উট হন। [X] এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভারতের শুরুটা ভালো ছিল। শেখর ধাওয়ান ও রোহিত শর্মা বেশ সতর্ক শুরু করেন। ইনিংসের শুরুতেই বিপর্যয় হতে দেননি তারা। তাদের ৭৫ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব। ইনিংসের ১৭তম ওভারে সাকিবের বলে শেখর ধাওয়ানকে (৩০) স্ট্যাম্পিং করেছেন মুশফিকুর রহিম। পরের ওভারেই রুবেল হোসেন ফেরান ভারতের ব্যাটিংয়ের প্রাণ ভোমরা বিরাট কোহলিকে। মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে কোহলি করেছেন ৩ রান। দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছিল ভারত। বাংলাদেশের বোলাররাও নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সেই চাপ দীর্ঘায়িত করেছিলেন। নড়বড়ে ব্যাটিং করা আজিঙ্কা রাহানেকে (১৯) ফিরিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ তুর্কি তাসকিন। তখনই ভালোভাবে ভারতের রানের লাগাম টেনে ধরে বাংলাদেশ। ১১৫ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। ৪র্থ উইকেটে ভারতকে খোলস মুক্ত করেন এক প্রান্ত আগলে থাকা রোহিত শর্মা ও সুরেশ রায়না। রানের চাকাও সচল করেন তারা। রায়না ফিরতে পারতেন ১০ রানেই। আম্পায়ার আউট না দিলেও মাশরাফি রিভিউ নেন। সেখানে ভাগ্য বাংলাদেশের হয়ে কথা বলেনি। বলটার অর্ধেক লেগ স্ট্যাম্পেরই বাইরে পড়েছিল। রোহিত শর্মার সপ্তম সেঞ্চুরিটা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। রুবেলের করা ৪০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যাচ আউট হয়েছিলেন ৯০ রানে থাকা রোহিত। কিন্তু কোমরের উপরে ছিল ভেবে আম্পায়ার ডেকে বসেন নো বল। যদিও রিপ্লেতে দেখা গেছে, বল নো ডাকা একটা পক্ষপাত দুষ্ট ও প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত। রোহিত-রায়নার ১২২ রানের জুটি ভাঙেন মাশরাফি। ৩৪তম হাফ সেঞ্চুরি করা রায়না ৫৭ বলে ৬৫ রান (৭ চার, ১ ছয়) করেন। রোহিতের বিতর্কিত ইনিংসটি শেষ হয় ৪৭তম ওভারে। তাসকিন বোল্ড করেন তাকে। রোহিত ১২৬ বলে ১৩৭ রান (১৪ চার, ৩ ছয়) করেন। শেষ দিকে ধোনিও তাসকিনের তৃতীয় শিকার হন। রবীন্দ্র জাদেজা অপরাজিত ২৩ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে তাসকিন ৩টি, মাশরাফি-রুবেল-সাকিব ১টি করে উইকেট নেন। নতুন বার্তা/জেএ
Thursday, March 19, 2015
লড়ছে বাংলাদেশ :Natun Barta
মেলবোর্ন: ভারতের দেয়া ৩০৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। মেলবোর্নে দুই ওপেনার তামিম ও ইমরুল কায়েসের উইকেট হারালেও ভারতের বিরুদ্ধে ভালোই লড়ছে টাইগাররা। তৃতীয় উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও সৌম্য সরকারের ব্যাটে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ১৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭১ রান। দলীয় ৩৩ রানে পরপর দুই বলে আউট হন দুই ওপেনার। যাদবের বলে তামিম ক্যাচ দেন ধোনির হাতে। তিনি ২৫ রান করেন। ইমরুল (৫) রান আ
উট হন। [X] এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভারতের শুরুটা ভালো ছিল। শেখর ধাওয়ান ও রোহিত শর্মা বেশ সতর্ক শুরু করেন। ইনিংসের শুরুতেই বিপর্যয় হতে দেননি তারা। তাদের ৭৫ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব। ইনিংসের ১৭তম ওভারে সাকিবের বলে শেখর ধাওয়ানকে (৩০) স্ট্যাম্পিং করেছেন মুশফিকুর রহিম। পরের ওভারেই রুবেল হোসেন ফেরান ভারতের ব্যাটিংয়ের প্রাণ ভোমরা বিরাট কোহলিকে। মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে কোহলি করেছেন ৩ রান। দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছিল ভারত। বাংলাদেশের বোলাররাও নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সেই চাপ দীর্ঘায়িত করেছিলেন। নড়বড়ে ব্যাটিং করা আজিঙ্কা রাহানেকে (১৯) ফিরিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ তুর্কি তাসকিন। তখনই ভালোভাবে ভারতের রানের লাগাম টেনে ধরে বাংলাদেশ। ১১৫ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। ৪র্থ উইকেটে ভারতকে খোলস মুক্ত করেন এক প্রান্ত আগলে থাকা রোহিত শর্মা ও সুরেশ রায়না। রানের চাকাও সচল করেন তারা। রায়না ফিরতে পারতেন ১০ রানেই। আম্পায়ার আউট না দিলেও মাশরাফি রিভিউ নেন। সেখানে ভাগ্য বাংলাদেশের হয়ে কথা বলেনি। বলটার অর্ধেক লেগ স্ট্যাম্পেরই বাইরে পড়েছিল। রোহিত শর্মার সপ্তম সেঞ্চুরিটা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। রুবেলের করা ৪০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যাচ আউট হয়েছিলেন ৯০ রানে থাকা রোহিত। কিন্তু কোমরের উপরে ছিল ভেবে আম্পায়ার ডেকে বসেন নো বল। যদিও রিপ্লেতে দেখা গেছে, বল নো ডাকা একটা পক্ষপাত দুষ্ট ও প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত। রোহিত-রায়নার ১২২ রানের জুটি ভাঙেন মাশরাফি। ৩৪তম হাফ সেঞ্চুরি করা রায়না ৫৭ বলে ৬৫ রান (৭ চার, ১ ছয়) করেন। রোহিতের বিতর্কিত ইনিংসটি শেষ হয় ৪৭তম ওভারে। তাসকিন বোল্ড করেন তাকে। রোহিত ১২৬ বলে ১৩৭ রান (১৪ চার, ৩ ছয়) করেন। শেষ দিকে ধোনিও তাসকিনের তৃতীয় শিকার হন। রবীন্দ্র জাদেজা অপরাজিত ২৩ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে তাসকিন ৩টি, মাশরাফি-রুবেল-সাকিব ১টি করে উইকেট নেন। নতুন বার্তা/জেএ
উট হন। [X] এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভারতের শুরুটা ভালো ছিল। শেখর ধাওয়ান ও রোহিত শর্মা বেশ সতর্ক শুরু করেন। ইনিংসের শুরুতেই বিপর্যয় হতে দেননি তারা। তাদের ৭৫ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব। ইনিংসের ১৭তম ওভারে সাকিবের বলে শেখর ধাওয়ানকে (৩০) স্ট্যাম্পিং করেছেন মুশফিকুর রহিম। পরের ওভারেই রুবেল হোসেন ফেরান ভারতের ব্যাটিংয়ের প্রাণ ভোমরা বিরাট কোহলিকে। মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে কোহলি করেছেন ৩ রান। দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছিল ভারত। বাংলাদেশের বোলাররাও নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সেই চাপ দীর্ঘায়িত করেছিলেন। নড়বড়ে ব্যাটিং করা আজিঙ্কা রাহানেকে (১৯) ফিরিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ তুর্কি তাসকিন। তখনই ভালোভাবে ভারতের রানের লাগাম টেনে ধরে বাংলাদেশ। ১১৫ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। ৪র্থ উইকেটে ভারতকে খোলস মুক্ত করেন এক প্রান্ত আগলে থাকা রোহিত শর্মা ও সুরেশ রায়না। রানের চাকাও সচল করেন তারা। রায়না ফিরতে পারতেন ১০ রানেই। আম্পায়ার আউট না দিলেও মাশরাফি রিভিউ নেন। সেখানে ভাগ্য বাংলাদেশের হয়ে কথা বলেনি। বলটার অর্ধেক লেগ স্ট্যাম্পেরই বাইরে পড়েছিল। রোহিত শর্মার সপ্তম সেঞ্চুরিটা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। রুবেলের করা ৪০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যাচ আউট হয়েছিলেন ৯০ রানে থাকা রোহিত। কিন্তু কোমরের উপরে ছিল ভেবে আম্পায়ার ডেকে বসেন নো বল। যদিও রিপ্লেতে দেখা গেছে, বল নো ডাকা একটা পক্ষপাত দুষ্ট ও প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত। রোহিত-রায়নার ১২২ রানের জুটি ভাঙেন মাশরাফি। ৩৪তম হাফ সেঞ্চুরি করা রায়না ৫৭ বলে ৬৫ রান (৭ চার, ১ ছয়) করেন। রোহিতের বিতর্কিত ইনিংসটি শেষ হয় ৪৭তম ওভারে। তাসকিন বোল্ড করেন তাকে। রোহিত ১২৬ বলে ১৩৭ রান (১৪ চার, ৩ ছয়) করেন। শেষ দিকে ধোনিও তাসকিনের তৃতীয় শিকার হন। রবীন্দ্র জাদেজা অপরাজিত ২৩ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে তাসকিন ৩টি, মাশরাফি-রুবেল-সাকিব ১টি করে উইকেট নেন। নতুন বার্তা/জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment