চত্বরে আটকে দেয়। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান কর্মসূচি পালনের পর সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী এই লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দেন। একই সঙ্গে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান তিনি। সকাল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গুলশান-২ গোলচত্বরে জড়ো হয় সরকার সমর্থক সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ, ঢাকা জেলা হিউম্যান হলার সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, ঢাকা জেলা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ ছয়টি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পুলিশ গোলচতবের ব্যারিকেড দেয়। এরপর শ্রমিক সংগঠনগুলোর কয়েকশ’ নেতাকর্মী সড়কের ওপর বসে পড়ে। প্রত্যেক সংগঠন আলাদা আলাদা ব্যানারে এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। এ সময় তারা সড়কে বসে ‘অবৈধ অবরোধ, অবৈধ হরতাল, মানি না, মানব না’; ‘খালেদা জিয়ার কালো হাত ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও’; যে হাতে বোমা মারে, সেই হাত পুড়িয়ে দাও’; ‘অবরোধ কেন, খুনি খালেদা জবাব চাই, বলে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। সমবেতদের উদ্দেশে সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী বলেন, ‘আজ আমরা সমাবেশ করছি। আশা করব, খালেদা জিয়ার শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তিনি অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি তুলে নিয়ে জনগণের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করবেন।’ তিনি জানান, ‘খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি প্রেসক্লাবের সমানে আমরা অনশন করব। এরপরও অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার না করলে আগামী ২৫ জানুয়ারি ঘেরাওয়ের লাগাতার কর্মসূচি দেওয়া হবে।’ এ সময় সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, ‘খালেদা জিয়া তার কার্যালয়ে বসে অবৈধ অবরোধে জ্বালাও-পোড়াওয়ের হুকুম দিচ্ছেন। উনি এই পথ থেকে সরে না আসলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা প্রায় ৪০ মিনিট অবস্থান করে তাদের কর্মসূচি শেষ করেন। তবে অন্যান্য সংগঠনগুলো আরো বেশ কিছু সময় সেখানে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদীর গামা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের দাবি অবৈধ অবরোধ অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগসহ ছয়টি সংগঠনের এই ঘেরাও উপলক্ষে গুলশান-২ গোলচত্বর ঘিরে পুলিশের পানিকামান, প্রিজন ভ্যান ও এপিসি কার অবস্থান নেয়। এছাড়া ৮৬ নম্বর সড়কে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়, তার দুই পাশের মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদিকে, খেটে খাওয়া নগরবাসীর ব্যানারে ৬০/৭০ জন গুলশান দুই নম্বর থেকে ৮৬ নং সড়কের মোড়ে মিছিল করে। তারা অবৈধ অবরোধ তুলে নেয়ার জন্য নানা স্লোগান দেয়। তাদের ব্যানারে লেখা ছিল- ‘কাজ চাই, অবরোধ তুলে নাও’। মন্তব্য
Thursday, January 22, 2015
অবরোধ না তুললে রবিবার থেকে লাগাতার কর্মসূচির হুমকি:RTNN
অবরোধ না তুললে রবিবার থেকে লাগাতার কর্মসূচির হুমকি নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার না হলে আগামী ২৫ জানুয়ারি থেকে গুলশান কার্যালয় অভিমুখে ঘেরাওয়ের লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে খালেদার গুলশান কার্যালয় ঘেরাওয়ে রওনা হলে সংগঠনটির নেতাকর্মীদের পুলিশ গুরশান-২ গোল
চত্বরে আটকে দেয়। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান কর্মসূচি পালনের পর সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী এই লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দেন। একই সঙ্গে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান তিনি। সকাল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গুলশান-২ গোলচত্বরে জড়ো হয় সরকার সমর্থক সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ, ঢাকা জেলা হিউম্যান হলার সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, ঢাকা জেলা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ ছয়টি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পুলিশ গোলচতবের ব্যারিকেড দেয়। এরপর শ্রমিক সংগঠনগুলোর কয়েকশ’ নেতাকর্মী সড়কের ওপর বসে পড়ে। প্রত্যেক সংগঠন আলাদা আলাদা ব্যানারে এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। এ সময় তারা সড়কে বসে ‘অবৈধ অবরোধ, অবৈধ হরতাল, মানি না, মানব না’; ‘খালেদা জিয়ার কালো হাত ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও’; যে হাতে বোমা মারে, সেই হাত পুড়িয়ে দাও’; ‘অবরোধ কেন, খুনি খালেদা জবাব চাই, বলে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। সমবেতদের উদ্দেশে সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী বলেন, ‘আজ আমরা সমাবেশ করছি। আশা করব, খালেদা জিয়ার শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তিনি অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি তুলে নিয়ে জনগণের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করবেন।’ তিনি জানান, ‘খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি প্রেসক্লাবের সমানে আমরা অনশন করব। এরপরও অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার না করলে আগামী ২৫ জানুয়ারি ঘেরাওয়ের লাগাতার কর্মসূচি দেওয়া হবে।’ এ সময় সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, ‘খালেদা জিয়া তার কার্যালয়ে বসে অবৈধ অবরোধে জ্বালাও-পোড়াওয়ের হুকুম দিচ্ছেন। উনি এই পথ থেকে সরে না আসলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা প্রায় ৪০ মিনিট অবস্থান করে তাদের কর্মসূচি শেষ করেন। তবে অন্যান্য সংগঠনগুলো আরো বেশ কিছু সময় সেখানে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদীর গামা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের দাবি অবৈধ অবরোধ অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগসহ ছয়টি সংগঠনের এই ঘেরাও উপলক্ষে গুলশান-২ গোলচত্বর ঘিরে পুলিশের পানিকামান, প্রিজন ভ্যান ও এপিসি কার অবস্থান নেয়। এছাড়া ৮৬ নম্বর সড়কে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়, তার দুই পাশের মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদিকে, খেটে খাওয়া নগরবাসীর ব্যানারে ৬০/৭০ জন গুলশান দুই নম্বর থেকে ৮৬ নং সড়কের মোড়ে মিছিল করে। তারা অবৈধ অবরোধ তুলে নেয়ার জন্য নানা স্লোগান দেয়। তাদের ব্যানারে লেখা ছিল- ‘কাজ চাই, অবরোধ তুলে নাও’। মন্তব্য
চত্বরে আটকে দেয়। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান কর্মসূচি পালনের পর সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী এই লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দেন। একই সঙ্গে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান তিনি। সকাল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গুলশান-২ গোলচত্বরে জড়ো হয় সরকার সমর্থক সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ, ঢাকা জেলা হিউম্যান হলার সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, ঢাকা জেলা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ ছয়টি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পুলিশ গোলচতবের ব্যারিকেড দেয়। এরপর শ্রমিক সংগঠনগুলোর কয়েকশ’ নেতাকর্মী সড়কের ওপর বসে পড়ে। প্রত্যেক সংগঠন আলাদা আলাদা ব্যানারে এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। এ সময় তারা সড়কে বসে ‘অবৈধ অবরোধ, অবৈধ হরতাল, মানি না, মানব না’; ‘খালেদা জিয়ার কালো হাত ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও’; যে হাতে বোমা মারে, সেই হাত পুড়িয়ে দাও’; ‘অবরোধ কেন, খুনি খালেদা জবাব চাই, বলে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। সমবেতদের উদ্দেশে সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনসুর আলী বলেন, ‘আজ আমরা সমাবেশ করছি। আশা করব, খালেদা জিয়ার শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তিনি অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি তুলে নিয়ে জনগণের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করবেন।’ তিনি জানান, ‘খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারের দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি প্রেসক্লাবের সমানে আমরা অনশন করব। এরপরও অবৈধ অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার না করলে আগামী ২৫ জানুয়ারি ঘেরাওয়ের লাগাতার কর্মসূচি দেওয়া হবে।’ এ সময় সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, ‘খালেদা জিয়া তার কার্যালয়ে বসে অবৈধ অবরোধে জ্বালাও-পোড়াওয়ের হুকুম দিচ্ছেন। উনি এই পথ থেকে সরে না আসলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা প্রায় ৪০ মিনিট অবস্থান করে তাদের কর্মসূচি শেষ করেন। তবে অন্যান্য সংগঠনগুলো আরো বেশ কিছু সময় সেখানে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদীর গামা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের দাবি অবৈধ অবরোধ অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগসহ ছয়টি সংগঠনের এই ঘেরাও উপলক্ষে গুলশান-২ গোলচত্বর ঘিরে পুলিশের পানিকামান, প্রিজন ভ্যান ও এপিসি কার অবস্থান নেয়। এছাড়া ৮৬ নম্বর সড়কে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়, তার দুই পাশের মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদিকে, খেটে খাওয়া নগরবাসীর ব্যানারে ৬০/৭০ জন গুলশান দুই নম্বর থেকে ৮৬ নং সড়কের মোড়ে মিছিল করে। তারা অবৈধ অবরোধ তুলে নেয়ার জন্য নানা স্লোগান দেয়। তাদের ব্যানারে লেখা ছিল- ‘কাজ চাই, অবরোধ তুলে নাও’। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment