নীর সিদ্বেশ্বরীর আয়েশা কমপ্লেক্সের একটি বাসা থেকে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করে ডিবি। পরে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বিবৃতিতে খালেদা জিয়া অবিলম্বে গয়েশ্বরের মুক্তি এবং বকশিবাজার সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে দায়ের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। বিএনপি চেয়ারপারসন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের, বাসায় তল্লাশির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘অবৈধ সরকার এক বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। এই যুদ্ধে তাদের প্রতিপক্ষ জনগণ। সব দেখে মনে হয়, এই সন্ত্রাসী দুঃশাসনের প্রধান মুখপাত্র হচ্ছেন স্বয়ং বর্তমান অবৈধ সরকারের প্রধান। তার কাছে অহম ও ক্ষমতালিপ্সা বাংলাদেশের চেয়েও প্রিয়।’ খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার এখন শেষ মরণকামড় দিতে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন বৃদ্ধি করেছে। কারণ ক্ষমতা জবরদখলকারী এই অবৈধ সরকার কোনোভাবেই জনগণকে কাছে টানতে পারছে না। তিনি বলেন, এজন্য তারা বিভৎস প্রতিহিংসায় মেতে উঠেছে। সেই প্রতিহিংসার সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ ঘটল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তারের মধ্যদিয়ে। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘এই অবৈধ সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে, জাতীয় সংসদ দখল করে, জনগণের নাগরিক স্বাধীনতাকে হরণ করে মনে করেছিল চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতার রাজদণ্ড ধরে রাখবে। আর এজন্য তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নিজেদের অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দুর্বৃত্ত বাহিনীতে পরিণত করে তাদের সর্বনাশা আশকারা দিয়ে বিএনপিসহ বিরোধী দলকে দমনে ব্যবহার করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলকে পর্যদুস্থ করার জন্য রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকেও অবৈধ আওয়ামী সরকারের প্রিয়জনদের দিয়ে সাজিয়ে সব ধরনের হিংসাত্মক অপতৎপরতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। আর সেজন্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মিথ্যা মামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণকে স্বস্তি ও নিরাপত্তা দিতে পারে না সরকার। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা এখন ভয়াবহ সংকটের মুখে। সাজানো প্রশাসন ও দুষ্কৃতকারী যুবলীগ-ছাত্রলীগের পাণ্ডাদের দিয়েই এই ভোটারবিহীন সরকার গুম, অপহরণ, গুপ্তহত্যার পথ ধরে জনগণের প্রতিবাদী স্বরকে থামানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘গত ২৪ ডিসেম্বর আমার আদালতে হাজিরাকে কেন্দ্র করে বকশিবাজার এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর আওয়ামী সশস্ত্র পাণ্ডারা পৈশাচিক হামলা করে।’ একদলীয় অপশাসনের শৃঙ্খলে গোটা দেশকেই বন্দিশালায় পরিণত করা হয়েছে। উদ্বেল মিছিলে মিছিলে সংগ্রামী জনগণ এখন শৃঙ্খল ভেঙ্গে এই অবৈধ ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতাবিলাসের যবনিকাপাত ঘটাতে ধেয়ে আসছে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন। মন্তব্য
Friday, December 26, 2014
অবৈধ সরকার বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত: খালেদা জিয়া:RTNN
গয়েশ্বরের মুক্তি দাবি অবৈধ সরকার বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত: খালেদা জিয়া নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, অবৈধ সরকার বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। আর তাদের এই যুদ্ধের প্রতিপক্ষ দেশের জনগণ। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা বলেন। উল্লেখ্য, শুক্রবার ভোর ছয়টার দিকে রাজধা
নীর সিদ্বেশ্বরীর আয়েশা কমপ্লেক্সের একটি বাসা থেকে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করে ডিবি। পরে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বিবৃতিতে খালেদা জিয়া অবিলম্বে গয়েশ্বরের মুক্তি এবং বকশিবাজার সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে দায়ের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। বিএনপি চেয়ারপারসন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের, বাসায় তল্লাশির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘অবৈধ সরকার এক বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। এই যুদ্ধে তাদের প্রতিপক্ষ জনগণ। সব দেখে মনে হয়, এই সন্ত্রাসী দুঃশাসনের প্রধান মুখপাত্র হচ্ছেন স্বয়ং বর্তমান অবৈধ সরকারের প্রধান। তার কাছে অহম ও ক্ষমতালিপ্সা বাংলাদেশের চেয়েও প্রিয়।’ খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার এখন শেষ মরণকামড় দিতে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন বৃদ্ধি করেছে। কারণ ক্ষমতা জবরদখলকারী এই অবৈধ সরকার কোনোভাবেই জনগণকে কাছে টানতে পারছে না। তিনি বলেন, এজন্য তারা বিভৎস প্রতিহিংসায় মেতে উঠেছে। সেই প্রতিহিংসার সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ ঘটল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তারের মধ্যদিয়ে। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘এই অবৈধ সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে, জাতীয় সংসদ দখল করে, জনগণের নাগরিক স্বাধীনতাকে হরণ করে মনে করেছিল চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতার রাজদণ্ড ধরে রাখবে। আর এজন্য তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নিজেদের অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দুর্বৃত্ত বাহিনীতে পরিণত করে তাদের সর্বনাশা আশকারা দিয়ে বিএনপিসহ বিরোধী দলকে দমনে ব্যবহার করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলকে পর্যদুস্থ করার জন্য রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকেও অবৈধ আওয়ামী সরকারের প্রিয়জনদের দিয়ে সাজিয়ে সব ধরনের হিংসাত্মক অপতৎপরতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। আর সেজন্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মিথ্যা মামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণকে স্বস্তি ও নিরাপত্তা দিতে পারে না সরকার। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা এখন ভয়াবহ সংকটের মুখে। সাজানো প্রশাসন ও দুষ্কৃতকারী যুবলীগ-ছাত্রলীগের পাণ্ডাদের দিয়েই এই ভোটারবিহীন সরকার গুম, অপহরণ, গুপ্তহত্যার পথ ধরে জনগণের প্রতিবাদী স্বরকে থামানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘গত ২৪ ডিসেম্বর আমার আদালতে হাজিরাকে কেন্দ্র করে বকশিবাজার এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর আওয়ামী সশস্ত্র পাণ্ডারা পৈশাচিক হামলা করে।’ একদলীয় অপশাসনের শৃঙ্খলে গোটা দেশকেই বন্দিশালায় পরিণত করা হয়েছে। উদ্বেল মিছিলে মিছিলে সংগ্রামী জনগণ এখন শৃঙ্খল ভেঙ্গে এই অবৈধ ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতাবিলাসের যবনিকাপাত ঘটাতে ধেয়ে আসছে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন। মন্তব্য
নীর সিদ্বেশ্বরীর আয়েশা কমপ্লেক্সের একটি বাসা থেকে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করে ডিবি। পরে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বিবৃতিতে খালেদা জিয়া অবিলম্বে গয়েশ্বরের মুক্তি এবং বকশিবাজার সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে দায়ের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। বিএনপি চেয়ারপারসন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের, বাসায় তল্লাশির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘অবৈধ সরকার এক বর্বর হিংসাযুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। এই যুদ্ধে তাদের প্রতিপক্ষ জনগণ। সব দেখে মনে হয়, এই সন্ত্রাসী দুঃশাসনের প্রধান মুখপাত্র হচ্ছেন স্বয়ং বর্তমান অবৈধ সরকারের প্রধান। তার কাছে অহম ও ক্ষমতালিপ্সা বাংলাদেশের চেয়েও প্রিয়।’ খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার এখন শেষ মরণকামড় দিতে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন বৃদ্ধি করেছে। কারণ ক্ষমতা জবরদখলকারী এই অবৈধ সরকার কোনোভাবেই জনগণকে কাছে টানতে পারছে না। তিনি বলেন, এজন্য তারা বিভৎস প্রতিহিংসায় মেতে উঠেছে। সেই প্রতিহিংসার সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ ঘটল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তারের মধ্যদিয়ে। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘এই অবৈধ সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে, জাতীয় সংসদ দখল করে, জনগণের নাগরিক স্বাধীনতাকে হরণ করে মনে করেছিল চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতার রাজদণ্ড ধরে রাখবে। আর এজন্য তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নিজেদের অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দুর্বৃত্ত বাহিনীতে পরিণত করে তাদের সর্বনাশা আশকারা দিয়ে বিএনপিসহ বিরোধী দলকে দমনে ব্যবহার করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলকে পর্যদুস্থ করার জন্য রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকেও অবৈধ আওয়ামী সরকারের প্রিয়জনদের দিয়ে সাজিয়ে সব ধরনের হিংসাত্মক অপতৎপরতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। আর সেজন্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মিথ্যা মামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণকে স্বস্তি ও নিরাপত্তা দিতে পারে না সরকার। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা এখন ভয়াবহ সংকটের মুখে। সাজানো প্রশাসন ও দুষ্কৃতকারী যুবলীগ-ছাত্রলীগের পাণ্ডাদের দিয়েই এই ভোটারবিহীন সরকার গুম, অপহরণ, গুপ্তহত্যার পথ ধরে জনগণের প্রতিবাদী স্বরকে থামানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘গত ২৪ ডিসেম্বর আমার আদালতে হাজিরাকে কেন্দ্র করে বকশিবাজার এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর আওয়ামী সশস্ত্র পাণ্ডারা পৈশাচিক হামলা করে।’ একদলীয় অপশাসনের শৃঙ্খলে গোটা দেশকেই বন্দিশালায় পরিণত করা হয়েছে। উদ্বেল মিছিলে মিছিলে সংগ্রামী জনগণ এখন শৃঙ্খল ভেঙ্গে এই অবৈধ ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতাবিলাসের যবনিকাপাত ঘটাতে ধেয়ে আসছে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment