্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পরের প্রতিদিনের জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে দুই কোটি ৪২ লাখ টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে। জরিমানার এই টাকা পাবে সেতু কর্তৃপক্ষ। মূল সেতুর কাজের চুক্তি মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ১২,১৩৩ কোটি টাকা। সোমবার সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম কাউন্টডাউনের চিঠি দিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে। চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড সেই চিঠি গ্রহণ করেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি রাতেই এ তথ্য নিশ্চিত করে জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা সেতুর কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ৪২টি পিলারের ওপর ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দেশের সর্ববৃহৎ এ সেতুটি নির্মিত হবে। দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীসহ কয়েক হাজার মানুষ এ প্রকল্পে কাজ করছে। মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বাদল জানান, পদ্মা সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রে ৮ ডিসেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। মূল সেতু তৈরির কাজ এখন চূড়ান্তভাবে শুরু হয়ে গেল। দায়-দায়িত্ব চলে আসায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও কাজের গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এদিকে কাজের মান নিয়ন্ত্রণসহ সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে পরামর্শক টিম কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পদ্মাপাড়ে বিশাল এই কর্মযজ্ঞ চলার পাশাপাশি চীন, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিতেও চলছে সেতুর অন্যান্য কাজ। ১২টি ট্রায়াল পাইল নির্মাণ করা হচ্ছে চীনে। এই পাইল এবং জার্মানি ও সিঙ্গাপুরে নির্মিত ট্রায়াল পাইলের হ্যামারের চালান চলতি মাসেই দেশের পথে রওনা হয়ে যাওয়ার কথা। জানুয়ারির প্রথম দিকে এই ট্রায়াল পাইল স্থাপন শুরু হবে। এ ছাড়া তীরে ও নদীতে মাটি পরীক্ষা, পদ্মার বুকে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ চরে ২৫০ মিটার প্রশস্ত ক্যানেল কাটা এবং কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে পাইল তৈরির ওয়ার্কশপ স্থাপনসহ যাবতীয় কাজ চলছে পুরোদমে। ক্ষণগণনা শুরু হওয়ায় সোমবার থেকে কাজের গতি অনেক বেড়ে গেছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের এসব দৃশ্য দেখে পদ্মার দুই পারের মানুষ আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছেন। মন্তব্য
Wednesday, December 10, 2014
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ক্ষণগণনা শুরু:RTNN
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ক্ষণগণনা শুরু নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: শুরু হয়ে গেছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ক্ষণগণনা। সোমবার সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয় সব জমি আনুষ্ঠানিকভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে মূল সেতুর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের প্রকল্প ব্যবস্থাপক লিউ জিন হুয়াকে। এর ফলে পরবর্তী ১,৪৬০ দিন অর্থাৎ ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সেতুটির সব কাজ শেষ করতে হবে। নির
্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পরের প্রতিদিনের জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে দুই কোটি ৪২ লাখ টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে। জরিমানার এই টাকা পাবে সেতু কর্তৃপক্ষ। মূল সেতুর কাজের চুক্তি মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ১২,১৩৩ কোটি টাকা। সোমবার সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম কাউন্টডাউনের চিঠি দিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে। চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড সেই চিঠি গ্রহণ করেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি রাতেই এ তথ্য নিশ্চিত করে জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা সেতুর কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ৪২টি পিলারের ওপর ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দেশের সর্ববৃহৎ এ সেতুটি নির্মিত হবে। দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীসহ কয়েক হাজার মানুষ এ প্রকল্পে কাজ করছে। মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বাদল জানান, পদ্মা সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রে ৮ ডিসেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। মূল সেতু তৈরির কাজ এখন চূড়ান্তভাবে শুরু হয়ে গেল। দায়-দায়িত্ব চলে আসায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও কাজের গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এদিকে কাজের মান নিয়ন্ত্রণসহ সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে পরামর্শক টিম কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পদ্মাপাড়ে বিশাল এই কর্মযজ্ঞ চলার পাশাপাশি চীন, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিতেও চলছে সেতুর অন্যান্য কাজ। ১২টি ট্রায়াল পাইল নির্মাণ করা হচ্ছে চীনে। এই পাইল এবং জার্মানি ও সিঙ্গাপুরে নির্মিত ট্রায়াল পাইলের হ্যামারের চালান চলতি মাসেই দেশের পথে রওনা হয়ে যাওয়ার কথা। জানুয়ারির প্রথম দিকে এই ট্রায়াল পাইল স্থাপন শুরু হবে। এ ছাড়া তীরে ও নদীতে মাটি পরীক্ষা, পদ্মার বুকে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ চরে ২৫০ মিটার প্রশস্ত ক্যানেল কাটা এবং কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে পাইল তৈরির ওয়ার্কশপ স্থাপনসহ যাবতীয় কাজ চলছে পুরোদমে। ক্ষণগণনা শুরু হওয়ায় সোমবার থেকে কাজের গতি অনেক বেড়ে গেছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের এসব দৃশ্য দেখে পদ্মার দুই পারের মানুষ আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছেন। মন্তব্য
্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পরের প্রতিদিনের জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে দুই কোটি ৪২ লাখ টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে। জরিমানার এই টাকা পাবে সেতু কর্তৃপক্ষ। মূল সেতুর কাজের চুক্তি মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ১২,১৩৩ কোটি টাকা। সোমবার সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম কাউন্টডাউনের চিঠি দিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে। চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড সেই চিঠি গ্রহণ করেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি রাতেই এ তথ্য নিশ্চিত করে জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা সেতুর কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ৪২টি পিলারের ওপর ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দেশের সর্ববৃহৎ এ সেতুটি নির্মিত হবে। দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীসহ কয়েক হাজার মানুষ এ প্রকল্পে কাজ করছে। মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বাদল জানান, পদ্মা সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রে ৮ ডিসেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। মূল সেতু তৈরির কাজ এখন চূড়ান্তভাবে শুরু হয়ে গেল। দায়-দায়িত্ব চলে আসায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও কাজের গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এদিকে কাজের মান নিয়ন্ত্রণসহ সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে পরামর্শক টিম কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পদ্মাপাড়ে বিশাল এই কর্মযজ্ঞ চলার পাশাপাশি চীন, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিতেও চলছে সেতুর অন্যান্য কাজ। ১২টি ট্রায়াল পাইল নির্মাণ করা হচ্ছে চীনে। এই পাইল এবং জার্মানি ও সিঙ্গাপুরে নির্মিত ট্রায়াল পাইলের হ্যামারের চালান চলতি মাসেই দেশের পথে রওনা হয়ে যাওয়ার কথা। জানুয়ারির প্রথম দিকে এই ট্রায়াল পাইল স্থাপন শুরু হবে। এ ছাড়া তীরে ও নদীতে মাটি পরীক্ষা, পদ্মার বুকে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ চরে ২৫০ মিটার প্রশস্ত ক্যানেল কাটা এবং কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে পাইল তৈরির ওয়ার্কশপ স্থাপনসহ যাবতীয় কাজ চলছে পুরোদমে। ক্ষণগণনা শুরু হওয়ায় সোমবার থেকে কাজের গতি অনেক বেড়ে গেছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের এসব দৃশ্য দেখে পদ্মার দুই পারের মানুষ আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment