
ঝড়ের কবলে পড়ে ১৮৫৭ সালে ডুবে গিয়েছিল। আমেরিকান ব্যাংকগুলোর জন্য সোনার বার আর কয়েন বহন করছিল জাহাজটি। তবে সোনা উদ্ধারের পর মি. থম্পসনের বিরুদ্ধে উদ্ধারকৃত সোনার ভাগাভাগি নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন তার পৃষ্ঠপোষকরা। জাহাজটি থেকে সোনা উদ্ধারের জন্য ১৬১জন পৃষ্ঠপোষক মি. থম্পসনকে সাড়ে ১২ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ দেন। কিন্তু পরিত্যক্ত জাহাজটি থেকে সোনা তোলা পরে আর তিনি তাদের ভাগ দেননি। সোনাগুলো পরে তিনি একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যে বিক্রি করে দেন। এরপরই পৃষ্ঠপোষকরা তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে। সেই মামলায় দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর টমি থম্পসনকে কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয়। সোনার ভাগ নিয়ে আদালতে মামলা শুরু হওয়ার পর, ২০১২ সাল থেকে তাকে এবং তাঁর সহযোগী আলিসন আন্তেখেইরকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এসএস সেন্ট্রাল আমেরিকা থেকে উদ্ধার করা সোনার বার পুলিশ বলছে, সোনার ভাগাভাগি নিয়ে মামলা শুরু হওয়ার পর মি. থম্পসন এবং মি. আন্তেখেইর ফ্লোরিডার একটি হোটেলে লুকিয়ে ছিলেন। গ্রেপ্তার এড়াতে তারা ট্যাক্সি এবং সাধারণ যানবাহনে চলাচল করতেন। গ্রেপ্তারের সময় তার সঙ্গে চার লাখ ডলার পাওয়া গেছে। এখন তিনি এই অর্থ আদালতে জমা দিয়ে আইনজীবীদের সাথে সমঝোতার চেষ্টা করছেন। সেক্ষেত্রে তাকে দুই বছর কারাগারে থাকতে হবে, তবে তার বিরুদ্ধে অন্য অভিযোগ তোলা হবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা। ইআর
No comments:
Post a Comment