
াকতে হয়। সে নিয়ম রক্ষায় রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অধিবেশন কক্ষে স্পিকারের পাশে অবস্থিত তার আসনে বসেন। দিনের কার্যসূচি অনুযায়ী অধিবেশনের শুরুতেই স্পিকার এ অধিবেশনের সভাপতিমণ্ডলী মনোনয়ন করবেন। তারপর সংসদে শোক প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন তিনি। সবশেষে রাষ্ট্রপতি তার বক্তব্য জাতীয় সংসদে তুলে ধরবেন। এ অধিবেশনে প্রথম দিনের বৈঠক এ পর্যন্ত হয়ে মুলতবি ঘোষণার কথা রয়েছে। শোক প্রস্তাব বছরের প্রথম অধিবেশন সাবেক চার সংসদ সদস্যের (এমপি), সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ ১০ বিশিষ্টজনের নামে শোক প্রস্তাব জানিয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ সময় তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। অধিবেশন শুরুর পরে প্রথমে এ অধিবেশনের সভাপতিমণ্ডলী মনোনয়ন করা হয়। তারপরেই স্পিকার সংসদে এ শোক প্রস্তাব আনেন। শোক প্রস্তাবে থাকা চার সংসদ সদস্যরা হলেন- ফজলুল করিম, সরদার আমজাদ হোসেন, জামাল উদ্দিন আহম্মদ ও প্রফুল্ল কুমার শীল। এছাড়া সম্প্রতি প্রয়াত হওয়া বিশিষ্ট ১০ ব্যক্তিরা হলেন- সাবেক প্রধান বিচারপতি মোস্তফা কামাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আনোয়ারুল ইকবাল, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় প্রদানকারী বিচারক কাজী গোলাম রসুল, পাটের জিন রহস্য উদ্ভাবনকারী বিশিষ্ট বিজ্ঞানী প্রফেসর মাকসুদুল আলম, মুক্তিযুদ্ধের কালজয়ী গানের সষ্ট্রা গোবিন্দ হালদার, বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ জগলুল আহমেদ চৌধুরী, মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী খলিল উল্লাহ খান, চলচ্চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম এবং শিশু সাহিত্যিক এখলাসউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া দেশ- বিদেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে নিহতদের প্রতিও এ শোক প্রস্তাবে সমবেদনা জানানো হয়। স্পিকার বলেন, ‘এ শোক প্রস্তাবের যদি কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম বাদ পড়ে তাহলে তার নাম ও সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত সংসদ সচিবালয়ে পৌঁছে দিলে পরবর্তীতে তা শোক প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বিবেচনা করা হবে।’ মন্তব্য
No comments:
Post a Comment