ীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। রাত সোয়া ৯টা থেকে রাত পৌঁনে ১১টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। বৈঠক সূত্র জানা গেছে, জোটের অধিকাংশ শীর্ষ নেতারই অভিমত ভোটারবিহীন নির্বাচনে গঠিত এই সরকার বর্তমানে সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন। তাই এই অবৈধ সরকারকে আর সময় দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য শিগগিরই কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। জোট নেতারা মনে করেন, জনগণের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডকে ইস্যু হিসেবে নিয়ে আন্দোলনের মাঠে নামতে হবে। এতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা ও জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। নাম প্রকাশে অংশ নেয়া বৈঠকে একজন নেতা বলেন, বৈঠকে অধিকাংশ নেতাই তাদের বক্তব্যে আগামী বিজয় দিবসকে জোটগতভাবে অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে পালনের পক্ষে মত দেন। তাদের মতের সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করে জোট নেতা খালেদা জিয়াও এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। বৈঠক সূত্র জানায়, বিএনপি প্রধান শরিকদের কাছে জানতে চেয়েছেন, আন্দোলনের ডাক দিলে তারা রাস্তায় নামবে কি না? এ সময় শরিকরা তাকে রাস্তায় নামার প্রতিশ্রুতি দেন। এসময় জোট নেত্রী খালেদা জিয়া বলেন, আপনারা অবশ্যই নামবেন, মুত্যুর ভয় নেই। আন্দোলন করেই জালিম সরকারকে হটাতে হবে। তিনি আরও বলেন, আপনারা আমার সঙ্গে থাকবেন। আমি নিজেই রাস্তায় নামবো। এছাড়াও বৈঠকে ভবিষ্যৎ সরকারবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে নিজেদের কর্মকৌশল নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কর্মসূচি নির্ধারণের বিষয়টি জোটের নেতারা জোটপ্রধান খালেদা জিয়ার একক সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। বৈঠকে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য ডা. রিদওয়ান উল্লাহ শাহেদী, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) প্রধান শফিউল আলম প্রধান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, জাতীয় পার্টির (জাফর) টিআইএম ফজলে রাব্বি ও মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি এইচ এম কামরুজ্জামান খান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মোর্তুজা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, খেলাফত মজলিশের মাওলানা মো. ইসহাক, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আব্দুল মবিন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ভাসানী) চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম চৌধুরী, ডেমোক্রেটিক পার্টির (ডিএল) মহাসচিব সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, পিপলস লিগের সভাপতি গরীবে নেওয়াজ, সাম্যবাদী দলের চেয়ারম্যান সাঈদ আহমেদ অংশ নেন। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এমএইচ
Sunday, November 23, 2014
কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে ঐক্যমত ২০ দলীয় জোট:Time News
ীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। রাত সোয়া ৯টা থেকে রাত পৌঁনে ১১টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। বৈঠক সূত্র জানা গেছে, জোটের অধিকাংশ শীর্ষ নেতারই অভিমত ভোটারবিহীন নির্বাচনে গঠিত এই সরকার বর্তমানে সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন। তাই এই অবৈধ সরকারকে আর সময় দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য শিগগিরই কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। জোট নেতারা মনে করেন, জনগণের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডকে ইস্যু হিসেবে নিয়ে আন্দোলনের মাঠে নামতে হবে। এতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা ও জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। নাম প্রকাশে অংশ নেয়া বৈঠকে একজন নেতা বলেন, বৈঠকে অধিকাংশ নেতাই তাদের বক্তব্যে আগামী বিজয় দিবসকে জোটগতভাবে অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে পালনের পক্ষে মত দেন। তাদের মতের সঙ্গে ঐক্যমত পোষণ করে জোট নেতা খালেদা জিয়াও এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। বৈঠক সূত্র জানায়, বিএনপি প্রধান শরিকদের কাছে জানতে চেয়েছেন, আন্দোলনের ডাক দিলে তারা রাস্তায় নামবে কি না? এ সময় শরিকরা তাকে রাস্তায় নামার প্রতিশ্রুতি দেন। এসময় জোট নেত্রী খালেদা জিয়া বলেন, আপনারা অবশ্যই নামবেন, মুত্যুর ভয় নেই। আন্দোলন করেই জালিম সরকারকে হটাতে হবে। তিনি আরও বলেন, আপনারা আমার সঙ্গে থাকবেন। আমি নিজেই রাস্তায় নামবো। এছাড়াও বৈঠকে ভবিষ্যৎ সরকারবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে নিজেদের কর্মকৌশল নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কর্মসূচি নির্ধারণের বিষয়টি জোটের নেতারা জোটপ্রধান খালেদা জিয়ার একক সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। বৈঠকে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য ডা. রিদওয়ান উল্লাহ শাহেদী, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) প্রধান শফিউল আলম প্রধান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, জাতীয় পার্টির (জাফর) টিআইএম ফজলে রাব্বি ও মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি এইচ এম কামরুজ্জামান খান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মোর্তুজা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, খেলাফত মজলিশের মাওলানা মো. ইসহাক, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আব্দুল মবিন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ভাসানী) চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম চৌধুরী, ডেমোক্রেটিক পার্টির (ডিএল) মহাসচিব সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, পিপলস লিগের সভাপতি গরীবে নেওয়াজ, সাম্যবাদী দলের চেয়ারম্যান সাঈদ আহমেদ অংশ নেন। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এমএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment