দাবি জানিয়েছে। রোববার রাতে দেয়া বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, ইসলামের ফরজ বিধান পর্দা- বোরকা নিয়ে সমাজকল্যাণমন্ত্রী মহসিন আলী সিলেটের স্কুল ভবন উদ্বোধনকালে যে কটূক্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা ধর্মপ্রিয় কোনো মুসলমান বরদাস্ত করতে পারে না। তিনি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের হাজার হাজার বৎসরের রীতিনীতিকে ভঙ্গ করেছেন। মুসলিম নারীদের নিয়ে উপহাস করেছেন। তার বক্তব্য পবিত্র কোরআনের আইনকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি বর্তমান সরকারে কিছু নাস্তিক মন্ত্রী রয়েছেন, যারা ইসলামের বিরুদ্ধে, মাদ্রাসা-মক্তব, আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে না বললে রাত্রে ঘুম হয় না। এরা দেশের ও মুসলিম উম্মাহর দুশমন, দেশের সার্বভৌমত্বের দুশমন। এদের চিহ্নিত করতে না পারলে সরকারকে এর খেসারত দিতে হবে।’ বিবৃতিদাতা হেফাজত নেতৃবৃন্দ হলেন ওলামা পরিষদ সভাপতি ও হেফাজতের নায়েবে আমির আলামা শামসুল আলম ও হেফাজতের সিনিয়র নায়েবে আমির আলামা মহিব্বুলাহ বাবুনগরী, আল্লামা আ. মালেক হালিম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনাইদ বাবুনগরী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুঈনদ্দিন রুহী, ওলামা পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা হাবিবুল্লাহ নদভী, মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা সলিম উল্লাহ, মাওলানা মুফতি জসিম, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা হাবিবুল হক বাবু ইলিয়াছ ওসমানী, মাওলানা মো. আলী, মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা জাহাঙ্গীর প্রমুখ। কেএইচ
Monday, February 2, 2015
বুধবার হেফাজতের হরতাল:Time News
বুধবার হেফাজতের হরতাল স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ০০:০০:০০ সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলীর অপসারণের দাবিতে বুধবার সারা দেশে হরতাল ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকিও দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা শফীর নেতৃত্বাধীন হেফাজতে ইসলামের নেতৃবৃন্দ এক বিবৃতিতে আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে সমাজকল্যাণমন্ত্রীকে অপসারণ করার
দাবি জানিয়েছে। রোববার রাতে দেয়া বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, ইসলামের ফরজ বিধান পর্দা- বোরকা নিয়ে সমাজকল্যাণমন্ত্রী মহসিন আলী সিলেটের স্কুল ভবন উদ্বোধনকালে যে কটূক্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা ধর্মপ্রিয় কোনো মুসলমান বরদাস্ত করতে পারে না। তিনি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের হাজার হাজার বৎসরের রীতিনীতিকে ভঙ্গ করেছেন। মুসলিম নারীদের নিয়ে উপহাস করেছেন। তার বক্তব্য পবিত্র কোরআনের আইনকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি বর্তমান সরকারে কিছু নাস্তিক মন্ত্রী রয়েছেন, যারা ইসলামের বিরুদ্ধে, মাদ্রাসা-মক্তব, আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে না বললে রাত্রে ঘুম হয় না। এরা দেশের ও মুসলিম উম্মাহর দুশমন, দেশের সার্বভৌমত্বের দুশমন। এদের চিহ্নিত করতে না পারলে সরকারকে এর খেসারত দিতে হবে।’ বিবৃতিদাতা হেফাজত নেতৃবৃন্দ হলেন ওলামা পরিষদ সভাপতি ও হেফাজতের নায়েবে আমির আলামা শামসুল আলম ও হেফাজতের সিনিয়র নায়েবে আমির আলামা মহিব্বুলাহ বাবুনগরী, আল্লামা আ. মালেক হালিম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনাইদ বাবুনগরী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুঈনদ্দিন রুহী, ওলামা পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা হাবিবুল্লাহ নদভী, মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা সলিম উল্লাহ, মাওলানা মুফতি জসিম, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা হাবিবুল হক বাবু ইলিয়াছ ওসমানী, মাওলানা মো. আলী, মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা জাহাঙ্গীর প্রমুখ। কেএইচ
দাবি জানিয়েছে। রোববার রাতে দেয়া বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, ইসলামের ফরজ বিধান পর্দা- বোরকা নিয়ে সমাজকল্যাণমন্ত্রী মহসিন আলী সিলেটের স্কুল ভবন উদ্বোধনকালে যে কটূক্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা ধর্মপ্রিয় কোনো মুসলমান বরদাস্ত করতে পারে না। তিনি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের হাজার হাজার বৎসরের রীতিনীতিকে ভঙ্গ করেছেন। মুসলিম নারীদের নিয়ে উপহাস করেছেন। তার বক্তব্য পবিত্র কোরআনের আইনকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি বর্তমান সরকারে কিছু নাস্তিক মন্ত্রী রয়েছেন, যারা ইসলামের বিরুদ্ধে, মাদ্রাসা-মক্তব, আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে না বললে রাত্রে ঘুম হয় না। এরা দেশের ও মুসলিম উম্মাহর দুশমন, দেশের সার্বভৌমত্বের দুশমন। এদের চিহ্নিত করতে না পারলে সরকারকে এর খেসারত দিতে হবে।’ বিবৃতিদাতা হেফাজত নেতৃবৃন্দ হলেন ওলামা পরিষদ সভাপতি ও হেফাজতের নায়েবে আমির আলামা শামসুল আলম ও হেফাজতের সিনিয়র নায়েবে আমির আলামা মহিব্বুলাহ বাবুনগরী, আল্লামা আ. মালেক হালিম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনাইদ বাবুনগরী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুঈনদ্দিন রুহী, ওলামা পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা হাবিবুল্লাহ নদভী, মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা সলিম উল্লাহ, মাওলানা মুফতি জসিম, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা হাবিবুল হক বাবু ইলিয়াছ ওসমানী, মাওলানা মো. আলী, মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা জাহাঙ্গীর প্রমুখ। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment