র জেনারেল আলী আহমেদ খান জানান, শিশুটির কোনো সন্ধান তারা পাননি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমর মনে হলো গর্তে কেউ নাই। তারপরও সেখানে যে ডেবরিস (আবর্জনা) আছে, তা তুলে দেখা হবে। ফায়ার সার্ভিসের ডিজি আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবেন। তবে আমি নিশ্চিত, এখানে কোনো মানুষ নাই। প্রথম দফায় পাইপের আড়াইশ মিটার গভীর পর্যন্ত ক্যামেরা নামিয়ে একটি কাপড়, স্যান্ডেল, কর্কশিটের টুকরো, টিকটিকি ও কাগজের মতো অবয়ব দেখা যায়। দ্বিতীয় দফায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় সার্ভেইলেন্স আইপি ক্যামেরা নামিয়েও কোনো শিশুর দেহ পাননি উদ্ধারকর্মীরা। ফলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনতার মধ্যে দেখা দেয় বিভ্রান্তি। শিশুটি আদৌ সেখানে পড়ে গিয়েছিল কি না অনুসন্ধানের দ্বাদশ ঘণ্টায় সে সন্দেহ প্রকাশ করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কারণ এর আগে ভেতরে আটকা পড়া শিশুটির সঙ্গে সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা কথা বলেন এবং তাকে দুধ বা জুস পাঠানোর কথা জানান। তবে এসব বিষয়ে আলী আহমেদ খান জানান, তারা আরো অনুসন্ধান করবেন। শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে অভিযান শেষ করবেন না। এদিকে, পাইপে শিশুটির অস্তিত্ব না মেলায় তার বাবা নাসির উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মন্তব্য
Saturday, December 27, 2014
রাতভর রুদ্ধশ্বাস অভিযান, জিহাদের অস্তিত্ব মেলেনি:RTNN
রাতভর রুদ্ধশ্বাস অভিযান, জিহাদের অস্তিত্ব মেলেনি নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএএন ঢাকা: রাতভর রুদ্ধশ্বাস অভিযান চালিয়েও রাজধানীর শাহজাহানপুরে পরিত্যক্ত একটি গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া চার বছর বয়সী শিশু জিহাদের কোনো খোঁজ মেলেনি। ১৪ ইঞ্চি ব্যাসের ওই পাইপে আড়াইশ মিটার গভীর পর্যন্ত ক্যামেরা নামিয়ে ঘণ্টাখানেক তল্লাশি চালানো হয়। এরপর শুক্রবার রাত পৌনে তিনটার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়া
র জেনারেল আলী আহমেদ খান জানান, শিশুটির কোনো সন্ধান তারা পাননি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমর মনে হলো গর্তে কেউ নাই। তারপরও সেখানে যে ডেবরিস (আবর্জনা) আছে, তা তুলে দেখা হবে। ফায়ার সার্ভিসের ডিজি আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবেন। তবে আমি নিশ্চিত, এখানে কোনো মানুষ নাই। প্রথম দফায় পাইপের আড়াইশ মিটার গভীর পর্যন্ত ক্যামেরা নামিয়ে একটি কাপড়, স্যান্ডেল, কর্কশিটের টুকরো, টিকটিকি ও কাগজের মতো অবয়ব দেখা যায়। দ্বিতীয় দফায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় সার্ভেইলেন্স আইপি ক্যামেরা নামিয়েও কোনো শিশুর দেহ পাননি উদ্ধারকর্মীরা। ফলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনতার মধ্যে দেখা দেয় বিভ্রান্তি। শিশুটি আদৌ সেখানে পড়ে গিয়েছিল কি না অনুসন্ধানের দ্বাদশ ঘণ্টায় সে সন্দেহ প্রকাশ করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কারণ এর আগে ভেতরে আটকা পড়া শিশুটির সঙ্গে সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা কথা বলেন এবং তাকে দুধ বা জুস পাঠানোর কথা জানান। তবে এসব বিষয়ে আলী আহমেদ খান জানান, তারা আরো অনুসন্ধান করবেন। শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে অভিযান শেষ করবেন না। এদিকে, পাইপে শিশুটির অস্তিত্ব না মেলায় তার বাবা নাসির উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মন্তব্য
র জেনারেল আলী আহমেদ খান জানান, শিশুটির কোনো সন্ধান তারা পাননি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমর মনে হলো গর্তে কেউ নাই। তারপরও সেখানে যে ডেবরিস (আবর্জনা) আছে, তা তুলে দেখা হবে। ফায়ার সার্ভিসের ডিজি আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবেন। তবে আমি নিশ্চিত, এখানে কোনো মানুষ নাই। প্রথম দফায় পাইপের আড়াইশ মিটার গভীর পর্যন্ত ক্যামেরা নামিয়ে একটি কাপড়, স্যান্ডেল, কর্কশিটের টুকরো, টিকটিকি ও কাগজের মতো অবয়ব দেখা যায়। দ্বিতীয় দফায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় সার্ভেইলেন্স আইপি ক্যামেরা নামিয়েও কোনো শিশুর দেহ পাননি উদ্ধারকর্মীরা। ফলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনতার মধ্যে দেখা দেয় বিভ্রান্তি। শিশুটি আদৌ সেখানে পড়ে গিয়েছিল কি না অনুসন্ধানের দ্বাদশ ঘণ্টায় সে সন্দেহ প্রকাশ করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কারণ এর আগে ভেতরে আটকা পড়া শিশুটির সঙ্গে সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা কথা বলেন এবং তাকে দুধ বা জুস পাঠানোর কথা জানান। তবে এসব বিষয়ে আলী আহমেদ খান জানান, তারা আরো অনুসন্ধান করবেন। শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে অভিযান শেষ করবেন না। এদিকে, পাইপে শিশুটির অস্তিত্ব না মেলায় তার বাবা নাসির উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment