ি দল ঢাকায় আসে। সফরে তারা ঢাকা তিনদিন অবস্থান করেন। সে সময়ে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের তারা আমন্ত্রণ জানান। তারই ধারাবাহিকতায় সব প্রক্রিয়া শেষে আজ কলকাতা যাচ্ছে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। সাত সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিবেন রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র পরিচালক কর্নেল আবু হেনা মোস্তফা কামাল। এই দলের অপর সদস্যরা হলেন- ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম, র্যা বের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ, পুলিশের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা এসবির অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক আব্দুল আজিজ, পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মাহফুজুর রহমান, সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আশরাফুল ইসলাম ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই’র মেজর আতিকুর রহমান। জানা গেছে, বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল প্রথমে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করবে। এরপর তারা বর্ধমান পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে। এছাড়া বর্ধমান বিস্ফোরণে গ্রেপ্তার জেএমবি নেতা রহমতউল্লাহ ওরফে সাজিদের দেয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করবে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বড় একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে ভারতে আত্মগোপন করে আছে। বিশেষ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা অবস্থান করছে। সেখান থেকেই তারা নাশকতার পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘দুই দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বৈঠকে জঙ্গিদের বিষয়ে কিছু তথ্য আদান-প্রদান করা হয়েছে। এখন থেকে জঙ্গি দমনে দুই দেশের গোয়েন্দারা যৌথভাবে কাজ করবে।’ গত ২ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণে দুই ব্যক্তি মারা যায়। এরপরই তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জেএমবির নেটওয়ার্ক রয়েছে বলে বাংলাদেশকে জানায়। মন্তব্য pay per click
Thursday, November 27, 2014
বাংলাদেশের গোয়েন্দারা কলকাতা যাচ্ছেন বিকেলে:RTNN
ি দল ঢাকায় আসে। সফরে তারা ঢাকা তিনদিন অবস্থান করেন। সে সময়ে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের তারা আমন্ত্রণ জানান। তারই ধারাবাহিকতায় সব প্রক্রিয়া শেষে আজ কলকাতা যাচ্ছে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। সাত সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিবেন রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র পরিচালক কর্নেল আবু হেনা মোস্তফা কামাল। এই দলের অপর সদস্যরা হলেন- ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম, র্যা বের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ, পুলিশের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা এসবির অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক আব্দুল আজিজ, পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মাহফুজুর রহমান, সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আশরাফুল ইসলাম ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই’র মেজর আতিকুর রহমান। জানা গেছে, বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল প্রথমে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করবে। এরপর তারা বর্ধমান পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে। এছাড়া বর্ধমান বিস্ফোরণে গ্রেপ্তার জেএমবি নেতা রহমতউল্লাহ ওরফে সাজিদের দেয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করবে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বড় একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে ভারতে আত্মগোপন করে আছে। বিশেষ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা অবস্থান করছে। সেখান থেকেই তারা নাশকতার পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘দুই দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বৈঠকে জঙ্গিদের বিষয়ে কিছু তথ্য আদান-প্রদান করা হয়েছে। এখন থেকে জঙ্গি দমনে দুই দেশের গোয়েন্দারা যৌথভাবে কাজ করবে।’ গত ২ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণে দুই ব্যক্তি মারা যায়। এরপরই তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জেএমবির নেটওয়ার্ক রয়েছে বলে বাংলাদেশকে জানায়। মন্তব্য pay per click
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment