সাড়ে ৪টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলার সময় দুর্ঘটনাবশতঃ জিহাদ (৪) নামে ওই শিশুটি শাহজাহানপুর রেলওয়ে মাঠে ওয়াসার পরিত্যক্ত পাইপে পড়ে যায়। পড়ে যাওয়ার পর থেকে স্থানীয় জনগণ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিকে শিশুটি কয়েকশ’ ফুট দীর্ঘ পাইপের নীচ থেকে শুধু একটি কথা বলে। সে বলে, ‘আমি রশি ঠিকমতো ধরতে পারছি না।’ রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে নেওয়া হয় উদ্ধাকারী ক্রেন। প্রায় ৩০০-৬০০ ফুটের গভীর পাইপ টেনে উঠাতে চলছে অভিযান। তবে ততক্ষণে পাইপের ভেতর থেকে শিশুটির আশা জাগানিয়া কণ্ঠটি ক্ষীণ হয়ে আসে। তবে উদ্ধারকর্মীরা বলছেন-শিশুটি শব্দ করছে, জীবিত আছে সে। রাত ১০টা পর্যন্ত জিহাদকে উদ্ধার করা যায়নি। উদ্ধার অভিযানে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম জানান, শুরুতেই তারা পাইপে কান পেতে শিশুটির চিৎকার শুনতে পান। ডাকেও সাড়া দেয় শিশুটি। এরপরই সর্বশক্তি নিয়ে উদ্ধারে তৎপর হন তারা। তিনি বলেন, রশি নামানো হয় ১ ফুট ব্যাসের পাইপের ভেতর। শিশুটি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রশিটি ধরে ছিল। একটু টান দেয়ার পরই সেটি হালকা হয়ে যায়। এমনিভাবে আরো কয়েক দফা চেষ্টার পর জিহাদের হাত পর্যন্ত রশি পৌঁছানো সম্ভব হয়। তবে টান দিতেই সেটি ছেড়ে দেয় সে। শিশুটির বাবা নাসিমউদ্দিন একটি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের নৈশ প্রহরীর কাজ করেন। তিনি জানান, আজ বিকাল ৩টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে খেলতে জিয়াউর ওই গর্তে পড়ে যায়। মন্তব্য
Saturday, December 27, 2014
‘আমি রশি ঠিকমতো ধরতে পারছি না’:RTNN
‘আমি রশি ঠিকমতো ধরতে পারছি না’ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: রুদ্ধাশ্বাস অভিযানে প্রথমেই শিশুটিকে বাঁচানোর জন্য দেয়া হয় অক্সিজেন। এরপর পাঠানো হয় কোমল পানীয়। পাইপের ভেতর রশি, বস্তা ও জাল পাঠিয়ে শিশুটিকে উদ্ধারের প্রাণান্তকর চেষ্টাও চলে। কয়েক দফা ছোট্ট শিশুর কোমল হাত রশিকে স্পর্শ করলেও তা শেষ পর্যন্ত শক্ত করে ধরে রাখতে পারেনি। আলো জ্বালিয়ে শিশুটিকে অভয় দেয়ার চেষ্টা চলতে থাকে। শুক্রবার বিকেল
সাড়ে ৪টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলার সময় দুর্ঘটনাবশতঃ জিহাদ (৪) নামে ওই শিশুটি শাহজাহানপুর রেলওয়ে মাঠে ওয়াসার পরিত্যক্ত পাইপে পড়ে যায়। পড়ে যাওয়ার পর থেকে স্থানীয় জনগণ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিকে শিশুটি কয়েকশ’ ফুট দীর্ঘ পাইপের নীচ থেকে শুধু একটি কথা বলে। সে বলে, ‘আমি রশি ঠিকমতো ধরতে পারছি না।’ রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে নেওয়া হয় উদ্ধাকারী ক্রেন। প্রায় ৩০০-৬০০ ফুটের গভীর পাইপ টেনে উঠাতে চলছে অভিযান। তবে ততক্ষণে পাইপের ভেতর থেকে শিশুটির আশা জাগানিয়া কণ্ঠটি ক্ষীণ হয়ে আসে। তবে উদ্ধারকর্মীরা বলছেন-শিশুটি শব্দ করছে, জীবিত আছে সে। রাত ১০টা পর্যন্ত জিহাদকে উদ্ধার করা যায়নি। উদ্ধার অভিযানে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম জানান, শুরুতেই তারা পাইপে কান পেতে শিশুটির চিৎকার শুনতে পান। ডাকেও সাড়া দেয় শিশুটি। এরপরই সর্বশক্তি নিয়ে উদ্ধারে তৎপর হন তারা। তিনি বলেন, রশি নামানো হয় ১ ফুট ব্যাসের পাইপের ভেতর। শিশুটি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রশিটি ধরে ছিল। একটু টান দেয়ার পরই সেটি হালকা হয়ে যায়। এমনিভাবে আরো কয়েক দফা চেষ্টার পর জিহাদের হাত পর্যন্ত রশি পৌঁছানো সম্ভব হয়। তবে টান দিতেই সেটি ছেড়ে দেয় সে। শিশুটির বাবা নাসিমউদ্দিন একটি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের নৈশ প্রহরীর কাজ করেন। তিনি জানান, আজ বিকাল ৩টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে খেলতে জিয়াউর ওই গর্তে পড়ে যায়। মন্তব্য
সাড়ে ৪টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলার সময় দুর্ঘটনাবশতঃ জিহাদ (৪) নামে ওই শিশুটি শাহজাহানপুর রেলওয়ে মাঠে ওয়াসার পরিত্যক্ত পাইপে পড়ে যায়। পড়ে যাওয়ার পর থেকে স্থানীয় জনগণ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। উদ্ধার অভিযানের প্রথম দিকে শিশুটি কয়েকশ’ ফুট দীর্ঘ পাইপের নীচ থেকে শুধু একটি কথা বলে। সে বলে, ‘আমি রশি ঠিকমতো ধরতে পারছি না।’ রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে নেওয়া হয় উদ্ধাকারী ক্রেন। প্রায় ৩০০-৬০০ ফুটের গভীর পাইপ টেনে উঠাতে চলছে অভিযান। তবে ততক্ষণে পাইপের ভেতর থেকে শিশুটির আশা জাগানিয়া কণ্ঠটি ক্ষীণ হয়ে আসে। তবে উদ্ধারকর্মীরা বলছেন-শিশুটি শব্দ করছে, জীবিত আছে সে। রাত ১০টা পর্যন্ত জিহাদকে উদ্ধার করা যায়নি। উদ্ধার অভিযানে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম জানান, শুরুতেই তারা পাইপে কান পেতে শিশুটির চিৎকার শুনতে পান। ডাকেও সাড়া দেয় শিশুটি। এরপরই সর্বশক্তি নিয়ে উদ্ধারে তৎপর হন তারা। তিনি বলেন, রশি নামানো হয় ১ ফুট ব্যাসের পাইপের ভেতর। শিশুটি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রশিটি ধরে ছিল। একটু টান দেয়ার পরই সেটি হালকা হয়ে যায়। এমনিভাবে আরো কয়েক দফা চেষ্টার পর জিহাদের হাত পর্যন্ত রশি পৌঁছানো সম্ভব হয়। তবে টান দিতেই সেটি ছেড়ে দেয় সে। শিশুটির বাবা নাসিমউদ্দিন একটি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের নৈশ প্রহরীর কাজ করেন। তিনি জানান, আজ বিকাল ৩টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে খেলতে জিয়াউর ওই গর্তে পড়ে যায়। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment