য করেন। সোমবার রাতে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা দলের সঙ্গে মতবিনিময়ে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বিজয়ের মাস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা দলের মাসব্যাপী কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। সরকার পতনের আন্দোলন শুরুর আগে ডিসেম্বর মাসজুড়ে কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন বেগম জিয়া। তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলন শুরুর আগে এবার বিজয়ের পুরো মাস আমাদের কর্মসূচি পালন করতে হবে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের জনসভাগুলোতে মানুষের অংশগ্রহণ দেখলেই বোঝা যায়, তারা (ক্ষমতাসীন দল) আমাদের ধারে কাছে নেই।’ আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী কয়েকদিন আগে বিশ্ব ব্যাংককে গালি দিয়েছিল। সেদিন সৈয়দ আশরাফও গালি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে গালি দিতে দিতে এখন তারা এতটাই বেসামাল হয়ে গেছেন যে, বিদেশি সংস্থা এবং মন্ত্রীদেরও গালি দিতে পিছপা হচ্ছেন না।’ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘বিএনপি জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের মত কোনো আঁতাত করেনি। তাদের সঙ্গে নির্বাচন এবং আন্দোলন সম্পর্কে জোট করেছে। এর বেশি কিছু নয়। এর বাইরে কোনো সম্পর্কও নেই।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে সেই মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায়। আর বাইরে গেলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারও তাদের দৃষ্টিতে রাজাকার হয়ে যায়। তাদের চরিত্রই এমন।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের অপবাদ দেওয়া হয়- আমরা নাকি রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছি। এই অভিযোগ সত্য নয়। সবার আগে রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা মওলানা নুরুল আমিন, একে ফয়জুল হক, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছিল।’ তিনি তাজউদ্দীন কন্যা শারমিন আহমদের লেখা ‘তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা’ বইয়ের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শেখ মুজিবের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা রেকর্ড করাতে গেলে তিনি বলেছিলেন- তোমরা কি ভাষণ রেকর্ড করিয়ে আমাকে দেশদ্রোহী প্রমাণ করতে চাও? তার এই বক্তব্য প্রমাণ করে তিনি কখনই দেশের স্বাধীনতা চাননি।’ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপিই এদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল। জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমেই তা প্রমাণিত।’ মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান প্রমুখ। মন্তব্য pay per click
Tuesday, December 2, 2014
ডিসেম্বরজুড়ে কর্মসূচির পর আন্দোলন: খালেদা:RTNN
ডিসেম্বরজুড়ে কর্মসূচির পর আন্দোলন: খালেদা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়লে আন্দোলনের হুমকি দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘দেশ এখন কঠিন সংকটে। বর্তমান অবৈধ সরকার স্বাধীনতা ও দেশবিরোধী বিভিন্ন চুক্তি করে গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলেছে।’ এ সময় তিনি বিএনপি ক্ষমতায় গেলে অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকারের সকল কার্যক্রম এবং দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল করা হবে বলেও মন্তব্
য করেন। সোমবার রাতে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা দলের সঙ্গে মতবিনিময়ে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বিজয়ের মাস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা দলের মাসব্যাপী কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। সরকার পতনের আন্দোলন শুরুর আগে ডিসেম্বর মাসজুড়ে কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন বেগম জিয়া। তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলন শুরুর আগে এবার বিজয়ের পুরো মাস আমাদের কর্মসূচি পালন করতে হবে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের জনসভাগুলোতে মানুষের অংশগ্রহণ দেখলেই বোঝা যায়, তারা (ক্ষমতাসীন দল) আমাদের ধারে কাছে নেই।’ আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী কয়েকদিন আগে বিশ্ব ব্যাংককে গালি দিয়েছিল। সেদিন সৈয়দ আশরাফও গালি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে গালি দিতে দিতে এখন তারা এতটাই বেসামাল হয়ে গেছেন যে, বিদেশি সংস্থা এবং মন্ত্রীদেরও গালি দিতে পিছপা হচ্ছেন না।’ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘বিএনপি জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের মত কোনো আঁতাত করেনি। তাদের সঙ্গে নির্বাচন এবং আন্দোলন সম্পর্কে জোট করেছে। এর বেশি কিছু নয়। এর বাইরে কোনো সম্পর্কও নেই।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে সেই মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায়। আর বাইরে গেলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারও তাদের দৃষ্টিতে রাজাকার হয়ে যায়। তাদের চরিত্রই এমন।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের অপবাদ দেওয়া হয়- আমরা নাকি রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছি। এই অভিযোগ সত্য নয়। সবার আগে রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা মওলানা নুরুল আমিন, একে ফয়জুল হক, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছিল।’ তিনি তাজউদ্দীন কন্যা শারমিন আহমদের লেখা ‘তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা’ বইয়ের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শেখ মুজিবের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা রেকর্ড করাতে গেলে তিনি বলেছিলেন- তোমরা কি ভাষণ রেকর্ড করিয়ে আমাকে দেশদ্রোহী প্রমাণ করতে চাও? তার এই বক্তব্য প্রমাণ করে তিনি কখনই দেশের স্বাধীনতা চাননি।’ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপিই এদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল। জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমেই তা প্রমাণিত।’ মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান প্রমুখ। মন্তব্য pay per click
য করেন। সোমবার রাতে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা দলের সঙ্গে মতবিনিময়ে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বিজয়ের মাস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা দলের মাসব্যাপী কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। সরকার পতনের আন্দোলন শুরুর আগে ডিসেম্বর মাসজুড়ে কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন বেগম জিয়া। তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলন শুরুর আগে এবার বিজয়ের পুরো মাস আমাদের কর্মসূচি পালন করতে হবে।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের জনসভাগুলোতে মানুষের অংশগ্রহণ দেখলেই বোঝা যায়, তারা (ক্ষমতাসীন দল) আমাদের ধারে কাছে নেই।’ আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী কয়েকদিন আগে বিশ্ব ব্যাংককে গালি দিয়েছিল। সেদিন সৈয়দ আশরাফও গালি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে গালি দিতে দিতে এখন তারা এতটাই বেসামাল হয়ে গেছেন যে, বিদেশি সংস্থা এবং মন্ত্রীদেরও গালি দিতে পিছপা হচ্ছেন না।’ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘বিএনপি জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের মত কোনো আঁতাত করেনি। তাদের সঙ্গে নির্বাচন এবং আন্দোলন সম্পর্কে জোট করেছে। এর বেশি কিছু নয়। এর বাইরে কোনো সম্পর্কও নেই।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকলে সেই মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায়। আর বাইরে গেলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারও তাদের দৃষ্টিতে রাজাকার হয়ে যায়। তাদের চরিত্রই এমন।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের অপবাদ দেওয়া হয়- আমরা নাকি রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছি। এই অভিযোগ সত্য নয়। সবার আগে রাজাকারদের হাতে পতাকা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা মওলানা নুরুল আমিন, একে ফয়জুল হক, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছিল।’ তিনি তাজউদ্দীন কন্যা শারমিন আহমদের লেখা ‘তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা’ বইয়ের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘শেখ মুজিবের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা রেকর্ড করাতে গেলে তিনি বলেছিলেন- তোমরা কি ভাষণ রেকর্ড করিয়ে আমাকে দেশদ্রোহী প্রমাণ করতে চাও? তার এই বক্তব্য প্রমাণ করে তিনি কখনই দেশের স্বাধীনতা চাননি।’ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপিই এদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল। জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমেই তা প্রমাণিত।’ মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান প্রমুখ। মন্তব্য pay per click
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment