ার আয়োজন চলছে।” বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে রিজভী এসব কথা বলেন। ‘খালেদা জিয়াকে মানুষ হত্যার আসামি করা যৌক্তিক হবে’ প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের জবাব দেন রিজভী। রিজভী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সবসময় একটাই যু্ক্তি, সেটি হলো বিরোধী দলশূন্য দেশ। একদলীয় একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা। এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করতেই তিনি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছেন। তিনি তো জনগণের, দেশ-বিদেশের বিশিষ্টজনদের, সুশীল সমাজ কারো যুক্তিই মানেন না। তার ক্ষমতাক্ষুধা এতো তীব্র যে, তিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝতে অক্ষম। কারণ তিনি মনে করেন, দেশের মালিক তো তিনি নিজেই-জনগণ নয়। সেজন্য ভোটারবিহীন একটি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়ে উচ্ছিষ্টভোগী লোকদের নিয়ে দুঃশাসন চালানোর অকাট্য যুক্তিটাই তিনি বিশ্বাস করেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত যুক্তিটা তিনি বা তার দল কখনোই গ্রহণ করতে পারেনি। সেজন্যই বারবার বাকশালের পুনরাবৃত্তি।” রিজভী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দেশব্যাপী ২০ দলীয় জোটের আন্দোলনে নেতা-কর্মীদেরকে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করা, ঢালাও মিথ্যা মামলা, নির্বিচারে গ্রেফতার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যা করে রক্তের স্বাদ নিতে নিতে এখন আপনারা জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রধান প্রতিনিধি বেগম খালেদা জিয়াকে টার্গেট করেছেন। এটি আপনাদের শেষ মরণছোবল।” রিজভী আহমেদ সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আগুন নিয়ে খেলবেন না, মহাদুর্যোগ ঘনিয়ে তোলবার চেষ্টা করবেন না, দেশের আন্দোলনরত সব গণতন্ত্রকামী জাতীয়তাবাদী শক্তি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পাশে থাকবে।” রিজভী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ধিক্কার জানিয়ে বলেন, “আপনারা এখন রাষ্ট্রের সংস্থা নন, সরকার আপনাদেরকে আওয়ামী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বানিয়ে ছেড়েছে। আপনাদের দিয়ে তারা বিরোধী দলের কর্মীদের রক্তে সারাদেশ ভিজিয়ে তুলেছে। আপনারা শতকরা ৫ ভাগের জনসমর্থিত সরকারের নির্দেশ মানছেন। আপনাদেরকে দিয়ে বিরোধী দলের ওপর যে অমানবিক নারকীয় আক্রমণ করানো হচ্ছে তাতে জনগণের কাছে আপনারা পরিণত হয়েছেন ভয়াল আতঙ্কেও প্রতীক হিসেবে। আপনারা যদি বিরোধী দলের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ণ বন্ধ না করেন তাহলে আপনাদের পরিণতি সুখকর হবে না।” চলমান অবরোধ কর্মসূচির পাশাপাশি হরতালে গতকাল গ্রেফতারকৃত বিএনপি নেতা ও স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমত উল্লাহ এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালসহ সারাদেশ থেকে ৭৫০ এর অধিক নেতা-কর্মীর নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি জানান রিজভী। নতুন বার্তা/জবা
Thursday, January 22, 2015
খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে সরানোর চক্রান্ত চলছে: রিজভী :Natun Barta
ঢাকা: খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক দৃশ্যপট থেকে সরিয়ে ফেলার চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, “শেখ হাসিনার দরকার ক্ষমতা। আর সেই ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে তিনি সবচেয়ে বড় পথের কাঁটা মনে করেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। সেজন্য রাজনৈতিক দৃশ্যপট থেকে তাকে সরিয়ে দেয়ার জন্য ধারাবাহিক চক্রান্তের অংশ হিসেবে তাকে গ্রেফতারের আরেকটি চক্রান্তের নাটক মঞ্চস্থ কর
ার আয়োজন চলছে।” বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে রিজভী এসব কথা বলেন। ‘খালেদা জিয়াকে মানুষ হত্যার আসামি করা যৌক্তিক হবে’ প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের জবাব দেন রিজভী। রিজভী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সবসময় একটাই যু্ক্তি, সেটি হলো বিরোধী দলশূন্য দেশ। একদলীয় একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা। এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করতেই তিনি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছেন। তিনি তো জনগণের, দেশ-বিদেশের বিশিষ্টজনদের, সুশীল সমাজ কারো যুক্তিই মানেন না। তার ক্ষমতাক্ষুধা এতো তীব্র যে, তিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝতে অক্ষম। কারণ তিনি মনে করেন, দেশের মালিক তো তিনি নিজেই-জনগণ নয়। সেজন্য ভোটারবিহীন একটি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়ে উচ্ছিষ্টভোগী লোকদের নিয়ে দুঃশাসন চালানোর অকাট্য যুক্তিটাই তিনি বিশ্বাস করেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত যুক্তিটা তিনি বা তার দল কখনোই গ্রহণ করতে পারেনি। সেজন্যই বারবার বাকশালের পুনরাবৃত্তি।” রিজভী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দেশব্যাপী ২০ দলীয় জোটের আন্দোলনে নেতা-কর্মীদেরকে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করা, ঢালাও মিথ্যা মামলা, নির্বিচারে গ্রেফতার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যা করে রক্তের স্বাদ নিতে নিতে এখন আপনারা জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রধান প্রতিনিধি বেগম খালেদা জিয়াকে টার্গেট করেছেন। এটি আপনাদের শেষ মরণছোবল।” রিজভী আহমেদ সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আগুন নিয়ে খেলবেন না, মহাদুর্যোগ ঘনিয়ে তোলবার চেষ্টা করবেন না, দেশের আন্দোলনরত সব গণতন্ত্রকামী জাতীয়তাবাদী শক্তি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পাশে থাকবে।” রিজভী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ধিক্কার জানিয়ে বলেন, “আপনারা এখন রাষ্ট্রের সংস্থা নন, সরকার আপনাদেরকে আওয়ামী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বানিয়ে ছেড়েছে। আপনাদের দিয়ে তারা বিরোধী দলের কর্মীদের রক্তে সারাদেশ ভিজিয়ে তুলেছে। আপনারা শতকরা ৫ ভাগের জনসমর্থিত সরকারের নির্দেশ মানছেন। আপনাদেরকে দিয়ে বিরোধী দলের ওপর যে অমানবিক নারকীয় আক্রমণ করানো হচ্ছে তাতে জনগণের কাছে আপনারা পরিণত হয়েছেন ভয়াল আতঙ্কেও প্রতীক হিসেবে। আপনারা যদি বিরোধী দলের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ণ বন্ধ না করেন তাহলে আপনাদের পরিণতি সুখকর হবে না।” চলমান অবরোধ কর্মসূচির পাশাপাশি হরতালে গতকাল গ্রেফতারকৃত বিএনপি নেতা ও স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমত উল্লাহ এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালসহ সারাদেশ থেকে ৭৫০ এর অধিক নেতা-কর্মীর নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি জানান রিজভী। নতুন বার্তা/জবা
ার আয়োজন চলছে।” বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে রিজভী এসব কথা বলেন। ‘খালেদা জিয়াকে মানুষ হত্যার আসামি করা যৌক্তিক হবে’ প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের জবাব দেন রিজভী। রিজভী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সবসময় একটাই যু্ক্তি, সেটি হলো বিরোধী দলশূন্য দেশ। একদলীয় একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা। এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করতেই তিনি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছেন। তিনি তো জনগণের, দেশ-বিদেশের বিশিষ্টজনদের, সুশীল সমাজ কারো যুক্তিই মানেন না। তার ক্ষমতাক্ষুধা এতো তীব্র যে, তিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝতে অক্ষম। কারণ তিনি মনে করেন, দেশের মালিক তো তিনি নিজেই-জনগণ নয়। সেজন্য ভোটারবিহীন একটি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়ে উচ্ছিষ্টভোগী লোকদের নিয়ে দুঃশাসন চালানোর অকাট্য যুক্তিটাই তিনি বিশ্বাস করেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত যুক্তিটা তিনি বা তার দল কখনোই গ্রহণ করতে পারেনি। সেজন্যই বারবার বাকশালের পুনরাবৃত্তি।” রিজভী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দেশব্যাপী ২০ দলীয় জোটের আন্দোলনে নেতা-কর্মীদেরকে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করা, ঢালাও মিথ্যা মামলা, নির্বিচারে গ্রেফতার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যা করে রক্তের স্বাদ নিতে নিতে এখন আপনারা জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রধান প্রতিনিধি বেগম খালেদা জিয়াকে টার্গেট করেছেন। এটি আপনাদের শেষ মরণছোবল।” রিজভী আহমেদ সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আগুন নিয়ে খেলবেন না, মহাদুর্যোগ ঘনিয়ে তোলবার চেষ্টা করবেন না, দেশের আন্দোলনরত সব গণতন্ত্রকামী জাতীয়তাবাদী শক্তি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পাশে থাকবে।” রিজভী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ধিক্কার জানিয়ে বলেন, “আপনারা এখন রাষ্ট্রের সংস্থা নন, সরকার আপনাদেরকে আওয়ামী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বানিয়ে ছেড়েছে। আপনাদের দিয়ে তারা বিরোধী দলের কর্মীদের রক্তে সারাদেশ ভিজিয়ে তুলেছে। আপনারা শতকরা ৫ ভাগের জনসমর্থিত সরকারের নির্দেশ মানছেন। আপনাদেরকে দিয়ে বিরোধী দলের ওপর যে অমানবিক নারকীয় আক্রমণ করানো হচ্ছে তাতে জনগণের কাছে আপনারা পরিণত হয়েছেন ভয়াল আতঙ্কেও প্রতীক হিসেবে। আপনারা যদি বিরোধী দলের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ণ বন্ধ না করেন তাহলে আপনাদের পরিণতি সুখকর হবে না।” চলমান অবরোধ কর্মসূচির পাশাপাশি হরতালে গতকাল গ্রেফতারকৃত বিএনপি নেতা ও স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমত উল্লাহ এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালসহ সারাদেশ থেকে ৭৫০ এর অধিক নেতা-কর্মীর নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি জানান রিজভী। নতুন বার্তা/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment