মন্ডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। গাজীপুর ও জামালপুর জেলার দু’টি ইউনিয়নের ওপর গবেষণা করে এ চিত্র তুলে ধরেছে বার্লিন ভিত্তিক এ দুর্নীতি বিরোধী প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন নারী ‘নারী-নির্যাতন মামলা’ পরিচালনার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়ম-বহির্ভূত টাকা দিতে হচ্ছে। যেমন থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশকে ২ থেকে ৫ হাজার, বাড়িতে এসে মামলা অনুসন্ধানের জন্য ৩০০ থেকে ৪০০, মামলা কোর্টে উঠানোর জন্য ৫০০, আসামি ধরতে যাওয়ার জন্য পুলিশের গাড়ির তেলের খরচ ও যাতায়াত বাবদ ২০ থেকে ৪০ হাজার, প্রতি শুনানিতে ঘুষ বাবদ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এটা দু’টি ইউনিয়নের চিত্র হলেও ধারণা করা যায় সারা বাংলাদেশের চিত্রই এমন। দেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছে। যার প্রধান শিকার নারী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সুলতানা কামাল, টিআইবির উপ-নির্বাহী পরিচালক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানাজার শাহজাদা এম আকরাম, দিপু রায়, শাম্মী লায়লা ইসলাম এবং ফাতেমা আফরোজ। এএইচ
Thursday, March 12, 2015
নির্যাতন মামলায় পদে পদে ঘুষ দেন নারীরা:Time News
নির্যাতন মামলায় পদে পদে ঘুষ দেন নারীরা স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১২ মার্চ, ২০১৫ ১৫:৪৪:৩৩ নারী নির্যাতন মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রতি ধাপেই ঘুষ লেনদেন হয়ে থাকে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এর এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ‘নারীর অভিজ্ঞতায় দুর্নীতি: বাংলাদেশের দু’টি ইউনিয়নের চিত্র’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে টিআইবি। সংস্থাটির ধান
মন্ডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। গাজীপুর ও জামালপুর জেলার দু’টি ইউনিয়নের ওপর গবেষণা করে এ চিত্র তুলে ধরেছে বার্লিন ভিত্তিক এ দুর্নীতি বিরোধী প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন নারী ‘নারী-নির্যাতন মামলা’ পরিচালনার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়ম-বহির্ভূত টাকা দিতে হচ্ছে। যেমন থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশকে ২ থেকে ৫ হাজার, বাড়িতে এসে মামলা অনুসন্ধানের জন্য ৩০০ থেকে ৪০০, মামলা কোর্টে উঠানোর জন্য ৫০০, আসামি ধরতে যাওয়ার জন্য পুলিশের গাড়ির তেলের খরচ ও যাতায়াত বাবদ ২০ থেকে ৪০ হাজার, প্রতি শুনানিতে ঘুষ বাবদ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এটা দু’টি ইউনিয়নের চিত্র হলেও ধারণা করা যায় সারা বাংলাদেশের চিত্রই এমন। দেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছে। যার প্রধান শিকার নারী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সুলতানা কামাল, টিআইবির উপ-নির্বাহী পরিচালক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানাজার শাহজাদা এম আকরাম, দিপু রায়, শাম্মী লায়লা ইসলাম এবং ফাতেমা আফরোজ। এএইচ
মন্ডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। গাজীপুর ও জামালপুর জেলার দু’টি ইউনিয়নের ওপর গবেষণা করে এ চিত্র তুলে ধরেছে বার্লিন ভিত্তিক এ দুর্নীতি বিরোধী প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন নারী ‘নারী-নির্যাতন মামলা’ পরিচালনার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়ম-বহির্ভূত টাকা দিতে হচ্ছে। যেমন থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশকে ২ থেকে ৫ হাজার, বাড়িতে এসে মামলা অনুসন্ধানের জন্য ৩০০ থেকে ৪০০, মামলা কোর্টে উঠানোর জন্য ৫০০, আসামি ধরতে যাওয়ার জন্য পুলিশের গাড়ির তেলের খরচ ও যাতায়াত বাবদ ২০ থেকে ৪০ হাজার, প্রতি শুনানিতে ঘুষ বাবদ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এটা দু’টি ইউনিয়নের চিত্র হলেও ধারণা করা যায় সারা বাংলাদেশের চিত্রই এমন। দেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছে। যার প্রধান শিকার নারী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সুলতানা কামাল, টিআইবির উপ-নির্বাহী পরিচালক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানাজার শাহজাদা এম আকরাম, দিপু রায়, শাম্মী লায়লা ইসলাম এবং ফাতেমা আফরোজ। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment