get='_blank'> সরকারের পক্ষ থেকে বৈঠকে যোগ দেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। সম্পাদকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, দৈনিক মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, ডেইলি সান সম্পাদক আমির হোসেন এবং যুগান্তরের নির্বাহী সম্পাদক সাইফুল আলম। বৈঠক শেষে সম্পাদক পরিষদের সভাপতি দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সবাই শান্তির স্বপক্ষে একমত হয়েছি। সবাই শান্তি চাই, অশান্তি চাই না। এই যে বিশৃঙ্খলা চলছে, অশান্তি চলছে, সন্ত্রাস চলছে- আমরা সবাই এটার বিরুদ্ধে।” তিনি বলেন, “আমরা সবাই মনে করি এর রাজনৈতিক সমাধান হওয়া উচিত। আলোচনার মাধ্যমে সম্পাদকরা সমাধানের প্রস্তাব করেছি। আমরা মনে করি, দেশ এভাবে চলতে পারে না, সমাধান হতেই হবে। মানুষ কতকাল এভাবে অসহায়ের মধ্যে থাকবে। আমরা সবাই একমত হয়েছি, সবাই শান্তি চাই।” সকাল সোয়া ১১টা থেকে দুপুর সোয়া একটা পর্যন্ত এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর মন্ত্রীদের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, “দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ যারা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সবার মূল্যবান চিন্তা-ভাবনা পরামর্শ পেয়েছি। আমরা সবাই দেশের শান্তি চাই। আমরা মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই দেশ পেয়েছি, এই দেশ এগিয়ে যাক, শান্তিপূর্ণ থাকুক- এটা সবার কামনা। এ ব্যাপারে কোনো রাজনীতি নেই, কোনো মত নেই, দল নেই। বর্তমানে যে পরিস্থিতি তা স্বাভাবিক হোক, সুন্দরভাবে দেশ চলুক ইত্যাদি আলোচনা করেছি।” সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের আলোচনার প্রস্তাবের প্রসঙ্গ টেনে তোফায়েল আহমেদ বলেন, “এটা ঠিক, এগুলোর একটা পরিবেশ থাকে, সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। অনেকে সন্ত্রাসের কথা বলেছেন। নাশকতার বিষয়ে কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।” তিনি বলেন, “সব চেয়ে বড় কথা, এটা আমাদের সবার দেশ, সবার প্রিয় মাতৃভূমি, এই প্রিয় মাতৃভূমিতে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে দেশটাকে ভালো রাখবো। দেশটা ভালো থাকুক এটা আমাদের কামনা।” বৈঠকের শুরুতে তথ্যসচিব বলেন, “সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। সংবাদপত্র আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ হিসেবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নাশকতা, হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বাতাস ভারাক্রান্ত- এসব পর্যবেক্ষণ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হতে পারে। আপনাদের ভূমিকা সমাজকে আলোকিত করতে পারে।” আর সরকারের সঙ্গে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের ধারাবাহিকতায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। এর আগে গত ২২ জানুয়ারি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Sunday, January 25, 2015
সংলাপের মাধ্যমে সংকটের সমাধান চান সম্পাদকরা :Natun Barta
ঢাকা: সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক জোটের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের ব্যাপারে সরকারকে প্রস্তাব দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমের সম্পাদকরা। রোববার সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঁচ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাব করেন সম্পাদকরা।
get='_blank'> সরকারের পক্ষ থেকে বৈঠকে যোগ দেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। সম্পাদকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, দৈনিক মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, ডেইলি সান সম্পাদক আমির হোসেন এবং যুগান্তরের নির্বাহী সম্পাদক সাইফুল আলম। বৈঠক শেষে সম্পাদক পরিষদের সভাপতি দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সবাই শান্তির স্বপক্ষে একমত হয়েছি। সবাই শান্তি চাই, অশান্তি চাই না। এই যে বিশৃঙ্খলা চলছে, অশান্তি চলছে, সন্ত্রাস চলছে- আমরা সবাই এটার বিরুদ্ধে।” তিনি বলেন, “আমরা সবাই মনে করি এর রাজনৈতিক সমাধান হওয়া উচিত। আলোচনার মাধ্যমে সম্পাদকরা সমাধানের প্রস্তাব করেছি। আমরা মনে করি, দেশ এভাবে চলতে পারে না, সমাধান হতেই হবে। মানুষ কতকাল এভাবে অসহায়ের মধ্যে থাকবে। আমরা সবাই একমত হয়েছি, সবাই শান্তি চাই।” সকাল সোয়া ১১টা থেকে দুপুর সোয়া একটা পর্যন্ত এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর মন্ত্রীদের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, “দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ যারা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সবার মূল্যবান চিন্তা-ভাবনা পরামর্শ পেয়েছি। আমরা সবাই দেশের শান্তি চাই। আমরা মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই দেশ পেয়েছি, এই দেশ এগিয়ে যাক, শান্তিপূর্ণ থাকুক- এটা সবার কামনা। এ ব্যাপারে কোনো রাজনীতি নেই, কোনো মত নেই, দল নেই। বর্তমানে যে পরিস্থিতি তা স্বাভাবিক হোক, সুন্দরভাবে দেশ চলুক ইত্যাদি আলোচনা করেছি।” সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের আলোচনার প্রস্তাবের প্রসঙ্গ টেনে তোফায়েল আহমেদ বলেন, “এটা ঠিক, এগুলোর একটা পরিবেশ থাকে, সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। অনেকে সন্ত্রাসের কথা বলেছেন। নাশকতার বিষয়ে কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।” তিনি বলেন, “সব চেয়ে বড় কথা, এটা আমাদের সবার দেশ, সবার প্রিয় মাতৃভূমি, এই প্রিয় মাতৃভূমিতে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে দেশটাকে ভালো রাখবো। দেশটা ভালো থাকুক এটা আমাদের কামনা।” বৈঠকের শুরুতে তথ্যসচিব বলেন, “সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। সংবাদপত্র আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ হিসেবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নাশকতা, হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বাতাস ভারাক্রান্ত- এসব পর্যবেক্ষণ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হতে পারে। আপনাদের ভূমিকা সমাজকে আলোকিত করতে পারে।” আর সরকারের সঙ্গে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের ধারাবাহিকতায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। এর আগে গত ২২ জানুয়ারি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
get='_blank'> সরকারের পক্ষ থেকে বৈঠকে যোগ দেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। সম্পাদকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, দৈনিক মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, ডেইলি সান সম্পাদক আমির হোসেন এবং যুগান্তরের নির্বাহী সম্পাদক সাইফুল আলম। বৈঠক শেষে সম্পাদক পরিষদের সভাপতি দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সবাই শান্তির স্বপক্ষে একমত হয়েছি। সবাই শান্তি চাই, অশান্তি চাই না। এই যে বিশৃঙ্খলা চলছে, অশান্তি চলছে, সন্ত্রাস চলছে- আমরা সবাই এটার বিরুদ্ধে।” তিনি বলেন, “আমরা সবাই মনে করি এর রাজনৈতিক সমাধান হওয়া উচিত। আলোচনার মাধ্যমে সম্পাদকরা সমাধানের প্রস্তাব করেছি। আমরা মনে করি, দেশ এভাবে চলতে পারে না, সমাধান হতেই হবে। মানুষ কতকাল এভাবে অসহায়ের মধ্যে থাকবে। আমরা সবাই একমত হয়েছি, সবাই শান্তি চাই।” সকাল সোয়া ১১টা থেকে দুপুর সোয়া একটা পর্যন্ত এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর মন্ত্রীদের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, “দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ যারা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সবার মূল্যবান চিন্তা-ভাবনা পরামর্শ পেয়েছি। আমরা সবাই দেশের শান্তি চাই। আমরা মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই দেশ পেয়েছি, এই দেশ এগিয়ে যাক, শান্তিপূর্ণ থাকুক- এটা সবার কামনা। এ ব্যাপারে কোনো রাজনীতি নেই, কোনো মত নেই, দল নেই। বর্তমানে যে পরিস্থিতি তা স্বাভাবিক হোক, সুন্দরভাবে দেশ চলুক ইত্যাদি আলোচনা করেছি।” সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের আলোচনার প্রস্তাবের প্রসঙ্গ টেনে তোফায়েল আহমেদ বলেন, “এটা ঠিক, এগুলোর একটা পরিবেশ থাকে, সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। অনেকে সন্ত্রাসের কথা বলেছেন। নাশকতার বিষয়ে কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।” তিনি বলেন, “সব চেয়ে বড় কথা, এটা আমাদের সবার দেশ, সবার প্রিয় মাতৃভূমি, এই প্রিয় মাতৃভূমিতে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে দেশটাকে ভালো রাখবো। দেশটা ভালো থাকুক এটা আমাদের কামনা।” বৈঠকের শুরুতে তথ্যসচিব বলেন, “সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। সংবাদপত্র আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ হিসেবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নাশকতা, হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বাতাস ভারাক্রান্ত- এসব পর্যবেক্ষণ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হতে পারে। আপনাদের ভূমিকা সমাজকে আলোকিত করতে পারে।” আর সরকারের সঙ্গে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের ধারাবাহিকতায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। এর আগে গত ২২ জানুয়ারি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment