জটিলতায় এতদিনেও কার্যকর হয়নি প্রকল্পটি। এই ব্যর্থতার মধ্যেই নাগরিক উদ্যোগে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত গুলশান, বারিধারা, বনানী ও নিকেতনে। প্রথম ধাপে ফেব্রুয়ারির মধ্যে বসছে ২৩০টি ক্যামেরা। এরইমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে ১৬টি। স্মার্টফোন ব্যবহার করেও দেখা যাবে কোথায় কী হচ্ছে। আর এগুলো তদারকির দায়িত্বে থাকছে পুলিশ। পুলিশ ও নাগরিক উদ্যোক্তারা জানান, অত্যাধুনিক সফটওয়্যার দিয়ে পরিচালিত এসব ক্যামেরা দিয়ে খুব সহজেই শনাক্ত করা যাবে অপরাধী এবং নির্দিষ্ট নম্বরপ্লেটের গাড়ি। নাগরিক ও পুলিশের এই যৌথ উদ্যোগ সফল হলে পরের ধাপে আরো ৪৬৫টি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। নতুন বার্তা/জবা
Wednesday, January 28, 2015
রাজধানীর কয়েকটি অভিজাত এলাকায় বসছে সিসি ক্যামেরা :Natun Barta
ঢাকা: নিরাপত্তা আরো বাড়াতে রাজধানীর কয়েকটি অভিজাত এলাকাকে আনা হচ্ছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায়। নাগরিক ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে গুলশান, বারিধারা, বনানী ও নিকেতনে ফেব্রুয়ারির মধ্যে বসছে প্রায় আড়াই শ’ ক্যামেরা। এর ফলে অপরাধ দমন সহজ হবে বলে মনে করছে পুলিশ। খবর ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের। ৬৫ কোটি টাকায় প্রায় সাত বছর আগে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ১৫৯টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করে পুলিশ। তবে আমলাতান্ত্রিক
জটিলতায় এতদিনেও কার্যকর হয়নি প্রকল্পটি। এই ব্যর্থতার মধ্যেই নাগরিক উদ্যোগে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত গুলশান, বারিধারা, বনানী ও নিকেতনে। প্রথম ধাপে ফেব্রুয়ারির মধ্যে বসছে ২৩০টি ক্যামেরা। এরইমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে ১৬টি। স্মার্টফোন ব্যবহার করেও দেখা যাবে কোথায় কী হচ্ছে। আর এগুলো তদারকির দায়িত্বে থাকছে পুলিশ। পুলিশ ও নাগরিক উদ্যোক্তারা জানান, অত্যাধুনিক সফটওয়্যার দিয়ে পরিচালিত এসব ক্যামেরা দিয়ে খুব সহজেই শনাক্ত করা যাবে অপরাধী এবং নির্দিষ্ট নম্বরপ্লেটের গাড়ি। নাগরিক ও পুলিশের এই যৌথ উদ্যোগ সফল হলে পরের ধাপে আরো ৪৬৫টি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। নতুন বার্তা/জবা
জটিলতায় এতদিনেও কার্যকর হয়নি প্রকল্পটি। এই ব্যর্থতার মধ্যেই নাগরিক উদ্যোগে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত গুলশান, বারিধারা, বনানী ও নিকেতনে। প্রথম ধাপে ফেব্রুয়ারির মধ্যে বসছে ২৩০টি ক্যামেরা। এরইমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে ১৬টি। স্মার্টফোন ব্যবহার করেও দেখা যাবে কোথায় কী হচ্ছে। আর এগুলো তদারকির দায়িত্বে থাকছে পুলিশ। পুলিশ ও নাগরিক উদ্যোক্তারা জানান, অত্যাধুনিক সফটওয়্যার দিয়ে পরিচালিত এসব ক্যামেরা দিয়ে খুব সহজেই শনাক্ত করা যাবে অপরাধী এবং নির্দিষ্ট নম্বরপ্লেটের গাড়ি। নাগরিক ও পুলিশের এই যৌথ উদ্যোগ সফল হলে পরের ধাপে আরো ৪৬৫টি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। নতুন বার্তা/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment