খায়ের ও চিকিৎসক প্রদীপ। পরে অধ্যাপক হাবিবুজ্জামান জানান, আমরা জিহাদের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পেয়েছি। তবে আমাদের ধারণা পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে জিহাদের মরদেহ নিয়ে শরীয়তপুরে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তার মামা মনির হোসেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, সময় স্বল্পতার কারণে মরদেহ শাহজাহানপুর নেওয়া হচ্ছে না। জিহাদের বাবা-মা আগেই তাদের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার গোঁসাইয়ের হাট থানার নাগরপাড়া গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। সেখানেই জানাজা শেষে জিহাদকে দাফন করা হবে বলে জানান মনির হোসেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় শাজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন। প্রতিবেদনে জিহাদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের দাগ রয়েছে। এদিকে, শনিবার রাতে সন্তানকে ‘হত্যা’র অভিযোগ এনে শাহজাহানপুর থানায় মামলা (নং-২১) করেছেন শিশু জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিন ফকির। মামলায় জেআরএস ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধীকারী আব্দুস সালাম ও রেলওয়ের প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমসহ (বরখাস্ত) ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার বেলা তিনটার দিকে সাধারণ জনগণের সহযোগিতায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ওই পাইপ থেকে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করে। শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে জিহাদ খেলা করতে গিয়ে ঢাকনা খোলা ওই পাইপে পড়ে যান। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দীর্ঘক্ষণ অভিযান চালিয়ে রাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল আসার পর অত্যাধুনিক ক্যামেরা দিয়ে সার্চ করার পর জানায়, পাইপে মানবদেহের কোনো অস্তিত্ব নেই। এরপর শনিবার সকালেও আরেক দফা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে পরে সংবাদ সম্মেলন করে ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে পাইপে শিশু জিহাদ পড়েনি বলে ঘোষণা করে। তাদের এই ঘোষণার মধ্যেই ওই পাইপ থেকে জিহাদকে উদ্ধার করে সাধারণ জনতা। মন্তব্য
Sunday, December 28, 2014
ময়নাতদন্ত শেষ, জিহাদের দাফন হবে শরীয়তপুরে:RTNN
ময়নাতদন্ত শেষ, জিহাদের দাফন হবে শরীয়তপুরে নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: রাজধানীর শাহজাহানপুরে ওয়াসার পরিত্যক্ত পাইপে পড়ে নিহত শিশু জিহাদের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। রবিবার সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. হাবিবুজ্জামানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি বোর্ড এই ময়নাতদন্ত করে। বোর্ডের বাকি দুই সদস্য হলেন- ঢামেক ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শফিউজ্জামান
খায়ের ও চিকিৎসক প্রদীপ। পরে অধ্যাপক হাবিবুজ্জামান জানান, আমরা জিহাদের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পেয়েছি। তবে আমাদের ধারণা পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে জিহাদের মরদেহ নিয়ে শরীয়তপুরে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তার মামা মনির হোসেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, সময় স্বল্পতার কারণে মরদেহ শাহজাহানপুর নেওয়া হচ্ছে না। জিহাদের বাবা-মা আগেই তাদের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার গোঁসাইয়ের হাট থানার নাগরপাড়া গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। সেখানেই জানাজা শেষে জিহাদকে দাফন করা হবে বলে জানান মনির হোসেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় শাজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন। প্রতিবেদনে জিহাদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের দাগ রয়েছে। এদিকে, শনিবার রাতে সন্তানকে ‘হত্যা’র অভিযোগ এনে শাহজাহানপুর থানায় মামলা (নং-২১) করেছেন শিশু জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিন ফকির। মামলায় জেআরএস ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধীকারী আব্দুস সালাম ও রেলওয়ের প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমসহ (বরখাস্ত) ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার বেলা তিনটার দিকে সাধারণ জনগণের সহযোগিতায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ওই পাইপ থেকে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করে। শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে জিহাদ খেলা করতে গিয়ে ঢাকনা খোলা ওই পাইপে পড়ে যান। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দীর্ঘক্ষণ অভিযান চালিয়ে রাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল আসার পর অত্যাধুনিক ক্যামেরা দিয়ে সার্চ করার পর জানায়, পাইপে মানবদেহের কোনো অস্তিত্ব নেই। এরপর শনিবার সকালেও আরেক দফা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে পরে সংবাদ সম্মেলন করে ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে পাইপে শিশু জিহাদ পড়েনি বলে ঘোষণা করে। তাদের এই ঘোষণার মধ্যেই ওই পাইপ থেকে জিহাদকে উদ্ধার করে সাধারণ জনতা। মন্তব্য
খায়ের ও চিকিৎসক প্রদীপ। পরে অধ্যাপক হাবিবুজ্জামান জানান, আমরা জিহাদের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পেয়েছি। তবে আমাদের ধারণা পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে জিহাদের মরদেহ নিয়ে শরীয়তপুরে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তার মামা মনির হোসেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, সময় স্বল্পতার কারণে মরদেহ শাহজাহানপুর নেওয়া হচ্ছে না। জিহাদের বাবা-মা আগেই তাদের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার গোঁসাইয়ের হাট থানার নাগরপাড়া গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। সেখানেই জানাজা শেষে জিহাদকে দাফন করা হবে বলে জানান মনির হোসেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় শাজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন। প্রতিবেদনে জিহাদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের দাগ রয়েছে। এদিকে, শনিবার রাতে সন্তানকে ‘হত্যা’র অভিযোগ এনে শাহজাহানপুর থানায় মামলা (নং-২১) করেছেন শিশু জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিন ফকির। মামলায় জেআরএস ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধীকারী আব্দুস সালাম ও রেলওয়ের প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমসহ (বরখাস্ত) ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার বেলা তিনটার দিকে সাধারণ জনগণের সহযোগিতায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ওই পাইপ থেকে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করে। শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে জিহাদ খেলা করতে গিয়ে ঢাকনা খোলা ওই পাইপে পড়ে যান। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দীর্ঘক্ষণ অভিযান চালিয়ে রাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল আসার পর অত্যাধুনিক ক্যামেরা দিয়ে সার্চ করার পর জানায়, পাইপে মানবদেহের কোনো অস্তিত্ব নেই। এরপর শনিবার সকালেও আরেক দফা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে পরে সংবাদ সম্মেলন করে ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে পাইপে শিশু জিহাদ পড়েনি বলে ঘোষণা করে। তাদের এই ঘোষণার মধ্যেই ওই পাইপ থেকে জিহাদকে উদ্ধার করে সাধারণ জনতা। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment