
সময় লাগবে। এ সময় ঢাকা উত্তরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার আব্দুল আলিম নকি উপস্থিত ছিলেন। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার মঙ্গলবার দুপুরে বলেন ‘একজন সাবেক সেনাপ্রধানের সন্তান হিসেবে অধিকার থাকার পরও শুধু রাজনৈতিক কারণে কোকোর লাশ বনানী সামরিক কবরস্থানে দাফন করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই বনানী কবরস্থানে লাশ দাফনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক বলেন, ‘আরাফাত রহমানকে দাফনে বনানীর আর্মি কবরস্থানে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সেই অনুমতি দেয়নি। কেন দেয়নি তা আমরা জানি না।’ ইবরাহিম বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী সেনা বাহিনীর পরিবারের সদস্যদের এই কবরস্থানেই দাফন করা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কেন অনুমতি দিলো না, তারাই ভালো বলতে পারবেন।’ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টায় কোকোর লাশ দেশে পৌঁছে। লাশ গুলশান কার্যালয়ে নেওয়ার পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নেওয়া হবে। জানাজা শেষে সেখানে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কিছুক্ষণ রাখা হবে। এরপর বনানী কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment