া ট্রায়ালে অংশ নেয়। তাদের শরীরে টিকাটি দেবার পর ইবোলা ভাইরাস সনাক্ত করতে পেরেছে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। টিকাটি ব্যাবহারে আপাতত অন্য কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও দেখা দেয়নি। একটি সফল প্রতিষেধক আবিষ্কারে এই বিষয়গুলিই প্রথম ধাপ আর তাতে এই ধরনের ফল ব্যাপক আশার কথা বলে উল্লেখ করেছেন, ওষুধ কোম্পানি গ্লাক্সো স্মিথ অ্যান্ড ক্লাইন এর প্রধান নির্বাহী স্যর অ্যান্ড্রু উইটি। তিনি বলেন, “আমি মনে করি এটি একটি খুবই উৎসাহ ব্যঞ্জক প্রাথমিক ইংগিত। এটিকে অবশ্যই একটি আশার আলো বলতে হবে।” পশ্চিম আফ্রিকায় ইবোলার ভয়াবহ মহামারি দেখা দেবার পর ইবোলার একটি প্রতিষেধক তৈরিতে ব্যাপক উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। সেটিকে অন্তত ২০১৫ এর মধ্যে সফল পরীক্ষার পর বাজারে নিয়ে আশা যায় কি না সেনিয়ে জোরের সঙ্গে কাজ চলছিল। গবেষকরা বলছেন, “যদি আরো পরীক্ষায় আবারো একই ধরনের সফলতা দেখা যায় তাহলে এই টিকা জানুয়ারির মধ্যে পশ্চিম আফ্রিকায় ইবোলা রোগীদের সেবা দানকারী কয়েক হাজার স্বাস্থ্য কর্মীদের দেয়া হবে।” ২০১৫র মাঝামাঝি এই টিকা বাণিজ্যিকভাবে বাজারে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হবে বললেন স্যর উইটি। আরো পরীক্ষায় টিকাটি যদি পুরো সফল হয় তাহলে এটির লাইসেন্স নেবার বিষয় আসবে বলে তিনি জানান। এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের ক্ষমতা তৈরি করার বিষয়টিও রয়েছে। তবে তাড়াহুড়োয় যাতে মানবদেহে এটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি নজর এড়িয়ে না যায় সে বিষয়টিও এখন ভাবনায় থাকা দরকার বলে গবেষকরা বলছেন।–বিবিসি। নতুন বার্তা/জিএস/জিহ
Thursday, November 27, 2014
মানবদেহে ইবোলা প্রতিরোধক টিকার সফল পরীক্ষা :Natun Barta
া ট্রায়ালে অংশ নেয়। তাদের শরীরে টিকাটি দেবার পর ইবোলা ভাইরাস সনাক্ত করতে পেরেছে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। টিকাটি ব্যাবহারে আপাতত অন্য কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও দেখা দেয়নি। একটি সফল প্রতিষেধক আবিষ্কারে এই বিষয়গুলিই প্রথম ধাপ আর তাতে এই ধরনের ফল ব্যাপক আশার কথা বলে উল্লেখ করেছেন, ওষুধ কোম্পানি গ্লাক্সো স্মিথ অ্যান্ড ক্লাইন এর প্রধান নির্বাহী স্যর অ্যান্ড্রু উইটি। তিনি বলেন, “আমি মনে করি এটি একটি খুবই উৎসাহ ব্যঞ্জক প্রাথমিক ইংগিত। এটিকে অবশ্যই একটি আশার আলো বলতে হবে।” পশ্চিম আফ্রিকায় ইবোলার ভয়াবহ মহামারি দেখা দেবার পর ইবোলার একটি প্রতিষেধক তৈরিতে ব্যাপক উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। সেটিকে অন্তত ২০১৫ এর মধ্যে সফল পরীক্ষার পর বাজারে নিয়ে আশা যায় কি না সেনিয়ে জোরের সঙ্গে কাজ চলছিল। গবেষকরা বলছেন, “যদি আরো পরীক্ষায় আবারো একই ধরনের সফলতা দেখা যায় তাহলে এই টিকা জানুয়ারির মধ্যে পশ্চিম আফ্রিকায় ইবোলা রোগীদের সেবা দানকারী কয়েক হাজার স্বাস্থ্য কর্মীদের দেয়া হবে।” ২০১৫র মাঝামাঝি এই টিকা বাণিজ্যিকভাবে বাজারে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হবে বললেন স্যর উইটি। আরো পরীক্ষায় টিকাটি যদি পুরো সফল হয় তাহলে এটির লাইসেন্স নেবার বিষয় আসবে বলে তিনি জানান। এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের ক্ষমতা তৈরি করার বিষয়টিও রয়েছে। তবে তাড়াহুড়োয় যাতে মানবদেহে এটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি নজর এড়িয়ে না যায় সে বিষয়টিও এখন ভাবনায় থাকা দরকার বলে গবেষকরা বলছেন।–বিবিসি। নতুন বার্তা/জিএস/জিহ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment