Tuesday, December 23, 2014

কায়সারের মৃত্যুদণ্ড:Time News

কায়সারের মৃত্যুদণ্ড স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১২:১৮:১৯ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।  মঙ্গলবার সকালে এ রায় ঘোষণা করেন চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারক প্যানেলের সদস্য বিচারপতি শাহীনুর ইসলাম ও বিচারপতি মো. মুজিবুর রহমান মিয়ার সমন্বয়ে গঠিত ৩ সদস্যের
ট্রাইব্যুনাল। কায়সারের বিরুদ্ধে ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন’১৯৭৩ এর ৩(২)(এ), ৩(২)(সি), ৩(২)(জি), ৩(২)(আই), ২০ (২) এবং ৪(১) ধারা অনুসারে আনা এসব অভিযোগের মধ্যে ছিল ১৫২ জনকে হত্যা-গণহত্যা, ২ নারীকে ধর্ষণ, ৫ জনকে আটক, অপহরণ, নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায় এবং দুই শতাধিক বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের অভিযোগ। এগুলোর মধ্যে প্রমাণিত হয়েছে ৪ ও ১৫ নম্বর বাদে সবগুলো অভিযোগ। প্রমাণিত ১৪ অভিযোগের মধ্যে ৭টিতে অর্থাৎ ৩, ৫, ৬, ৮, ১০, ১২ ও ১৬ নম্বর অভিযোগে ফাঁসির আদেশ পেয়েছেন কায়সার। ৪টি অর্থাৎ ১, ৯, ১৩ ও ১৪ নম্বর অভিযোগে তাকে দেওয়া হয়েছে আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ। এছাড়া ২ নম্বর অভিযোগে ১০ বছর, ৭ নম্বর অভিযোগে ৭ বছর এবং ১১ নম্বর অভিযোগে ৫ বছর মিলিয়ে আরও ২২ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে তাকে। প্রমাণিত না হওয়া ৪ ও ১৫ নম্বর অভিযোগ থেকে খালাস পেয়েছেন কায়সার। রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, একাত্তরে সৈয়দ কায়সার প্রথমে হবিগঞ্জ মহকুমা শান্তি কমিটির সদস্য ও রাজাকার কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি ৫০০/৭০০ স্বাধীনতাবিরোধী লোক নিয়ে নিজের নামে ‘কায়সার বাহিনী’ নামে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতা করার জন্য একটি সহযোগী বাহিনী গঠন করেন। তিনি নিজে ওই বাহিনীর প্রধান ছিলেন। ‘কায়সার বাহিনী’ নামাঙ্কিত এ বাহিনীর নিজস্ব ইউনিফরমও ছিল। কায়সার এ বাহিনীর মাধ্যমে হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বৃহত্তর কুমিল্লায় হত্যা, গণহত্যা, মুক্তিযোদ্ধা হত্যা, ধর্ষণ, হামলা, নির্যাতন, লুটপাট, অগ্নিসংযোগসহ ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালান। তিনি পাকিস্তানি সেনাদের পথ দেখিয়ে বিভিন্ন গ্রামে নিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের লোক এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ চালান। প্রমাণিত ১৪ অভিযোগ প্রমাণিত প্রথম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৭ এপ্রিল বেলা দেড়টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া (তৎকালীন কুমিল্লা মহকুমা) সদরের পুলিশ ফাঁড়ি, ইসলামপুর গ্রামের কাজীবাড়িতে হামলা চালিয়ে শাহজাহান চেয়ারম্যানকে হত্যা, নায়েব আলীকে জখম এবং বাড়িতে লুটপাট করে সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। প্রমাণিত দ্বিতীয় অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৭ এপ্রিল আনুমানিক বিকেল ৫/৬টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুর বাজারের পশ্চিমাংশ ও পাশ্ববর্তী কাটিয়ারায় লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। এতে কামিনী রায়, বিনোদ বিহারী মোদক, শচীন্দ্র রায়, হীরেন্দ্র রায়, রতি বাবু, অহিদ হোসেন পাঠানের দোকানসহ প্রায় ১৫০টি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রমাণিত তৃতীয় অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৭ এপ্রিল সন্ধ্যা আনুমানিক ৭টা থেকে সোয়া ৭টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুর থানার কৃষ্ণনগর গ্রামের অহিদ হোসেন পাঠান, চেরাগ আলী, জনাব আলী ও মধু সুইপারকে হত্যা এবং তাদের বাড়ি-ঘরে লুটপাট করার পর অগ্নিসংযোগ করে সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। প্রমাণিত পঞ্চম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল বিকেল আনুমানিক সাড়ে ৩টা থেকে ৪টা এবং সন্ধ্যার পর যেকোনো সময় হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) সদর থানার পুনারবাজার পয়েন্ট, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ এ বি এম মহিউদ্দিনের বাড়ি ও লস্করপুর রেললাইনের পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে ডা. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এবং হীরেন্দ্র চন্দ্র রায়কে ধরে নিয়ে আটকের পর নির্যাতন করে হত্যা করে সৈয়দ কায়সার এবং তার বাহিনী। প্রমাণিত ষষ্ঠ অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী ১৯৭১ সালের ৩০ এপ্রিল সকাল আনুমানিক ১০টা সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৪টা সাড়ে চারটার মধ্যে হবিগঞ্জ জেলা (তৎকালীন মহকুমা) সদরের এনএনএ মোস্তফা আলীর বাড়িসহ ৪০/৫০টি বাড়ি-ঘর ও দোকানপাটে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। প্রমাণিত সপ্তম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১১ মে সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) চুনারুঘাট থানার চাঁদপুর চা বাগানে হীরামনি নামের এক সাঁওতাল নারীকে ধর্ষণ করে সৈয়দ কায়সারের বাহিনী। সৈয়দ কায়সার এ সাঁওতাল নারীকে ধর্ষণে সহায়তা করেছিলেন। প্রমাণিত অষ্টম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৫ মে সকাল আনুমানিক ১০টা/সোয়া ১০টা থেকে বেলা একটা/দেড়টা পর্যন্ত হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুরের লোহাইদ এলাকার আব্দুল আজিজ, আব্দুল গফুর, জমির উদ্দিন, আজিম উদ্দিন, এতিমুনেছা, নূর আলী চৌধুরী, আলম চাঁনবিবি ও আব্দুল আলীকে হত্যা করে সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। এদিন আকরাম আলী চৌধুরী (বর্তমানে মৃত) নামে একজনকে জখমও করেন সৈয়দ কায়সার। প্রমাণিত নবম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৯ মে আনুমানিক বেলা একটা/দেড়টা থেকে বিকেল তিনটা সাড়ে তিনটার মধ্যে হবিগঞ্জ জেলা (তৎকালীন মহকুমা) সদরের শায়েস্তাগঞ্জ খাদ্যগুদাম এবং শায়েস্তাগঞ্জ পুরানা বাজারের রেলব্রিজ এলাকার আব্দুল আজিজ, আব্দুল খালেক, রেজাউল করিম, আব্দুর রহমান, বড়বহুলা এলাকার আব্দুল আলী ওরফে গ্যাদা উল্লাহ, লেঞ্জাপাড়া এলাকার মাজত আলী ও তারা মিয়া চৌধুরীকে আটক করে নির্যাতনের পর হত্যা করে সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। প্রমাণিত দশম অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৬ জুন বেলা আনুমানিক দুইটা/আড়াইটার দিকে হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) সদর, মোকাম বাড়ি, শায়েস্তাগঞ্জ থানার আরঅ্যান্ডএইচ ডাকবাংলো এবং মাধবপুর থানার শাহাজীবাজার এলাকার শাহ ফিরোজ আলীকে অপহরণের পর আটক করে নির্যাতন করে হত্যা করে এবং সাবু মিয়াকে অপহরণের পর আটক করে নির্যাতন চালায় সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। প্রমাণিত এগারতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৩ জুন সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার (তৎকালীন মহকুমা) হরিপুর থানার নাসিরনগরের গোলাম রউফ মাস্টার ও তার পরিবারের লোকজনদের ওপর নির্যাতন চালায় সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। এছাড়া গোলাম রউফ মাস্টারকে অপহরণ ও আটকের পর তার ওপর নির্যাতন চালায়। এক পর্যায়ে মুক্তিপণ আদায় করলেও তাকে হত্যা, বাড়িঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এছাড়া একই দিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানার দয়াল গোবিন্দ রায় ওরফে বাদল কর্মকারের বাড়িতে হামলা চালায় সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। লুটপাটের পর ওই বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। প্রমাণিত বারোতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৮ আগস্ট দুপুর বেলা হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুর থানার বেলাঘর, জগদীশপুর হাইস্কুলে আতাব মিয়া, আইয়ুব মিয়া ও মাজেদা বেগমকে অপহরণ করে আটক করে এবং তাদের বিভিন্ন কাজ করতে বাধ্য করানো হয়। এক পর্যায়ে মাজেদাকে ধর্ষণ করা হয়। প্রমাণিত তেরতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৮ আগস্ট সকাল ৯টা/সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩টা/সাড়ে ৩টা পর্যন্ত হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) চুনারুঘাট চা বাগান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪ জন মুক্তিযোদ্ধা মহিবুল্লাহ, আবদুস শহিদ, আকবর আলী, জাহির হোসেনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। অপহৃতদেরকে নরপতিতে আব্দুস শহিদের বাড়ি, রাজেন্দ্র দত্তের বাড়িতে স্থাপিত স্থানীয় শান্তি কমিটির কার্যালয়, কালাপুরের পাকিস্তানি আর্মি ক্যাম্প এবং নলুয়া চা বাগানে ধর্মনাথের বদ্ধভূমি এলাকায় আটকে রেখে নির্যাতনের পর হত্যা করে মরদেহ কুয়ার ভেতরে ফেলে দেওয়া হয়। প্রমাণিত চৌদ্দতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ভোর ৫টা/সাড়ে ৫টা থেকে বেলা ২টা/আড়াইটা পর্যন্ত হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুর থানার মৌজপুরের সিরাজ আলীর বাড়ি, জদীশপুর হাইস্কুলের আর্মি ক্যাম্প এবং সোনাই নদীর ব্রিজ এলাকার সিরাজ আলী, ওয়াহেদ আলী, আক্কাস আলী, আব্দুল ছাত্তারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী। অপহৃতদের আটকে রেখে নির্যাতনের পর হত্যা করা হয়। প্রমাণিত ষোলোতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৫ নভেম্বর সকাল ৭টা/সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল ৩টা/সাড়ে ৩টার মধ্যে ব্রাহ্মণবড়িয়া জেলার (তৎকালীন মহকুমা) ভাটপাড়া (বর্তমান নাসিরনগর) থানার দাউরা, নিশ্চিন্তপুর, গুটমা, বুরুঙ্গা, চিতনা, নূরপুর, ফুলপুর, জেঠাগ্রাম, পাঠানিশা, কুলিতুণ্ডা, আন্দ্রাবহ, তিলপাড়া, কমলপুর, গঙ্গানগর, বাঘি, শ্যামপুর, কুয়ারপুর, নোয়াগাঁও, কুণ্ডা, লক্ষীপুর, করগ্রাম গ্রামের ১০৮ জন গ্রামবাসীকে হত্যা করে। এছাড়া এসব গ্রামের আলোকচান বিবি (বর্তমানে মৃত), বাসনা চক্রবর্তী ও ক্ষীরদা চক্রবর্তী তাদের হামলায় আহত হন। প্রমাণিত না হওয়া দুই অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়া চতুর্থ অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দ কায়সার ও তার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল সকাল আনুমানিক ১০টা থেকে বেলা আড়াইটার মধ্যে হবিগঞ্জ জেলার (তৎকালীন মহকুমা) মাধবপুর থানার মাধবপুর বাজারের উত্তর পূর্ব অংশে, উত্তর মাধবপুর, সাদত বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় তারা পূর্ব মাধবপুরের আব্দুস সাত্তার, লালু মিয়া ও বরকত আলীকে হত্যা এবং কদর আলীকে জখম করে। প্রমাণিত না হওয়া পনেরতমো অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি যেকোনো একদিন বিকেল ৫টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানার শাহাপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজিম উদ্দিনের বাড়ি থেকে নাজিম উদ্দিনকে অপহরণের পর সৈয়দ কায়সারের গ্রাম নোয়াপাড়ার বাড়ি, শাহাজীবাজার বিদ্যুৎকেন্দ্রে স্থাপিত পাকিস্তানি সেনাদের নির্যাতন কেন্দ্র এবং শালবন রঘুনন্দ পাহাড় এলাকায় আটকে রেখে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। মঙ্গলবার বেলা এগারোটা ৫ মিনিট থেকে শুরু করে বারটা ১৫ মিনিট পর্যন্ত কায়সারের মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। ১৬৬১ প্যারার ৪৮৪ পৃষ্ঠার রায়ের সারাংশ পাঠ করেন ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। এর আগে বেলা ১১টা ৩ মিনিটে ট্রাইব্যুনালে এসে এজলাসকক্ষে আসন নেন বিচারপতিরা। শুরুতে সংক্ষিপ্ত ভূমিকা বক্তব্য দেন চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। বেলা দশটা ৫৭ মিনিটে ট্রাইব্যুনালের আসামির কাঠগড়ায় তোলা হয় কায়সারকে। সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে এনে হাজতখানায় রাখা হয় তাকে। তার পরনে রয়েছে সাদা রঙের প্যান্ট ও অ্যাশ কালারের ব্লেজার। সকাল সাড়ে আটটার দিকে কায়সারকে কারাগার থেকে বের করে ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশ্যে রওনা হয় একটি প্রিজন ভ্যান। জেএ, কেবি


No comments:

Post a Comment