তিনি। হানিফ বলেন, ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়া নাটকীয়ভাবে ‘অবরুদ্ধ’ থেকে তথাকথিত হরতাল-অবরোধের নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। জনগণ হরতাল-অবরোধ প্রত্যাখ্যান করায় তিনি পেট্রোল বোমা মেরে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে প্রতিশোধ নিচ্ছেন। খালেদাকে উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগন আপনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা চায়, আপনার মতো ‘খুনি’কে অবিলম্বে কারাগারে নেওয়া হোক। আপনি মানুষ হত্যা করবেন আর সুশীল সমাজ সংলাপের নাটক করবে, তা আর হবে না। দুপুর ১২টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক এমপিসহ স্থানীয় মন্ত্রী ও এমপিরা। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা। ২০০৪ সালের ১৭ জানুয়ারি দলটির সর্বশেষ জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে শেখ হারুনুর রশিদ সভাপতি ও এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে ২১৮ জন কাউন্সিলর আগামী দিনের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন। জেআই
Thursday, February 26, 2015
'খালেদাকে বাকি জীবন কারাগারে কাটাতে হবে':Time News
'খালেদাকে বাকি জীবন কারাগারে কাটাতে হবে' খুলনা করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ১৮:০৮:১৮ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, খালেদা জিয়ার রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে। বাকি জীবন তাকে কারাগারে কাটাতে হবে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় খুলনা জেলা স্টেডিয়াম মাঠে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন
তিনি। হানিফ বলেন, ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়া নাটকীয়ভাবে ‘অবরুদ্ধ’ থেকে তথাকথিত হরতাল-অবরোধের নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। জনগণ হরতাল-অবরোধ প্রত্যাখ্যান করায় তিনি পেট্রোল বোমা মেরে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে প্রতিশোধ নিচ্ছেন। খালেদাকে উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগন আপনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা চায়, আপনার মতো ‘খুনি’কে অবিলম্বে কারাগারে নেওয়া হোক। আপনি মানুষ হত্যা করবেন আর সুশীল সমাজ সংলাপের নাটক করবে, তা আর হবে না। দুপুর ১২টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক এমপিসহ স্থানীয় মন্ত্রী ও এমপিরা। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা। ২০০৪ সালের ১৭ জানুয়ারি দলটির সর্বশেষ জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে শেখ হারুনুর রশিদ সভাপতি ও এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে ২১৮ জন কাউন্সিলর আগামী দিনের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন। জেআই
তিনি। হানিফ বলেন, ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়া নাটকীয়ভাবে ‘অবরুদ্ধ’ থেকে তথাকথিত হরতাল-অবরোধের নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। জনগণ হরতাল-অবরোধ প্রত্যাখ্যান করায় তিনি পেট্রোল বোমা মেরে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে প্রতিশোধ নিচ্ছেন। খালেদাকে উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগন আপনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা চায়, আপনার মতো ‘খুনি’কে অবিলম্বে কারাগারে নেওয়া হোক। আপনি মানুষ হত্যা করবেন আর সুশীল সমাজ সংলাপের নাটক করবে, তা আর হবে না। দুপুর ১২টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক এমপিসহ স্থানীয় মন্ত্রী ও এমপিরা। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা। ২০০৪ সালের ১৭ জানুয়ারি দলটির সর্বশেষ জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে শেখ হারুনুর রশিদ সভাপতি ও এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে ২১৮ জন কাউন্সিলর আগামী দিনের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment