ন সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার প্রমুখ। সম্মেলনে সুজন সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমরা একটি অকার্যকর রাষ্ট্র, এমনকি গৃহযুদ্ধের দিকেও ধাবিত হতে পারে। দেশের এ সংকট মুহূর্ত কাটিয়ে ওঠতে দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতা জরুরি হয়ে পড়েছে।” দেশের এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতায় আসতে হবে এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীকেই প্রাথমিক পদক্ষেপ নিতে হবে বলে বলেও মনে করেন সুজন সম্পাদক। বদিউল আলম বলেন, “আমরা অতীতের মতো ‘সংলাপ সংলাপ খেলা’ দেখতে চাই না। আমরা চাই আন্তরিকতাপূর্ণ আলোচনা, ছাড় দেয়ার মানসিকতা ও টেকসই সমাধান।” তিনি বলেন, “রাজনৈতিক নেতারা দায়িত্বশীলতার পরিচয় না দিলে এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে না এলে আমরা রাষ্ট্রপতিকে একটি অর্থবহ সংলাপের উদ্যোগ নেয়ার জন্য অনুরোধ জানাবো।” বদিউল বলেন, “ইতিমধ্যে রাজনৈতিক সহিংসতায় সারাদেশে ৯ জন নিহত হয়েছেন। যানবাহনে আগুন দেয়ার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে, ব্যাহত হচ্ছে যানবাহন চলাচল। ৪ জানুয়ারি থেকে দেশ জুড়ে মানুষ অবরুদ্ধ। এ এক অসহনীয় অবস্থা, যা গত নির্বাচন পূর্ববর্তী সহিংসতাপূর্ণ পরিস্থিতির কথাই মনে করে দিচ্ছে।” সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এগুলো বন্ধের দাবি জানান তিনি। বদিউল বলেন, “বিগত কয়েক দিনের হানাহানি ও সংঘাত দেশের অস্থিতিশীলতার বাস্তব প্রতিফলন। এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হওয়া জরুরি। কিন্তু শুধু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়। ভবিষতের অনিশ্চয়তা এড়াতে রাজনৈতিক দলগুলো এবং অন্যান্য স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের সংলাপে বসা ও কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সমাঝোতায় আসা জরুরি।” নতুন বার্তা/এমআরএ/জবা
Saturday, January 10, 2015
চলমান পরিস্থিতি গৃহযুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে পারে: সুজন :Natun Barta
ঢাকা: বর্তমানে দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠেছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দ্রুত সংলাপে বসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সুজন পক্ষ থেকে এ আহ্বান জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিতি ছিলেন সুজন নির্বাহী সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ, কেন্দ্রীয় প্রধা
ন সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার প্রমুখ। সম্মেলনে সুজন সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমরা একটি অকার্যকর রাষ্ট্র, এমনকি গৃহযুদ্ধের দিকেও ধাবিত হতে পারে। দেশের এ সংকট মুহূর্ত কাটিয়ে ওঠতে দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতা জরুরি হয়ে পড়েছে।” দেশের এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতায় আসতে হবে এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীকেই প্রাথমিক পদক্ষেপ নিতে হবে বলে বলেও মনে করেন সুজন সম্পাদক। বদিউল আলম বলেন, “আমরা অতীতের মতো ‘সংলাপ সংলাপ খেলা’ দেখতে চাই না। আমরা চাই আন্তরিকতাপূর্ণ আলোচনা, ছাড় দেয়ার মানসিকতা ও টেকসই সমাধান।” তিনি বলেন, “রাজনৈতিক নেতারা দায়িত্বশীলতার পরিচয় না দিলে এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে না এলে আমরা রাষ্ট্রপতিকে একটি অর্থবহ সংলাপের উদ্যোগ নেয়ার জন্য অনুরোধ জানাবো।” বদিউল বলেন, “ইতিমধ্যে রাজনৈতিক সহিংসতায় সারাদেশে ৯ জন নিহত হয়েছেন। যানবাহনে আগুন দেয়ার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে, ব্যাহত হচ্ছে যানবাহন চলাচল। ৪ জানুয়ারি থেকে দেশ জুড়ে মানুষ অবরুদ্ধ। এ এক অসহনীয় অবস্থা, যা গত নির্বাচন পূর্ববর্তী সহিংসতাপূর্ণ পরিস্থিতির কথাই মনে করে দিচ্ছে।” সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এগুলো বন্ধের দাবি জানান তিনি। বদিউল বলেন, “বিগত কয়েক দিনের হানাহানি ও সংঘাত দেশের অস্থিতিশীলতার বাস্তব প্রতিফলন। এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হওয়া জরুরি। কিন্তু শুধু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়। ভবিষতের অনিশ্চয়তা এড়াতে রাজনৈতিক দলগুলো এবং অন্যান্য স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের সংলাপে বসা ও কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সমাঝোতায় আসা জরুরি।” নতুন বার্তা/এমআরএ/জবা
ন সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার প্রমুখ। সম্মেলনে সুজন সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমরা একটি অকার্যকর রাষ্ট্র, এমনকি গৃহযুদ্ধের দিকেও ধাবিত হতে পারে। দেশের এ সংকট মুহূর্ত কাটিয়ে ওঠতে দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতা জরুরি হয়ে পড়েছে।” দেশের এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতায় আসতে হবে এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীকেই প্রাথমিক পদক্ষেপ নিতে হবে বলে বলেও মনে করেন সুজন সম্পাদক। বদিউল আলম বলেন, “আমরা অতীতের মতো ‘সংলাপ সংলাপ খেলা’ দেখতে চাই না। আমরা চাই আন্তরিকতাপূর্ণ আলোচনা, ছাড় দেয়ার মানসিকতা ও টেকসই সমাধান।” তিনি বলেন, “রাজনৈতিক নেতারা দায়িত্বশীলতার পরিচয় না দিলে এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে না এলে আমরা রাষ্ট্রপতিকে একটি অর্থবহ সংলাপের উদ্যোগ নেয়ার জন্য অনুরোধ জানাবো।” বদিউল বলেন, “ইতিমধ্যে রাজনৈতিক সহিংসতায় সারাদেশে ৯ জন নিহত হয়েছেন। যানবাহনে আগুন দেয়ার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে, ব্যাহত হচ্ছে যানবাহন চলাচল। ৪ জানুয়ারি থেকে দেশ জুড়ে মানুষ অবরুদ্ধ। এ এক অসহনীয় অবস্থা, যা গত নির্বাচন পূর্ববর্তী সহিংসতাপূর্ণ পরিস্থিতির কথাই মনে করে দিচ্ছে।” সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এগুলো বন্ধের দাবি জানান তিনি। বদিউল বলেন, “বিগত কয়েক দিনের হানাহানি ও সংঘাত দেশের অস্থিতিশীলতার বাস্তব প্রতিফলন। এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হওয়া জরুরি। কিন্তু শুধু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়। ভবিষতের অনিশ্চয়তা এড়াতে রাজনৈতিক দলগুলো এবং অন্যান্য স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের সংলাপে বসা ও কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সমাঝোতায় আসা জরুরি।” নতুন বার্তা/এমআরএ/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment