
নেতারা গুলশান-বারিধারায় আয়েশী জীবন যাপন করছে। এটা আমরা হতে দেবো না। বুধবার রাতে জীবননগর উপজেলা শহরের বাসস্ট্যান্ডে অনুষ্ঠিত উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম আয়োজিত অপরাধ প্রতিরোধ পথ সভায় তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ পাকিস্তান অথবা তালেবানী রাষ্ট্রে পরিণত হতো। বঙ্গবন্ধুর কন্যা যখন তার সুখ, দুঃখ, আনন্দ ভুলে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন তখন আলবদর, রাজাকার ও জঙ্গিরা এ দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। আমরা তা হতে দিতে পারিনা। ডিআইজি বলেন, আমরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে খালি হাতে যুদ্ধ করে এদেশ স্বাধীন করেছি। এখনও সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ করে এই জঙ্গিদের আমরা দমন করবো। 'যে সকল কুলাঙ্গারের বাচ্চারা রাতের আঁধারে পেট্রলবোমা মেরে নিরীহ মানুষদের পুড়িয়ে মারছে। আমরা তাদেরকেও একই ভাবে পুড়িয়ে মারবো। দু-পাঁচটা ছারপোকাকে আমরা টিপে মেরে ফেললে কোনো ক্ষতি হবে না'। তাদেরকে মনে রাখতে হবে এটা ৭১-৭৫ সাল নয়, এখন চলছে ২০১৫ সাল। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর, খুলনা র্যা ব-৬ অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ সুমন, অতিরিক্ত ডিআইজি দিদার আহমেদ ও রফিকুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা- ৬ বিজিবি’র পরিচালক লে.কর্নেল এসএম মনিরুজ্জামান, ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার রশীদুল হাসান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদুর রহমান ও পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকারিয়া আলম। জেএ
No comments:
Post a Comment