লেন, ‘সাম্প্রতিককালে যেভাবে নিরীহ মানুষকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে, গাড়িতে আগুন ধরিয়ে অবলীলায় পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে তাতে গোটা দেশবাসীর সাথে আমিও গভীরভাবে ব্যথিত, মর্মাহত।’ রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘যারা এসব নৃশংসকাজে জড়িত তারা গণতন্ত্রের শত্রু, মানবতার শত্রু, সভ্যতার শত্রু। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র প্রিয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যও ছিল তাই। গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় দল-মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক এবং সেটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এজন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরমত সহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধসহ গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ পুলিশ সদর দপ্তর, মেট্রোপলিটন, বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আবদুল হামিদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামী দিনগুলোতেও বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়, সংবিধান ও গণতন্ত্র সুরক্ষাসহ রাষ্ট্রবিরোধী সকল অপতৎপরতা রোধে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাবে।’ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্বপালন করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অবয়ব হচ্ছে সময়োপযোগী, আধুনিক, জনবান্ধব ও সেবাধর্মী পুলিশ। তাই সকল পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তা এবং পুলিশ সদস্যদের নিজ নিজ অবস্থান হতে জনসাধারণকে সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানসহ আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষভাবে তৎপর থাকতে হবে।’ অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং নিরপেক্ষভাবে তদন্ত পরিচালনার ওপরই আইনের শাসন অনেকাংশে নির্ভর করে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি বলেন, পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে কেউ যাতে প্রশ্ন তুলতে না পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোজাম্মেল হক খান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Thursday, January 29, 2015
শৃঙ্খলাবাহিনীকে কঠোর হতে বললেন রাষ্ট্রপতি:RTNN
শৃঙ্খলাবাহিনীকে কঠোর হতে বললেন রাষ্ট্রপতি নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: দেশে চলমান সহিংসতায় জড়িতদের ‘গণতন্ত্রের শত্রু’ আখ্যায়িত করে তাদের বিরুদ্ধে ‘কঠোর’ ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। আর এ কাজে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতার করতে দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনের দরবার হলে পুলিশ সপ্তাহের অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ব
লেন, ‘সাম্প্রতিককালে যেভাবে নিরীহ মানুষকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে, গাড়িতে আগুন ধরিয়ে অবলীলায় পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে তাতে গোটা দেশবাসীর সাথে আমিও গভীরভাবে ব্যথিত, মর্মাহত।’ রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘যারা এসব নৃশংসকাজে জড়িত তারা গণতন্ত্রের শত্রু, মানবতার শত্রু, সভ্যতার শত্রু। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র প্রিয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যও ছিল তাই। গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় দল-মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক এবং সেটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এজন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরমত সহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধসহ গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ পুলিশ সদর দপ্তর, মেট্রোপলিটন, বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আবদুল হামিদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামী দিনগুলোতেও বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়, সংবিধান ও গণতন্ত্র সুরক্ষাসহ রাষ্ট্রবিরোধী সকল অপতৎপরতা রোধে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাবে।’ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্বপালন করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অবয়ব হচ্ছে সময়োপযোগী, আধুনিক, জনবান্ধব ও সেবাধর্মী পুলিশ। তাই সকল পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তা এবং পুলিশ সদস্যদের নিজ নিজ অবস্থান হতে জনসাধারণকে সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানসহ আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষভাবে তৎপর থাকতে হবে।’ অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং নিরপেক্ষভাবে তদন্ত পরিচালনার ওপরই আইনের শাসন অনেকাংশে নির্ভর করে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি বলেন, পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে কেউ যাতে প্রশ্ন তুলতে না পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোজাম্মেল হক খান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
লেন, ‘সাম্প্রতিককালে যেভাবে নিরীহ মানুষকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে, গাড়িতে আগুন ধরিয়ে অবলীলায় পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে তাতে গোটা দেশবাসীর সাথে আমিও গভীরভাবে ব্যথিত, মর্মাহত।’ রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘যারা এসব নৃশংসকাজে জড়িত তারা গণতন্ত্রের শত্রু, মানবতার শত্রু, সভ্যতার শত্রু। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র প্রিয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যও ছিল তাই। গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় দল-মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক এবং সেটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এজন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরমত সহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধসহ গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ পুলিশ সদর দপ্তর, মেট্রোপলিটন, বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আবদুল হামিদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামী দিনগুলোতেও বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়, সংবিধান ও গণতন্ত্র সুরক্ষাসহ রাষ্ট্রবিরোধী সকল অপতৎপরতা রোধে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাবে।’ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্বপালন করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অবয়ব হচ্ছে সময়োপযোগী, আধুনিক, জনবান্ধব ও সেবাধর্মী পুলিশ। তাই সকল পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তা এবং পুলিশ সদস্যদের নিজ নিজ অবস্থান হতে জনসাধারণকে সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানসহ আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষভাবে তৎপর থাকতে হবে।’ অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং নিরপেক্ষভাবে তদন্ত পরিচালনার ওপরই আইনের শাসন অনেকাংশে নির্ভর করে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি বলেন, পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে কেউ যাতে প্রশ্ন তুলতে না পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোজাম্মেল হক খান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহীদুল হকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment