ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বাংলাদেশ সফরের ফলে এই চুক্তি আরও একধাপ অগ্রসর হলো বলেও মন্তব্য করেন পঙ্কজ শরন। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১২ সালেই তিস্তা চুক্তির ড্রাফট সম্পন্ন হয়েছে-সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে হাই-কমিশনারকে এমন তথ্য অবহিত করা হলে তিনি বলেন, আমি বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েই বলছি। অতীতে ড্রাফট বা যাই হোক না কেন মূল চুক্তিটি হওয়াই মূখ্য বিষয়। আর সেটি অবশ্যই দুই দেশের সম্মতির ভিত্তিতে হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে নতুন করে বাংলাদেশে যেই রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও সংঘাত বিরাজ করছে সে ব্যাপারে ভারতের অবস্থান কী-জানতে চাইলে পঙ্কজ শরন বলেন কোন দেশের ভেতরের অবস্থার বিষয়ে ভারতের কোন মূল্যায়ন নেই। অপর দেশের কোন অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারত মাথা ঘামায় না। সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এবং ভারতের পক্ষ নিয়ে অ্যাম্পায়ারদের বিতর্কিত রায় নিয়ে জানতে চাইলে ভারতীয় হাই-কমিশনার বলেন, তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি), বাংলাদেশ ক্রিকেট কাউন্সিল (বিসিসি) বা ভারতের ক্রিকেটের কেউ নন। তাই এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার জন্য তিনি যথোপযুক্ত ব্যক্তি নন। বিতর্কিত ওই ক্রিকেটের পর দুই দেশের মানুষের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে পঙ্কজ শরন বলেন, খেলাধুলার সম্পর্ক অবশ্যই দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই খেলাধুলায়ও সুন্দর সম্পর্ক দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। ভারতীয় ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান জটিলতা আরও সহজতর করার কোন পরিকল্পনা ভারত সরকারের আছে কিনা-জানতে চাইলে হাই-কমিশনার বলেন, ভারতের ভিসা পাওয়া এখন আগের থেকে অনেক সহজ। শুধু আবেদন করলেই হয়। এজন্য কোন বাড়তি ফিও দিতে হয় না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাস ধরে চিকিৎসা ও ব্যবসাসহ নানা কাজে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী ভারত সফর করেছে কোন ধরনের ভিসা জটিলতা ছাড়াই। ভারতীয় হাই-কমিশনার একটি নিম্ন আয়ের দেশ হওয়ার পরও বাংলাদেশী মানুষের মধ্যে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের উচ্চ মাত্রাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে উল্লেখ করেন। ভারতকে বাংলাদেশের অত্যন্ত কাছের বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু ভারতই নয় তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের মানুষ এখন বহির্বিশ্বের সাথে অনেক বেশি সম্পর্ক গড়ে তুলছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত বিপুল জনসংখ্যার দেশ। দুই দেশেরই রয়েছে স্বাধীনতার গৌরবময় ইতিহাস। দুই দেশের মানুষই চায় উন্নতি আর অগ্রগতির মধ্য দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে। তারা অতীত নিয়ে পড়ে থাকতে চায় না। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পানি, স্থল সীমানা ও সমুদ্র সীমা সংক্রান্ত সব বিরোধের অধিকাংশেরই ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে এবং দুই দেশের স্থল সীমানার ক্ষেত্রে ৯৯.৭ শতাংশের মীমাংসা হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যাপক হারে বাড়ছে উল্লেখ করে পঙ্কজ শরন বলেন, স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করেছে ২০১৩ সালে যা এখনও অব্যাহত আছে। সীমান্তে মানুষ হত্যাসহ যেসব বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে এখনও তিক্ততা রয়েছে তা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তে হত্যা উল্লেখযোগ্যহারে কমছে। কেবি/ এআর
Thursday, April 9, 2015
দু'দেশের সম্মতিতেই তিস্তা চুক্তি হবে: পঙ্কজ শরন:Time News
দু'দেশের সম্মতিতেই তিস্তা চুক্তি হবে: পঙ্কজ শরন ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০৯ এপ্রিল, ২০১৫ ১৫:০৭:৩৭ দুই দেশের ঐক্যমতের ভিত্তিতেই তিস্তা পানি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন ভারতের হাই-কমিশনার পঙ্কজ শরন। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠন ডিপ্লমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (ডিক্যাব) আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাই-কমিশনার এ কথা জানান। সম্প্রতি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বাংলাদেশ সফরের ফলে এই চুক্তি আরও একধাপ অগ্রসর হলো বলেও মন্তব্য করেন পঙ্কজ শরন। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১২ সালেই তিস্তা চুক্তির ড্রাফট সম্পন্ন হয়েছে-সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে হাই-কমিশনারকে এমন তথ্য অবহিত করা হলে তিনি বলেন, আমি বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েই বলছি। অতীতে ড্রাফট বা যাই হোক না কেন মূল চুক্তিটি হওয়াই মূখ্য বিষয়। আর সেটি অবশ্যই দুই দেশের সম্মতির ভিত্তিতে হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে নতুন করে বাংলাদেশে যেই রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও সংঘাত বিরাজ করছে সে ব্যাপারে ভারতের অবস্থান কী-জানতে চাইলে পঙ্কজ শরন বলেন কোন দেশের ভেতরের অবস্থার বিষয়ে ভারতের কোন মূল্যায়ন নেই। অপর দেশের কোন অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারত মাথা ঘামায় না। সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এবং ভারতের পক্ষ নিয়ে অ্যাম্পায়ারদের বিতর্কিত রায় নিয়ে জানতে চাইলে ভারতীয় হাই-কমিশনার বলেন, তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি), বাংলাদেশ ক্রিকেট কাউন্সিল (বিসিসি) বা ভারতের ক্রিকেটের কেউ নন। তাই এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার জন্য তিনি যথোপযুক্ত ব্যক্তি নন। বিতর্কিত ওই ক্রিকেটের পর দুই দেশের মানুষের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে পঙ্কজ শরন বলেন, খেলাধুলার সম্পর্ক অবশ্যই দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই খেলাধুলায়ও সুন্দর সম্পর্ক দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। ভারতীয় ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান জটিলতা আরও সহজতর করার কোন পরিকল্পনা ভারত সরকারের আছে কিনা-জানতে চাইলে হাই-কমিশনার বলেন, ভারতের ভিসা পাওয়া এখন আগের থেকে অনেক সহজ। শুধু আবেদন করলেই হয়। এজন্য কোন বাড়তি ফিও দিতে হয় না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাস ধরে চিকিৎসা ও ব্যবসাসহ নানা কাজে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী ভারত সফর করেছে কোন ধরনের ভিসা জটিলতা ছাড়াই। ভারতীয় হাই-কমিশনার একটি নিম্ন আয়ের দেশ হওয়ার পরও বাংলাদেশী মানুষের মধ্যে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের উচ্চ মাত্রাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে উল্লেখ করেন। ভারতকে বাংলাদেশের অত্যন্ত কাছের বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু ভারতই নয় তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের মানুষ এখন বহির্বিশ্বের সাথে অনেক বেশি সম্পর্ক গড়ে তুলছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত বিপুল জনসংখ্যার দেশ। দুই দেশেরই রয়েছে স্বাধীনতার গৌরবময় ইতিহাস। দুই দেশের মানুষই চায় উন্নতি আর অগ্রগতির মধ্য দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে। তারা অতীত নিয়ে পড়ে থাকতে চায় না। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পানি, স্থল সীমানা ও সমুদ্র সীমা সংক্রান্ত সব বিরোধের অধিকাংশেরই ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে এবং দুই দেশের স্থল সীমানার ক্ষেত্রে ৯৯.৭ শতাংশের মীমাংসা হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যাপক হারে বাড়ছে উল্লেখ করে পঙ্কজ শরন বলেন, স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করেছে ২০১৩ সালে যা এখনও অব্যাহত আছে। সীমান্তে মানুষ হত্যাসহ যেসব বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে এখনও তিক্ততা রয়েছে তা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তে হত্যা উল্লেখযোগ্যহারে কমছে। কেবি/ এআর
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বাংলাদেশ সফরের ফলে এই চুক্তি আরও একধাপ অগ্রসর হলো বলেও মন্তব্য করেন পঙ্কজ শরন। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১২ সালেই তিস্তা চুক্তির ড্রাফট সম্পন্ন হয়েছে-সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে হাই-কমিশনারকে এমন তথ্য অবহিত করা হলে তিনি বলেন, আমি বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েই বলছি। অতীতে ড্রাফট বা যাই হোক না কেন মূল চুক্তিটি হওয়াই মূখ্য বিষয়। আর সেটি অবশ্যই দুই দেশের সম্মতির ভিত্তিতে হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে নতুন করে বাংলাদেশে যেই রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও সংঘাত বিরাজ করছে সে ব্যাপারে ভারতের অবস্থান কী-জানতে চাইলে পঙ্কজ শরন বলেন কোন দেশের ভেতরের অবস্থার বিষয়ে ভারতের কোন মূল্যায়ন নেই। অপর দেশের কোন অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারত মাথা ঘামায় না। সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এবং ভারতের পক্ষ নিয়ে অ্যাম্পায়ারদের বিতর্কিত রায় নিয়ে জানতে চাইলে ভারতীয় হাই-কমিশনার বলেন, তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি), বাংলাদেশ ক্রিকেট কাউন্সিল (বিসিসি) বা ভারতের ক্রিকেটের কেউ নন। তাই এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার জন্য তিনি যথোপযুক্ত ব্যক্তি নন। বিতর্কিত ওই ক্রিকেটের পর দুই দেশের মানুষের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে পঙ্কজ শরন বলেন, খেলাধুলার সম্পর্ক অবশ্যই দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই খেলাধুলায়ও সুন্দর সম্পর্ক দুই দেশের মধ্যে থাকতে হবে। ভারতীয় ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান জটিলতা আরও সহজতর করার কোন পরিকল্পনা ভারত সরকারের আছে কিনা-জানতে চাইলে হাই-কমিশনার বলেন, ভারতের ভিসা পাওয়া এখন আগের থেকে অনেক সহজ। শুধু আবেদন করলেই হয়। এজন্য কোন বাড়তি ফিও দিতে হয় না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাস ধরে চিকিৎসা ও ব্যবসাসহ নানা কাজে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী ভারত সফর করেছে কোন ধরনের ভিসা জটিলতা ছাড়াই। ভারতীয় হাই-কমিশনার একটি নিম্ন আয়ের দেশ হওয়ার পরও বাংলাদেশী মানুষের মধ্যে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের উচ্চ মাত্রাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে উল্লেখ করেন। ভারতকে বাংলাদেশের অত্যন্ত কাছের বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু ভারতই নয় তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের মানুষ এখন বহির্বিশ্বের সাথে অনেক বেশি সম্পর্ক গড়ে তুলছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত বিপুল জনসংখ্যার দেশ। দুই দেশেরই রয়েছে স্বাধীনতার গৌরবময় ইতিহাস। দুই দেশের মানুষই চায় উন্নতি আর অগ্রগতির মধ্য দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে। তারা অতীত নিয়ে পড়ে থাকতে চায় না। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পানি, স্থল সীমানা ও সমুদ্র সীমা সংক্রান্ত সব বিরোধের অধিকাংশেরই ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে এবং দুই দেশের স্থল সীমানার ক্ষেত্রে ৯৯.৭ শতাংশের মীমাংসা হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যাপক হারে বাড়ছে উল্লেখ করে পঙ্কজ শরন বলেন, স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করেছে ২০১৩ সালে যা এখনও অব্যাহত আছে। সীমান্তে মানুষ হত্যাসহ যেসব বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে এখনও তিক্ততা রয়েছে তা দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তে হত্যা উল্লেখযোগ্যহারে কমছে। কেবি/ এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment