ুল হক মিলন হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আর সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফজলুল হক মিলন বলেন, সরকারের অরাজকতা, অনিয়মতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড এবং জনসভাস্থলে ১৪৪ ধারা জারির প্রতিবাদে গাজীপুর জেলায় শনিবার সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতাল আহ্বান করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে শনিবার সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, অনেক আগে থেকেই গাজীপুরের ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ মাঠে ২০ দলের জনসভার আয়োজন চলছিল। জনসভার আয়োজনে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকেও অনুমতি নেয়া হয়েছিল। এমনকি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকেও অবহিত করা হয়েছিল। কিন্তু ‘অনৈতিক’ সরকার জনসভাকে বানচাল করতে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, জনসভা বানচাল করতে ছাত্রলীগ বৃহস্পতিবার পুলিশের ছত্রছায়ায় ও মদতে মাঠ দখলের চেষ্টা করেছে এবং রাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। আজকে (শুক্রবার) আবার সেখানে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পুলিশের অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করা যাবে না- মর্মে একটা নিয়ম করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করেছে সরকার। সাংবিধানিক অধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করেছে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. মাজারুল আলম মণ্ডল প্রমুখ। কেএইচ
Saturday, December 27, 2014
গাজীপুরে হরতাল চলছে:Time News
গাজীপুরে হরতাল চলছে স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৭:৪৩:১২ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জনসভাস্থলে ১৪৪ ধারা জারি ও সভাস্থল ছাত্রলীগের দখল নেয়ার প্রতিবাদে গাজীপুরে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে। একইসঙ্গে আজ শনিবার বিক্ষোভ সমাবেশও করবে দলটি। শুক্রবার রাতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতাদের বৈঠক শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজল
ুল হক মিলন হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আর সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফজলুল হক মিলন বলেন, সরকারের অরাজকতা, অনিয়মতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড এবং জনসভাস্থলে ১৪৪ ধারা জারির প্রতিবাদে গাজীপুর জেলায় শনিবার সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতাল আহ্বান করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে শনিবার সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, অনেক আগে থেকেই গাজীপুরের ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ মাঠে ২০ দলের জনসভার আয়োজন চলছিল। জনসভার আয়োজনে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকেও অনুমতি নেয়া হয়েছিল। এমনকি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকেও অবহিত করা হয়েছিল। কিন্তু ‘অনৈতিক’ সরকার জনসভাকে বানচাল করতে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, জনসভা বানচাল করতে ছাত্রলীগ বৃহস্পতিবার পুলিশের ছত্রছায়ায় ও মদতে মাঠ দখলের চেষ্টা করেছে এবং রাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। আজকে (শুক্রবার) আবার সেখানে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পুলিশের অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করা যাবে না- মর্মে একটা নিয়ম করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করেছে সরকার। সাংবিধানিক অধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করেছে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. মাজারুল আলম মণ্ডল প্রমুখ। কেএইচ
ুল হক মিলন হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আর সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফজলুল হক মিলন বলেন, সরকারের অরাজকতা, অনিয়মতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড এবং জনসভাস্থলে ১৪৪ ধারা জারির প্রতিবাদে গাজীপুর জেলায় শনিবার সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতাল আহ্বান করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে শনিবার সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, অনেক আগে থেকেই গাজীপুরের ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ মাঠে ২০ দলের জনসভার আয়োজন চলছিল। জনসভার আয়োজনে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকেও অনুমতি নেয়া হয়েছিল। এমনকি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকেও অবহিত করা হয়েছিল। কিন্তু ‘অনৈতিক’ সরকার জনসভাকে বানচাল করতে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, জনসভা বানচাল করতে ছাত্রলীগ বৃহস্পতিবার পুলিশের ছত্রছায়ায় ও মদতে মাঠ দখলের চেষ্টা করেছে এবং রাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। আজকে (শুক্রবার) আবার সেখানে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পুলিশের অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করা যাবে না- মর্মে একটা নিয়ম করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করেছে সরকার। সাংবিধানিক অধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করেছে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. মাজারুল আলম মণ্ডল প্রমুখ। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment