কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। রিজভী বলেন, “গতকাল মধ্যরাতে বিএনপি’র যুব বিষয়ক সম্পাদক ও যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে তার মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকার নাকি কোনোকিছুতেই ভয় করছে না, খুব স্বস্তিতে আছে বলে দম্ভোক্তি করছে অথচ দেশব্যাপী এই গ্রেফতার অভিযান কেন? কারণ এই অবৈধ সরকার কচুপাতার পানির ন্যায় অবস্থান করছে। আন্দোলনের সামান্য আওয়াজেই পতনের ভয়ে টলমল করতে থাকে। সেইজন্যই নির্দয় দমন-পীড়নের পুরনো কৌশলই অবলম্বন করে চলছেন এই গণধিকৃত সরকার।” তিনি বলেন, “কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারছেন না যে তাদের অনাচার আর জুলুম জনগণের সংগ্রামী শক্তিকে ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের সম্মিলিত বীরত্ব ও দুর্বার সাহসের মধ্য দিয়েই এই অবৈধ সরকারের বিনাশ সাধিত হবে।” তিনি আলালের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন। রিজভী বলেন, “আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার জনগণের সঙ্গে মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ব্ল্যাকমেইলিং করে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেছে। তারপর থেকে এদেশকে তারা ঘাতকের চারণভূমিতে পরিণত করেছে। তখন থেকে এদেশে সব রাজনৈতিক হত্যা, গুম, অপহরণ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে তারা করে এসেছে। দেশব্যাপী দুর্নীতি, চুরি চামারী, অন্যের সম্পত্তি ভোগদখলের এক মহাফূর্তিতে তারা মেতে উঠেছে। ক্ষমতাসীন মহলের ঘনিষ্ঠজনদের লুটপাটে সরকারের সবচেয়ে বড় লবডংকা হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তারা দেশের অর্থনীতিকে লোপাট করে দেশকে দেউলিয়াত্বের দিকে ঠেলে দিয়েছে। রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ প্রশাসনকে ভেঙে দিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির বন্যবিচারের প্রকোপে দেশের বিভিন্ন জনপদে পড়ে থাকছে অসংখ্য লাশের সারি, আর গৃহে গৃহে পরিবার পরিজনরা চোখের জলে ভাসছে, বিষাদের ঘনঘোরে ডুবে আছে তারা।” তিনি বলেন, “পেশিশক্তি ও জিহ্বার ধার দিয়ে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী দুঃশাসনের রক্তাক্ত থাবা বিস্তার করেছেন। গতকাল গাজীপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের জনসভায় বাধা দেয়ার জন্য এই ক্ষমতা জবর দখলকারী সরকার যে হীন নোংরা আচরণ করলো তা কেবলমাত্র ঘাতক, পীড়ক, অনৈতিক অন্যায়কারী অবৈধ দখলদাররাই করতে পারে। এই বর্বর দখলদার সরকার জনতাকেই শত্রুপক্ষ মনে করে, তাই বেগম জিয়ার লাখো লাখো মানুষের ঢলকে তারা কোনোমতেই সহ্য করতে পারে না।” তিনি অভিযোগ করেন, “কয়েকটি জেলায় বেগম জিয়ার জনসভায় বিপুল লোক সমাগম দেখে প্রতিহিংসায় জর্জরিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে ও তার যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিবেকশূন্য সোনার ছেলেদের অন্ধ উন্মত্ত নর্তনে মেতে উঠেছে। তাই আইন শৃঙ্খলার রক্ষাকারী বাহিনী এবং যুবলীগ, ছাত্রলীগ ক্যাডারদের দিয়ে এক বীভৎস তাণ্ডব চালানো হয়েছে গাজীপুরে। বিরোধী দলের সভা করতে না দেয়ার হুমকি কেবলমাত্র দলীয় চেতনায় সাজানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেষ্টনীর মধ্যে থাকা বেআইনি অস্ত্র উঁচিয়ে দেশব্যাপী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকা একমাত্র আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ন্যায় কাপুরুষদেরই সাজে। এই ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ড একাত্তরের দখলদার বাহিনীর দোসর রাজাকার-আলবদরদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তুলনীয়।” রিজভী বলেন, “জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করেই শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছেন, জনগণের ক্ষমতা তিনি ডাকাতি করেছেন, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে তিনি আওয়ামী লীগের ড্রয়িংরুমে পরিণত করেছেন। আইনশৃঙ্খলা, বিচার, জনপ্রশাসন পরিচালনা এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী নিজের ইচ্ছাধীন করেছেন। মানুষের সহজাত অধিকারগুলোকে নির্মম দলনের কষাঘাতে শয্যাশায়ী ও মরণাপন্ন করেছেন। সেই প্রধানমন্ত্রী কখনোই দেশের মানুষের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না।” শিশু জিহাদকে উদ্ধারে সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব। নতুন বার্তা/জবা
Sunday, December 28, 2014
আওয়ামী লীগের সমাবেশও প্রতিহত করা হবে: রিজভী :Natun Barta
ঢাকা: বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, “হানিফ ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপিকে নাকি দেশের কোথাও সভা সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। আমি হানিফ সাহেবকে বলতে চাই-বাংলাদেশের মালিকানা কী আপনারা মৌরসীপাট্টা করে নিয়েছেন? আমরা দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই বিএনপির সমাবেশে বাধা দিলে আওয়ামী লীগও দেশের কোথাও নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পারবে না। জনগণের সম্মিলিত শক্তিতে তা প্রতিহত করা হবে।” রোববার সকালে দলের নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয়
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। রিজভী বলেন, “গতকাল মধ্যরাতে বিএনপি’র যুব বিষয়ক সম্পাদক ও যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে তার মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকার নাকি কোনোকিছুতেই ভয় করছে না, খুব স্বস্তিতে আছে বলে দম্ভোক্তি করছে অথচ দেশব্যাপী এই গ্রেফতার অভিযান কেন? কারণ এই অবৈধ সরকার কচুপাতার পানির ন্যায় অবস্থান করছে। আন্দোলনের সামান্য আওয়াজেই পতনের ভয়ে টলমল করতে থাকে। সেইজন্যই নির্দয় দমন-পীড়নের পুরনো কৌশলই অবলম্বন করে চলছেন এই গণধিকৃত সরকার।” তিনি বলেন, “কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারছেন না যে তাদের অনাচার আর জুলুম জনগণের সংগ্রামী শক্তিকে ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের সম্মিলিত বীরত্ব ও দুর্বার সাহসের মধ্য দিয়েই এই অবৈধ সরকারের বিনাশ সাধিত হবে।” তিনি আলালের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন। রিজভী বলেন, “আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার জনগণের সঙ্গে মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ব্ল্যাকমেইলিং করে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেছে। তারপর থেকে এদেশকে তারা ঘাতকের চারণভূমিতে পরিণত করেছে। তখন থেকে এদেশে সব রাজনৈতিক হত্যা, গুম, অপহরণ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে তারা করে এসেছে। দেশব্যাপী দুর্নীতি, চুরি চামারী, অন্যের সম্পত্তি ভোগদখলের এক মহাফূর্তিতে তারা মেতে উঠেছে। ক্ষমতাসীন মহলের ঘনিষ্ঠজনদের লুটপাটে সরকারের সবচেয়ে বড় লবডংকা হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তারা দেশের অর্থনীতিকে লোপাট করে দেশকে দেউলিয়াত্বের দিকে ঠেলে দিয়েছে। রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ প্রশাসনকে ভেঙে দিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির বন্যবিচারের প্রকোপে দেশের বিভিন্ন জনপদে পড়ে থাকছে অসংখ্য লাশের সারি, আর গৃহে গৃহে পরিবার পরিজনরা চোখের জলে ভাসছে, বিষাদের ঘনঘোরে ডুবে আছে তারা।” তিনি বলেন, “পেশিশক্তি ও জিহ্বার ধার দিয়ে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী দুঃশাসনের রক্তাক্ত থাবা বিস্তার করেছেন। গতকাল গাজীপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের জনসভায় বাধা দেয়ার জন্য এই ক্ষমতা জবর দখলকারী সরকার যে হীন নোংরা আচরণ করলো তা কেবলমাত্র ঘাতক, পীড়ক, অনৈতিক অন্যায়কারী অবৈধ দখলদাররাই করতে পারে। এই বর্বর দখলদার সরকার জনতাকেই শত্রুপক্ষ মনে করে, তাই বেগম জিয়ার লাখো লাখো মানুষের ঢলকে তারা কোনোমতেই সহ্য করতে পারে না।” তিনি অভিযোগ করেন, “কয়েকটি জেলায় বেগম জিয়ার জনসভায় বিপুল লোক সমাগম দেখে প্রতিহিংসায় জর্জরিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে ও তার যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিবেকশূন্য সোনার ছেলেদের অন্ধ উন্মত্ত নর্তনে মেতে উঠেছে। তাই আইন শৃঙ্খলার রক্ষাকারী বাহিনী এবং যুবলীগ, ছাত্রলীগ ক্যাডারদের দিয়ে এক বীভৎস তাণ্ডব চালানো হয়েছে গাজীপুরে। বিরোধী দলের সভা করতে না দেয়ার হুমকি কেবলমাত্র দলীয় চেতনায় সাজানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেষ্টনীর মধ্যে থাকা বেআইনি অস্ত্র উঁচিয়ে দেশব্যাপী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকা একমাত্র আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ন্যায় কাপুরুষদেরই সাজে। এই ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ড একাত্তরের দখলদার বাহিনীর দোসর রাজাকার-আলবদরদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তুলনীয়।” রিজভী বলেন, “জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করেই শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছেন, জনগণের ক্ষমতা তিনি ডাকাতি করেছেন, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে তিনি আওয়ামী লীগের ড্রয়িংরুমে পরিণত করেছেন। আইনশৃঙ্খলা, বিচার, জনপ্রশাসন পরিচালনা এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী নিজের ইচ্ছাধীন করেছেন। মানুষের সহজাত অধিকারগুলোকে নির্মম দলনের কষাঘাতে শয্যাশায়ী ও মরণাপন্ন করেছেন। সেই প্রধানমন্ত্রী কখনোই দেশের মানুষের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না।” শিশু জিহাদকে উদ্ধারে সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব। নতুন বার্তা/জবা
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। রিজভী বলেন, “গতকাল মধ্যরাতে বিএনপি’র যুব বিষয়ক সম্পাদক ও যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে তার মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকার নাকি কোনোকিছুতেই ভয় করছে না, খুব স্বস্তিতে আছে বলে দম্ভোক্তি করছে অথচ দেশব্যাপী এই গ্রেফতার অভিযান কেন? কারণ এই অবৈধ সরকার কচুপাতার পানির ন্যায় অবস্থান করছে। আন্দোলনের সামান্য আওয়াজেই পতনের ভয়ে টলমল করতে থাকে। সেইজন্যই নির্দয় দমন-পীড়নের পুরনো কৌশলই অবলম্বন করে চলছেন এই গণধিকৃত সরকার।” তিনি বলেন, “কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারছেন না যে তাদের অনাচার আর জুলুম জনগণের সংগ্রামী শক্তিকে ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের সম্মিলিত বীরত্ব ও দুর্বার সাহসের মধ্য দিয়েই এই অবৈধ সরকারের বিনাশ সাধিত হবে।” তিনি আলালের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন। রিজভী বলেন, “আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার জনগণের সঙ্গে মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ব্ল্যাকমেইলিং করে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেছে। তারপর থেকে এদেশকে তারা ঘাতকের চারণভূমিতে পরিণত করেছে। তখন থেকে এদেশে সব রাজনৈতিক হত্যা, গুম, অপহরণ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে তারা করে এসেছে। দেশব্যাপী দুর্নীতি, চুরি চামারী, অন্যের সম্পত্তি ভোগদখলের এক মহাফূর্তিতে তারা মেতে উঠেছে। ক্ষমতাসীন মহলের ঘনিষ্ঠজনদের লুটপাটে সরকারের সবচেয়ে বড় লবডংকা হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। তারা দেশের অর্থনীতিকে লোপাট করে দেশকে দেউলিয়াত্বের দিকে ঠেলে দিয়েছে। রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ প্রশাসনকে ভেঙে দিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির বন্যবিচারের প্রকোপে দেশের বিভিন্ন জনপদে পড়ে থাকছে অসংখ্য লাশের সারি, আর গৃহে গৃহে পরিবার পরিজনরা চোখের জলে ভাসছে, বিষাদের ঘনঘোরে ডুবে আছে তারা।” তিনি বলেন, “পেশিশক্তি ও জিহ্বার ধার দিয়ে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী দুঃশাসনের রক্তাক্ত থাবা বিস্তার করেছেন। গতকাল গাজীপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের জনসভায় বাধা দেয়ার জন্য এই ক্ষমতা জবর দখলকারী সরকার যে হীন নোংরা আচরণ করলো তা কেবলমাত্র ঘাতক, পীড়ক, অনৈতিক অন্যায়কারী অবৈধ দখলদাররাই করতে পারে। এই বর্বর দখলদার সরকার জনতাকেই শত্রুপক্ষ মনে করে, তাই বেগম জিয়ার লাখো লাখো মানুষের ঢলকে তারা কোনোমতেই সহ্য করতে পারে না।” তিনি অভিযোগ করেন, “কয়েকটি জেলায় বেগম জিয়ার জনসভায় বিপুল লোক সমাগম দেখে প্রতিহিংসায় জর্জরিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে ও তার যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিবেকশূন্য সোনার ছেলেদের অন্ধ উন্মত্ত নর্তনে মেতে উঠেছে। তাই আইন শৃঙ্খলার রক্ষাকারী বাহিনী এবং যুবলীগ, ছাত্রলীগ ক্যাডারদের দিয়ে এক বীভৎস তাণ্ডব চালানো হয়েছে গাজীপুরে। বিরোধী দলের সভা করতে না দেয়ার হুমকি কেবলমাত্র দলীয় চেতনায় সাজানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেষ্টনীর মধ্যে থাকা বেআইনি অস্ত্র উঁচিয়ে দেশব্যাপী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকা একমাত্র আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ন্যায় কাপুরুষদেরই সাজে। এই ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ড একাত্তরের দখলদার বাহিনীর দোসর রাজাকার-আলবদরদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তুলনীয়।” রিজভী বলেন, “জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করেই শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছেন, জনগণের ক্ষমতা তিনি ডাকাতি করেছেন, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে তিনি আওয়ামী লীগের ড্রয়িংরুমে পরিণত করেছেন। আইনশৃঙ্খলা, বিচার, জনপ্রশাসন পরিচালনা এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী নিজের ইচ্ছাধীন করেছেন। মানুষের সহজাত অধিকারগুলোকে নির্মম দলনের কষাঘাতে শয্যাশায়ী ও মরণাপন্ন করেছেন। সেই প্রধানমন্ত্রী কখনোই দেশের মানুষের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না।” শিশু জিহাদকে উদ্ধারে সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব। নতুন বার্তা/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment