্র ব্যবহার সংক্রান্ত ২০১০ সালের সামরিক মতবাদের ধারা অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। মতবাদটিতে এমন সময়ে স্বাক্ষর করা হল যখন ইউক্রেন বিষয়ে পশ্চিমাদের সাথে রাশিয়ার তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। রাশিয়াকে বিছিন্ন ও দুর্বল করার জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের প্রচেষ্টার জবাব দিতেই এই ব্যবস্থা বলে মনে করা হচ্ছে। স্নায়ুযুদ্ধের পর পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বর্তমানে সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গেছে। গত মার্চ ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ মস্কোর সাথে সংযুক্ত করার পর ন্যাটো মস্কোর সাথে তার বন্ধন ছিন্ন করে। নতুন এই মতবাদে বলা হয়, রাশিয়া প্রতিশোধ হিসেবে আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। প্রথমবারের মত নতুন এই মতবাদে বলা হয়, ‘কৌশলগত প্রতিবন্ধক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে রাশিয়া সংক্ষিপ্ত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ এসব অস্ত্রের মধ্য রয়েছে ভূমি থেকে ভূমিতে ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান এবং সাবমেরিন ক্রুজ মিসাইল, নির্দেশিত বোমা এবং আর্টিলারি শেল। কিন্তু কখন এবং কিভাবে মস্কো এসব অস্ত্রের সহায়তা নেবে সে সম্পর্কে নথিটিতে স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। সূত্র: আলজাজিরা মন্তব্য
Saturday, December 27, 2014
রাশিয়ার বড় শত্রু কে? পুতিন বলছেন- ন্যাটো:RTNN
রাশিয়ার বড় শত্রু কে? পুতিন বলছেন- ন্যাটো আন্তর্জাতিক ডেস্ক আরটিএনএন মস্কো: ন্যাটোকে এক নম্বর সামরিক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রাশিয়ার জন্য একটি নতুন সামরিক মতবাদে (ডকট্রিন) স্বাক্ষর করেছেন। নতুন এই সামরিক মতবাদ স্বাক্ষরের মাধ্যমে বিদেশি আগ্রাসন রোধে প্রচলিত অস্ত্র ব্যবহারের বৃহত্তর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। শুক্রবার নতুন এই মতবাদে স্বাক্ষর করা হয়। এটি পারমাণবিক অস্ত
্র ব্যবহার সংক্রান্ত ২০১০ সালের সামরিক মতবাদের ধারা অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। মতবাদটিতে এমন সময়ে স্বাক্ষর করা হল যখন ইউক্রেন বিষয়ে পশ্চিমাদের সাথে রাশিয়ার তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। রাশিয়াকে বিছিন্ন ও দুর্বল করার জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের প্রচেষ্টার জবাব দিতেই এই ব্যবস্থা বলে মনে করা হচ্ছে। স্নায়ুযুদ্ধের পর পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বর্তমানে সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গেছে। গত মার্চ ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ মস্কোর সাথে সংযুক্ত করার পর ন্যাটো মস্কোর সাথে তার বন্ধন ছিন্ন করে। নতুন এই মতবাদে বলা হয়, রাশিয়া প্রতিশোধ হিসেবে আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। প্রথমবারের মত নতুন এই মতবাদে বলা হয়, ‘কৌশলগত প্রতিবন্ধক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে রাশিয়া সংক্ষিপ্ত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ এসব অস্ত্রের মধ্য রয়েছে ভূমি থেকে ভূমিতে ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান এবং সাবমেরিন ক্রুজ মিসাইল, নির্দেশিত বোমা এবং আর্টিলারি শেল। কিন্তু কখন এবং কিভাবে মস্কো এসব অস্ত্রের সহায়তা নেবে সে সম্পর্কে নথিটিতে স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। সূত্র: আলজাজিরা মন্তব্য
্র ব্যবহার সংক্রান্ত ২০১০ সালের সামরিক মতবাদের ধারা অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। মতবাদটিতে এমন সময়ে স্বাক্ষর করা হল যখন ইউক্রেন বিষয়ে পশ্চিমাদের সাথে রাশিয়ার তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। রাশিয়াকে বিছিন্ন ও দুর্বল করার জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের প্রচেষ্টার জবাব দিতেই এই ব্যবস্থা বলে মনে করা হচ্ছে। স্নায়ুযুদ্ধের পর পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বর্তমানে সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গেছে। গত মার্চ ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ মস্কোর সাথে সংযুক্ত করার পর ন্যাটো মস্কোর সাথে তার বন্ধন ছিন্ন করে। নতুন এই মতবাদে বলা হয়, রাশিয়া প্রতিশোধ হিসেবে আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। প্রথমবারের মত নতুন এই মতবাদে বলা হয়, ‘কৌশলগত প্রতিবন্ধক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে রাশিয়া সংক্ষিপ্ত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ এসব অস্ত্রের মধ্য রয়েছে ভূমি থেকে ভূমিতে ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান এবং সাবমেরিন ক্রুজ মিসাইল, নির্দেশিত বোমা এবং আর্টিলারি শেল। কিন্তু কখন এবং কিভাবে মস্কো এসব অস্ত্রের সহায়তা নেবে সে সম্পর্কে নথিটিতে স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। সূত্র: আলজাজিরা মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment