
হয়ে ঘন্টাখানেক পরে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত লঞ্চটিতে প্রায় ২ শতাধিক যাত্রী রয়েছে বলে জানিয়েছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন কাউনিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী মাহাবুবুর রহমান। তিনি জানান, অন্যত্র যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় এসব যাত্রীরা লঞ্চেই থেকে গেছেন। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেখানে রাতভর পুলিশের সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিএ’র উপপরিচালক আবুল বাশার জানান, বরিশাল-ঢাকাগামী এমভি দ্বীপরাজ লঞ্চটি রাত সাড়ে ৮ টায় যাত্রী নিয়ে ঘাট ত্যাগ করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ঘন কুয়াশার কারণে কীর্তনখোলা নদীর বেলতলা নামক স্থানে একটি চরে লঞ্চটি আটকা পড়ে। এমকে
No comments:
Post a Comment