
ালে তিনি এ কথা বলেন। মনিরুল বলেন, ছাত্র ইউনিয়ন যখন তারা মিছিল নিয়ে আসতে থাকে প্রথমে তাদের বাধা দিলেও তারা ব্যারিকেড ভেঙ্গে সামনে চলে আসে। এছাড়াও এই এলাকাটিতে মন্ত্রি এবং বিচারপতির বাসভবন থাকায় এখানে মিছিল সমাবেশ করতে দেয়া হয় না। এ সকল কিছু তাদের বলা হলেও তারা ওই সময় দ্বায়িত্বপালনকারী রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আব্দুল বাতেনকেও শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। মনিরুল ইসলাম বলেন, এই সময় এক ছাত্রীর উপর অপেশাদার আচরণ হয়েছে। আমরা সামগ্রিক বিষয়টি নিয়ে ডিএমপি এবং পুলিশ সদর দপ্তরের পক্ষ থেকে পৃথক দু'টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। যুগ্ন কমিশনার বলেন, পুরো বিষয়টি একটি অনাঙ্খিত ঘটনা। আমরা তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সেটি দেখছি। ইতিমধ্যে একজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্তে অন্যান্য কর্মকর্তার বাড়াবাড়ি থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিধ্যালয় প্রাঙ্গনে নারী লাঞ্চনার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে রোববার ছাত্র ইউনিয়ন ডিএমপি কার্যালয় ঘেরাও করে। এ সময় পুলিশের সাথে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় এক পুলিশ সদস্য ছাত্র ইউনিয়নের এক নারী কর্মীকে লাঞ্চিত করে। বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে ওই নারী কর্মীকে লাঞ্চিতকারী নায়েক আনিসকে সদস্যকে চিহ্নিত করা হয় এবং তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এআর
No comments:
Post a Comment