ু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বুধবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যে দল মানুষ পুড়িয়ে মারে, সে দলকে মানুষ কিভাবে ভোট দেবে? রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য থাকবে দেশের উন্নয়ন। কিন্তু বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে ধ্বংস করা। তারা এ দেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনি।’ শেখ হাসিনা এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের নৈরাজ্য, আগুন ও পেট্রোলবোমা হামলাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। সংসদ নেতা বলেন, স্বাধীন দেশে নিরীহ ও খেটে খাওয়া মানুষের ওপর অমানবিক অত্যাচার করা হচ্ছে। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করেছিল, ধর্ষণ করেছিল, তাদের বিচার হচ্ছে। সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের সঙ্গে নিয়ে একটি দল, যে দল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা এখন অযৌক্তিক আন্দোলন করছে। ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা জাতির পিতার জন্মদিন পালন করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর খুনীদের বিচার হয়নি। তাদের সে সময় বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যে সংবিধান আমাদের দিয়েছিলেন, আমরা সেটা বহাল রেখেছি। শুধু এর চারটি নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। সেই যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানানো হয়েছিল তাদের। জেআই
Wednesday, March 18, 2015
‘মানুষ হত্যাই বিএনপি নেত্রীর কাজ’:Time News
‘মানুষ হত্যাই বিএনপি নেত্রীর কাজ’ স্টাফ রিপাের্টার টাইম নিউজ বিডি, ১৮ মার্চ, ২০১৫ ২০:০৪:৩৯ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিএনপি নেত্রীর অন্তরে পেয়ারে পাকিস্তান। বাংলাদেশের উন্নয়ন হোক এটা তিনি চান না। তাই জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি করে যাচ্ছেন। বাড়ি থাকতে অফিসে বসে মানুষ হত্যার হুকুম দিচ্ছেন। মানুষকে পোড়ানো, মানুষ হত্যাই যেন ওনার কাজ।’ ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধ
ু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বুধবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যে দল মানুষ পুড়িয়ে মারে, সে দলকে মানুষ কিভাবে ভোট দেবে? রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য থাকবে দেশের উন্নয়ন। কিন্তু বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে ধ্বংস করা। তারা এ দেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনি।’ শেখ হাসিনা এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের নৈরাজ্য, আগুন ও পেট্রোলবোমা হামলাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। সংসদ নেতা বলেন, স্বাধীন দেশে নিরীহ ও খেটে খাওয়া মানুষের ওপর অমানবিক অত্যাচার করা হচ্ছে। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করেছিল, ধর্ষণ করেছিল, তাদের বিচার হচ্ছে। সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের সঙ্গে নিয়ে একটি দল, যে দল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা এখন অযৌক্তিক আন্দোলন করছে। ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা জাতির পিতার জন্মদিন পালন করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর খুনীদের বিচার হয়নি। তাদের সে সময় বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যে সংবিধান আমাদের দিয়েছিলেন, আমরা সেটা বহাল রেখেছি। শুধু এর চারটি নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। সেই যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানানো হয়েছিল তাদের। জেআই
ু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বুধবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যে দল মানুষ পুড়িয়ে মারে, সে দলকে মানুষ কিভাবে ভোট দেবে? রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য থাকবে দেশের উন্নয়ন। কিন্তু বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে ধ্বংস করা। তারা এ দেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনি।’ শেখ হাসিনা এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের নৈরাজ্য, আগুন ও পেট্রোলবোমা হামলাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। সংসদ নেতা বলেন, স্বাধীন দেশে নিরীহ ও খেটে খাওয়া মানুষের ওপর অমানবিক অত্যাচার করা হচ্ছে। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করেছিল, ধর্ষণ করেছিল, তাদের বিচার হচ্ছে। সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের সঙ্গে নিয়ে একটি দল, যে দল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা এখন অযৌক্তিক আন্দোলন করছে। ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা জাতির পিতার জন্মদিন পালন করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর খুনীদের বিচার হয়নি। তাদের সে সময় বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যে সংবিধান আমাদের দিয়েছিলেন, আমরা সেটা বহাল রেখেছি। শুধু এর চারটি নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। সেই যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানানো হয়েছিল তাদের। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment