙালীদের গুলিতে শহীদ হওয়া কালাইঘাটির রইচ উদ্দিন, আটরাই গ্রামের দুখু মিয়া, বেলাইচন্ডির মোজ্জামেল হকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে দিনাজপুরবাসি স্বরণ করে। ২৪ ও ২৬ মার্চ সেই সময়ের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মচারী ইমাম হোসেন মোল্লা সহ ১১ জন, এস আহম্মেদের ৪জন কর্মচারী, অমর টকিজ সিনেমা হলের মুসলিম ম্যানেজারের সমস্ত পরিবারের সদস্য, অহিত কোম্পানির ২জন কর্মচারী, কাশিয়া তেলীর পরিবারের ৪ জন, পার্বতীপুর থানার এ এস আই গোলাম পরিবারের সকল সদস্য, ক্যাপ্টেন ডাক্তারের পুত্র ডাক্তার শামসাদকে কয়লার ইঞ্জিনের বয়লারে নৃশংসভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এ গণহত্যার পর মুক্তিযোদ্ধারা ক্রোধে ফেটে পড়ে। এর পর তৎকালীন বেঙ্গল রেজিমেন্ট, পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রায় আড়াই’শ সৈনিক তাবু ফেলে খোলাহাটির নুরুল হুদার আটরাই গ্রামে। তারা স্থানীয় তরুনদের নিয়ে সংগ্রামী দল গঠন করতে থাকে। তাদের হাতে ধরা পড়ে একজন অবাঙালী এস,পি এবং দু’জন ট্রাক চালক। ২৮ মার্চ পাক বাহিনীর একজন পাঞ্জাবী মেজরের অধিনে কয়েক জন বাঙালী সৈন্য হুগলীপাড়ার সিও’অফিস চত্তরে (বর্তমানে উপজেলা পরিষদ চত্বর) পাহারা দিচ্ছিল। দ্বিতলী ভবনে কামান পেতে মেজর বাঙালীদের তৎপরতা লক্ষ্য করে ওয়ারর্লেসে খবর দেয়ার চেষ্টা করলে এক বাঙালী সৈন্যের সাথে বাক-বিতান্ডের এক পর্যয়ে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনা জেনে ফেলায় হুগলীপাড়া গ্রামের ছাত্র আঃ লতিফকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। ১ এপ্রিল সংগ্রামী যুবকদল বৃত্তিপাড়ার নিকট র্মটার বসিয়ে সন্ধ্যার পর এক যোগে চারদিক থেকে আক্রমন চালায় পার্বতীপুর শহরে। শেষ রাতে হঠাৎ কামান গর্জে ওঠে। ভোরে শুরু হয় তুমূল গোলাগুলি। প্রচন্ড শব্দে সেল নিক্ষিপ্ত হয় শহরের সোয়েব বিল্ডিং এর উপর। ভেঙ্গে যায় ৪ তালা ভবনের চিলে কোঠা। ২ এপ্রিল পাকসেনা ও অবাঙালীদের হিংস্রতায় উন্মুত্ত হয়ে উঠে পার্বতীপুরের ৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। গ্রাম-গঞ্জে অগ্নি সংযোগ, হত্যা, ধর্ষন ও নির্যাতন চালায়। ৮ এপ্রিল বিকালে সবচেয়ে বৃহৎ গণ হত্যার ঘটনা ঘটায় পাক সেনারা। রংপুর থেকে পাক সেনারা ট্রেনযোগে এসে পার্বতীপুর শহরে নৃশংসভাবে প্রায় ৩/৪‘শ বাঙ্গালীকে গণহত্যা করে এবং ধর্ষিতা হয় অনেক মা বোন। এ সময় ভারতে মুক্তিযোদ্ধারা ট্রেনিং শেষে কোম্পানীর কমান্ডার হিসাবে ৪০ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধা দল দেশে প্রবেশ করে। জুলাইয়ের প্রথমদিকে তারা প্রথমে ফুলবাড়ীর ভেড়ম নামকস্থানে বেস ক্যাম্প স্থাপন করে। ভেড়মের ৪ কিঃমিঃ পূর্বে এবং ৩ কিঃমিঃ উত্তরে পাকসেনাদের শক্ত ঘাটি ছিল। ক্যাম্প স্থাপনের ৫ দিনের মাথায় পাকসেনাদের সাথে চরম যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধে ১৭ জন পাক সেনা নিহত হয়। বহু রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর এলো ডিসেম্বর মাস। ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশেষ প্রহরায় ট্রেন যোগে পার্বতীপুর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার আবাঙ্গালী সৈয়দপুরে চলে যায়। ১২ ডিসেম্বর ভারতীয় বাহিনীর বোমা হামলায় পার্বতীপুরের তেলের ট্যাংকারে আগুন ধরে যায়। ১৪ ডিসেম্বর পার্বতীপুরের পাকসেনা ও রাজাকারদের ক্যাম্পগুলো আক্রন্ত হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে তারা পিছু হটে এবং ১৫ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় পার্বতীপুর। পার্বতীপুর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন পালন করছে বিস্তারিত কর্মসূচী। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সৌধে পুস্পস্তক অর্পন,শহীদদের স্মরণে মিলাদ-মাহফিল,দোয়া-খায়ের আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এএইচ
Monday, December 15, 2014
পার্বতীপুর মুক্ত দিবস:Time News
পার্বতীপুর মুক্ত দিবস দিনাজপুর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৯:১৮:৪৬ দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা হানাদার মুক্ত দিবস ১৫ ডিসেম্বর। স্বাধীনতা যুদ্ধের এই দিনে মুক্ত হয় পার্বতীপুর। ৭১- এর ২৩ মার্চ পার্বতীপুর শহরে বসবাসরত অবাঙালীদের বৈষম্য মূলক আচরণে ক্ষুদ্ধ হয়ে গ্রামগঞ্জের সাধারন মানুষ শহর ঘেরাও করে এবং সিদ্দিক মহল্লায় অগ্নি সংযোগ করে। এ সময় অবাঙালীরা নিরস্ত্র বাঙালীদের উপর ব্যাপক গু
লি বর্ষন করলে অনেক বাঙালী প্রাণ হারায়। সে সময়ে অবাঙালীদের গুলিতে শহীদ হওয়া কালাইঘাটির রইচ উদ্দিন, আটরাই গ্রামের দুখু মিয়া, বেলাইচন্ডির মোজ্জামেল হকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে দিনাজপুরবাসি স্বরণ করে। ২৪ ও ২৬ মার্চ সেই সময়ের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মচারী ইমাম হোসেন মোল্লা সহ ১১ জন, এস আহম্মেদের ৪জন কর্মচারী, অমর টকিজ সিনেমা হলের মুসলিম ম্যানেজারের সমস্ত পরিবারের সদস্য, অহিত কোম্পানির ২জন কর্মচারী, কাশিয়া তেলীর পরিবারের ৪ জন, পার্বতীপুর থানার এ এস আই গোলাম পরিবারের সকল সদস্য, ক্যাপ্টেন ডাক্তারের পুত্র ডাক্তার শামসাদকে কয়লার ইঞ্জিনের বয়লারে নৃশংসভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এ গণহত্যার পর মুক্তিযোদ্ধারা ক্রোধে ফেটে পড়ে। এর পর তৎকালীন বেঙ্গল রেজিমেন্ট, পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রায় আড়াই’শ সৈনিক তাবু ফেলে খোলাহাটির নুরুল হুদার আটরাই গ্রামে। তারা স্থানীয় তরুনদের নিয়ে সংগ্রামী দল গঠন করতে থাকে। তাদের হাতে ধরা পড়ে একজন অবাঙালী এস,পি এবং দু’জন ট্রাক চালক। ২৮ মার্চ পাক বাহিনীর একজন পাঞ্জাবী মেজরের অধিনে কয়েক জন বাঙালী সৈন্য হুগলীপাড়ার সিও’অফিস চত্তরে (বর্তমানে উপজেলা পরিষদ চত্বর) পাহারা দিচ্ছিল। দ্বিতলী ভবনে কামান পেতে মেজর বাঙালীদের তৎপরতা লক্ষ্য করে ওয়ারর্লেসে খবর দেয়ার চেষ্টা করলে এক বাঙালী সৈন্যের সাথে বাক-বিতান্ডের এক পর্যয়ে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনা জেনে ফেলায় হুগলীপাড়া গ্রামের ছাত্র আঃ লতিফকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। ১ এপ্রিল সংগ্রামী যুবকদল বৃত্তিপাড়ার নিকট র্মটার বসিয়ে সন্ধ্যার পর এক যোগে চারদিক থেকে আক্রমন চালায় পার্বতীপুর শহরে। শেষ রাতে হঠাৎ কামান গর্জে ওঠে। ভোরে শুরু হয় তুমূল গোলাগুলি। প্রচন্ড শব্দে সেল নিক্ষিপ্ত হয় শহরের সোয়েব বিল্ডিং এর উপর। ভেঙ্গে যায় ৪ তালা ভবনের চিলে কোঠা। ২ এপ্রিল পাকসেনা ও অবাঙালীদের হিংস্রতায় উন্মুত্ত হয়ে উঠে পার্বতীপুরের ৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। গ্রাম-গঞ্জে অগ্নি সংযোগ, হত্যা, ধর্ষন ও নির্যাতন চালায়। ৮ এপ্রিল বিকালে সবচেয়ে বৃহৎ গণ হত্যার ঘটনা ঘটায় পাক সেনারা। রংপুর থেকে পাক সেনারা ট্রেনযোগে এসে পার্বতীপুর শহরে নৃশংসভাবে প্রায় ৩/৪‘শ বাঙ্গালীকে গণহত্যা করে এবং ধর্ষিতা হয় অনেক মা বোন। এ সময় ভারতে মুক্তিযোদ্ধারা ট্রেনিং শেষে কোম্পানীর কমান্ডার হিসাবে ৪০ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধা দল দেশে প্রবেশ করে। জুলাইয়ের প্রথমদিকে তারা প্রথমে ফুলবাড়ীর ভেড়ম নামকস্থানে বেস ক্যাম্প স্থাপন করে। ভেড়মের ৪ কিঃমিঃ পূর্বে এবং ৩ কিঃমিঃ উত্তরে পাকসেনাদের শক্ত ঘাটি ছিল। ক্যাম্প স্থাপনের ৫ দিনের মাথায় পাকসেনাদের সাথে চরম যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধে ১৭ জন পাক সেনা নিহত হয়। বহু রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর এলো ডিসেম্বর মাস। ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশেষ প্রহরায় ট্রেন যোগে পার্বতীপুর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার আবাঙ্গালী সৈয়দপুরে চলে যায়। ১২ ডিসেম্বর ভারতীয় বাহিনীর বোমা হামলায় পার্বতীপুরের তেলের ট্যাংকারে আগুন ধরে যায়। ১৪ ডিসেম্বর পার্বতীপুরের পাকসেনা ও রাজাকারদের ক্যাম্পগুলো আক্রন্ত হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে তারা পিছু হটে এবং ১৫ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় পার্বতীপুর। পার্বতীপুর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন পালন করছে বিস্তারিত কর্মসূচী। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সৌধে পুস্পস্তক অর্পন,শহীদদের স্মরণে মিলাদ-মাহফিল,দোয়া-খায়ের আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এএইচ
লি বর্ষন করলে অনেক বাঙালী প্রাণ হারায়। সে সময়ে অবাঙালীদের গুলিতে শহীদ হওয়া কালাইঘাটির রইচ উদ্দিন, আটরাই গ্রামের দুখু মিয়া, বেলাইচন্ডির মোজ্জামেল হকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে দিনাজপুরবাসি স্বরণ করে। ২৪ ও ২৬ মার্চ সেই সময়ের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মচারী ইমাম হোসেন মোল্লা সহ ১১ জন, এস আহম্মেদের ৪জন কর্মচারী, অমর টকিজ সিনেমা হলের মুসলিম ম্যানেজারের সমস্ত পরিবারের সদস্য, অহিত কোম্পানির ২জন কর্মচারী, কাশিয়া তেলীর পরিবারের ৪ জন, পার্বতীপুর থানার এ এস আই গোলাম পরিবারের সকল সদস্য, ক্যাপ্টেন ডাক্তারের পুত্র ডাক্তার শামসাদকে কয়লার ইঞ্জিনের বয়লারে নৃশংসভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এ গণহত্যার পর মুক্তিযোদ্ধারা ক্রোধে ফেটে পড়ে। এর পর তৎকালীন বেঙ্গল রেজিমেন্ট, পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রায় আড়াই’শ সৈনিক তাবু ফেলে খোলাহাটির নুরুল হুদার আটরাই গ্রামে। তারা স্থানীয় তরুনদের নিয়ে সংগ্রামী দল গঠন করতে থাকে। তাদের হাতে ধরা পড়ে একজন অবাঙালী এস,পি এবং দু’জন ট্রাক চালক। ২৮ মার্চ পাক বাহিনীর একজন পাঞ্জাবী মেজরের অধিনে কয়েক জন বাঙালী সৈন্য হুগলীপাড়ার সিও’অফিস চত্তরে (বর্তমানে উপজেলা পরিষদ চত্বর) পাহারা দিচ্ছিল। দ্বিতলী ভবনে কামান পেতে মেজর বাঙালীদের তৎপরতা লক্ষ্য করে ওয়ারর্লেসে খবর দেয়ার চেষ্টা করলে এক বাঙালী সৈন্যের সাথে বাক-বিতান্ডের এক পর্যয়ে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনা জেনে ফেলায় হুগলীপাড়া গ্রামের ছাত্র আঃ লতিফকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। ১ এপ্রিল সংগ্রামী যুবকদল বৃত্তিপাড়ার নিকট র্মটার বসিয়ে সন্ধ্যার পর এক যোগে চারদিক থেকে আক্রমন চালায় পার্বতীপুর শহরে। শেষ রাতে হঠাৎ কামান গর্জে ওঠে। ভোরে শুরু হয় তুমূল গোলাগুলি। প্রচন্ড শব্দে সেল নিক্ষিপ্ত হয় শহরের সোয়েব বিল্ডিং এর উপর। ভেঙ্গে যায় ৪ তালা ভবনের চিলে কোঠা। ২ এপ্রিল পাকসেনা ও অবাঙালীদের হিংস্রতায় উন্মুত্ত হয়ে উঠে পার্বতীপুরের ৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। গ্রাম-গঞ্জে অগ্নি সংযোগ, হত্যা, ধর্ষন ও নির্যাতন চালায়। ৮ এপ্রিল বিকালে সবচেয়ে বৃহৎ গণ হত্যার ঘটনা ঘটায় পাক সেনারা। রংপুর থেকে পাক সেনারা ট্রেনযোগে এসে পার্বতীপুর শহরে নৃশংসভাবে প্রায় ৩/৪‘শ বাঙ্গালীকে গণহত্যা করে এবং ধর্ষিতা হয় অনেক মা বোন। এ সময় ভারতে মুক্তিযোদ্ধারা ট্রেনিং শেষে কোম্পানীর কমান্ডার হিসাবে ৪০ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধা দল দেশে প্রবেশ করে। জুলাইয়ের প্রথমদিকে তারা প্রথমে ফুলবাড়ীর ভেড়ম নামকস্থানে বেস ক্যাম্প স্থাপন করে। ভেড়মের ৪ কিঃমিঃ পূর্বে এবং ৩ কিঃমিঃ উত্তরে পাকসেনাদের শক্ত ঘাটি ছিল। ক্যাম্প স্থাপনের ৫ দিনের মাথায় পাকসেনাদের সাথে চরম যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধে ১৭ জন পাক সেনা নিহত হয়। বহু রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর এলো ডিসেম্বর মাস। ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশেষ প্রহরায় ট্রেন যোগে পার্বতীপুর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার আবাঙ্গালী সৈয়দপুরে চলে যায়। ১২ ডিসেম্বর ভারতীয় বাহিনীর বোমা হামলায় পার্বতীপুরের তেলের ট্যাংকারে আগুন ধরে যায়। ১৪ ডিসেম্বর পার্বতীপুরের পাকসেনা ও রাজাকারদের ক্যাম্পগুলো আক্রন্ত হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে তারা পিছু হটে এবং ১৫ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় পার্বতীপুর। পার্বতীপুর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন পালন করছে বিস্তারিত কর্মসূচী। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সৌধে পুস্পস্তক অর্পন,শহীদদের স্মরণে মিলাদ-মাহফিল,দোয়া-খায়ের আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment