ফেলবে তা হবে না।' সোমবার রাত ১১টায় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের মালিক পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, আমরা মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছি। তারা সোমবার রাত থেকে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদেরকে মঙ্গলবার সকাল ১১টার মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগ ত্যাগ করতে হবে এবং বুধবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হবে। একই সঙ্গে রোববারের অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আফজাল হোসেনকে আহ্বায়ক করে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান উপাচার্য। এদিকে হল বন্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম চালুর ঘোষণায় ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে সাধারণ শিক্ষর্থীরা। হল বন্ধের প্রতিবাদে প্রয়োজনে তারা কঠোর আন্দোলনের হুমকিও দিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের জীবন নিয়ে খেলা শুরু করেছেন। তারা মালিক পক্ষের সঙ্গে সমঝোতা করে অফিস চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। কারণ সেখানে মূল্যবান ফাইল পাশ হবে। কিন্তু আমাদের শিক্ষা জীবনের তো কোনো মূল্য নাই তাদের কাছে। আমাদের ভাই মরবে, পুলিশ আমাদের উপর গুলি চালাবে, পরিবহনের সন্ত্রাসীরা মারধর করবে, লুট করবে তবু আমাদের নামে মামলা হবে। এআর
Tuesday, December 2, 2014
এগারটার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ, আন্দোলনের হুমকি:Time News
ফেলবে তা হবে না।' সোমবার রাত ১১টায় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের মালিক পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, আমরা মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছি। তারা সোমবার রাত থেকে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদেরকে মঙ্গলবার সকাল ১১টার মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগ ত্যাগ করতে হবে এবং বুধবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হবে। একই সঙ্গে রোববারের অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আফজাল হোসেনকে আহ্বায়ক করে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান উপাচার্য। এদিকে হল বন্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম চালুর ঘোষণায় ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে সাধারণ শিক্ষর্থীরা। হল বন্ধের প্রতিবাদে প্রয়োজনে তারা কঠোর আন্দোলনের হুমকিও দিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের জীবন নিয়ে খেলা শুরু করেছেন। তারা মালিক পক্ষের সঙ্গে সমঝোতা করে অফিস চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। কারণ সেখানে মূল্যবান ফাইল পাশ হবে। কিন্তু আমাদের শিক্ষা জীবনের তো কোনো মূল্য নাই তাদের কাছে। আমাদের ভাই মরবে, পুলিশ আমাদের উপর গুলি চালাবে, পরিবহনের সন্ত্রাসীরা মারধর করবে, লুট করবে তবু আমাদের নামে মামলা হবে। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment