াকায় শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, উত্তরাধিকারী সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি দিয়েই বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের সেবা করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি ভাবে আরো বেশি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট করা হয়েছে। সেরা দশ নার্সকে আরো উন্নতমানের ট্রেনিংয়ের জন্য মালয়েশিয়া নিয়ে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক, প্রকল্প পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, মালয়েশিয়া কেপিজে হেল্থ কেয়ার বার্হাড-এর প্রেসিডেন্ট তুয়ান হাজী আমির উদ্দিন আব্দুল সাতার। নার্সিং কলেজের জনসংযোগ কর্মকর্তা আনম গোলাম রাব্বানী জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ট্রাস্টের অর্থায়নে এ নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেসিক কোর্সে ২৪ জন এবং পোস্ট বেসিক কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করছে এ প্রতিষ্ঠানটি। ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এরপর একই বছরের ১৮ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতোসিরি মোহাম্মদ নজিব বিন তুন আবদুল রাজাক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানা যৌথভাবে এই হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এআর
Wednesday, April 8, 2015
স্বাস্থ্য খাতে জনবল সৃষ্টি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী:Time News
স্বাস্থ্য খাতে জনবল সৃষ্টি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী গাজীপুর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০৮ এপ্রিল, ২০১৫ ১৪:২০:৫০ প্রাধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাস্থ্য খাতে জনবল সৃষ্টি করছে সরকার। তিনি বলেন, নার্সিং পেশা সবে থেকে শ্রেষ্ঠ পেশা। এ পেশাকে আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধা করি। শিগগিরই ১০ হাজার নার্স নিয়োগ দিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। বুধবার বেলা ১২টায় গাজীপুরের কাশিমপুর তেঁতুইবাড়ি এল
াকায় শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, উত্তরাধিকারী সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি দিয়েই বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের সেবা করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি ভাবে আরো বেশি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট করা হয়েছে। সেরা দশ নার্সকে আরো উন্নতমানের ট্রেনিংয়ের জন্য মালয়েশিয়া নিয়ে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক, প্রকল্প পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, মালয়েশিয়া কেপিজে হেল্থ কেয়ার বার্হাড-এর প্রেসিডেন্ট তুয়ান হাজী আমির উদ্দিন আব্দুল সাতার। নার্সিং কলেজের জনসংযোগ কর্মকর্তা আনম গোলাম রাব্বানী জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ট্রাস্টের অর্থায়নে এ নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেসিক কোর্সে ২৪ জন এবং পোস্ট বেসিক কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করছে এ প্রতিষ্ঠানটি। ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এরপর একই বছরের ১৮ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতোসিরি মোহাম্মদ নজিব বিন তুন আবদুল রাজাক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানা যৌথভাবে এই হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এআর
াকায় শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, উত্তরাধিকারী সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি দিয়েই বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের সেবা করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি ভাবে আরো বেশি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট করা হয়েছে। সেরা দশ নার্সকে আরো উন্নতমানের ট্রেনিংয়ের জন্য মালয়েশিয়া নিয়ে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক, প্রকল্প পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, মালয়েশিয়া কেপিজে হেল্থ কেয়ার বার্হাড-এর প্রেসিডেন্ট তুয়ান হাজী আমির উদ্দিন আব্দুল সাতার। নার্সিং কলেজের জনসংযোগ কর্মকর্তা আনম গোলাম রাব্বানী জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ট্রাস্টের অর্থায়নে এ নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেসিক কোর্সে ২৪ জন এবং পোস্ট বেসিক কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করছে এ প্রতিষ্ঠানটি। ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এরপর একই বছরের ১৮ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতোসিরি মোহাম্মদ নজিব বিন তুন আবদুল রাজাক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানা যৌথভাবে এই হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment