ালে বিশ্বের বিভিন্ন গোলযোগপূর্ণ স্থানগুলোতে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে যে ৬০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন তাদের অনেকেই আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। নিহত আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের দুইজন রয়েছেন। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে ইরাকে আইএস যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আমেরিকার বিমান হামলার প্রতিবাদে দুই মার্কিন সাংবাদিক জেমস ফলি ও স্টিভেন স্টলফের শিরশ্ছেদ করে সংগঠনটি। আইএস গত কয়েক মাসে সিরিয়া ও ইরাকের বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে ইসলামি খেলাফত ঘোষণা করেছে। আফগানিস্তানে নির্বাচনের খবর সংগ্রহকালে পুলিশের গুলিতে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) জার্মান আলোকচিত্রী আনজা নিদ্রিংগাস পুলিশের গুলিতে মারা যান। ইউক্রেনে চলতি বছর নিহত পাঁচ সাংবাদিক ও দুই গণমাধ্যম কর্মীর মধ্যে পাঁচ জন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক রয়েছেন। এটা ২০০১ সালের পর দেশটিতে প্রথম সাংবাদিকতা সংশ্লিষ্ট হত্যাকাণ্ড বলে সিপিজে নিশ্চিত করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৪ সালে নিহত সাংবাদিকদের মধ্যে এক চতুর্থাংশ হলেন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। পশ্চিমা সাংবাদিকদের প্রাণহানির হার বেশি হলেও সিপিজে’র গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের বেশিরভাগই তাদের পেশার জন্য স্থানীয়ভাবেই বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। উদাহরণ হিসেবে সিরিয়ার কথা তুলে ধরা হয়েছে। দেশটিতে স্থানীয় সাংবাদিকরা অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। সিরিয়া ২০১৪ সালেও সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ নিয়ে পরপর তিনবার দেশটি একই স্থান ধরে রাখলো। ২০১৪ সালেও সিরিয়ায় ১৭ জনসাংবাদিক নিহত হয়েছেন। ২০১১ সালে দেশটিতে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সিপিজে’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইএসের হাতে কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক জিম্মি রয়েছেন এবং তাদের বেশিরভাগই স্থানীয় সাংবাদিক। এমএ
Wednesday, December 24, 2014
সাংবাদিকদের জন্য এক ভয়াল বছর:Time News
সাংবাদিকদের জন্য এক ভয়াল বছর ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ ২০:১২:০৭ ২০১৪ সাল ছিল আন্তর্জাতিক সংবাদদাতাদের জন্য ভয়াবহ বছর। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) যোদ্ধারা এ বছর বেশ কয়েকজন বিদেশি সাংবাদিককে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। গণমাধ্যমের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণকারী সংগঠন 'কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস' (সিপিজে)’র বার্ষিক প্রতিবেদনে মঙ্গলবার এ কথা বলা হয়। সিপিজে’র গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১৪ স
ালে বিশ্বের বিভিন্ন গোলযোগপূর্ণ স্থানগুলোতে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে যে ৬০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন তাদের অনেকেই আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। নিহত আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের দুইজন রয়েছেন। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে ইরাকে আইএস যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আমেরিকার বিমান হামলার প্রতিবাদে দুই মার্কিন সাংবাদিক জেমস ফলি ও স্টিভেন স্টলফের শিরশ্ছেদ করে সংগঠনটি। আইএস গত কয়েক মাসে সিরিয়া ও ইরাকের বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে ইসলামি খেলাফত ঘোষণা করেছে। আফগানিস্তানে নির্বাচনের খবর সংগ্রহকালে পুলিশের গুলিতে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) জার্মান আলোকচিত্রী আনজা নিদ্রিংগাস পুলিশের গুলিতে মারা যান। ইউক্রেনে চলতি বছর নিহত পাঁচ সাংবাদিক ও দুই গণমাধ্যম কর্মীর মধ্যে পাঁচ জন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক রয়েছেন। এটা ২০০১ সালের পর দেশটিতে প্রথম সাংবাদিকতা সংশ্লিষ্ট হত্যাকাণ্ড বলে সিপিজে নিশ্চিত করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৪ সালে নিহত সাংবাদিকদের মধ্যে এক চতুর্থাংশ হলেন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। পশ্চিমা সাংবাদিকদের প্রাণহানির হার বেশি হলেও সিপিজে’র গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের বেশিরভাগই তাদের পেশার জন্য স্থানীয়ভাবেই বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। উদাহরণ হিসেবে সিরিয়ার কথা তুলে ধরা হয়েছে। দেশটিতে স্থানীয় সাংবাদিকরা অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। সিরিয়া ২০১৪ সালেও সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ নিয়ে পরপর তিনবার দেশটি একই স্থান ধরে রাখলো। ২০১৪ সালেও সিরিয়ায় ১৭ জনসাংবাদিক নিহত হয়েছেন। ২০১১ সালে দেশটিতে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সিপিজে’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইএসের হাতে কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক জিম্মি রয়েছেন এবং তাদের বেশিরভাগই স্থানীয় সাংবাদিক। এমএ
ালে বিশ্বের বিভিন্ন গোলযোগপূর্ণ স্থানগুলোতে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে যে ৬০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন তাদের অনেকেই আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। নিহত আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের দুইজন রয়েছেন। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে ইরাকে আইএস যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আমেরিকার বিমান হামলার প্রতিবাদে দুই মার্কিন সাংবাদিক জেমস ফলি ও স্টিভেন স্টলফের শিরশ্ছেদ করে সংগঠনটি। আইএস গত কয়েক মাসে সিরিয়া ও ইরাকের বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে ইসলামি খেলাফত ঘোষণা করেছে। আফগানিস্তানে নির্বাচনের খবর সংগ্রহকালে পুলিশের গুলিতে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) জার্মান আলোকচিত্রী আনজা নিদ্রিংগাস পুলিশের গুলিতে মারা যান। ইউক্রেনে চলতি বছর নিহত পাঁচ সাংবাদিক ও দুই গণমাধ্যম কর্মীর মধ্যে পাঁচ জন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক রয়েছেন। এটা ২০০১ সালের পর দেশটিতে প্রথম সাংবাদিকতা সংশ্লিষ্ট হত্যাকাণ্ড বলে সিপিজে নিশ্চিত করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৪ সালে নিহত সাংবাদিকদের মধ্যে এক চতুর্থাংশ হলেন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক। পশ্চিমা সাংবাদিকদের প্রাণহানির হার বেশি হলেও সিপিজে’র গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের বেশিরভাগই তাদের পেশার জন্য স্থানীয়ভাবেই বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। উদাহরণ হিসেবে সিরিয়ার কথা তুলে ধরা হয়েছে। দেশটিতে স্থানীয় সাংবাদিকরা অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। সিরিয়া ২০১৪ সালেও সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ নিয়ে পরপর তিনবার দেশটি একই স্থান ধরে রাখলো। ২০১৪ সালেও সিরিয়ায় ১৭ জনসাংবাদিক নিহত হয়েছেন। ২০১১ সালে দেশটিতে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সিপিজে’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইএসের হাতে কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক জিম্মি রয়েছেন এবং তাদের বেশিরভাগই স্থানীয় সাংবাদিক। এমএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment