িজটি ৫-০তে জিয়ে নিয়ে নবমবার হোয়াইটওয়াশ করার কৃতিত্ব দেখাল তারা। ওয়ানডেতে এই নিয়ে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয়বার হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। এর আগে ২০০৬/০৭ সালে ৫-০তে আফ্রিকানদের সাদা বানিয়েছিল লাল-সবুজ বাহিনী। জিম্বাবুয়েকে ছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে ধবল ধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে জয় পায় বাংলাদেশ। সেটিও ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। একই বছর কেনিয়াকে ৪-০ তে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশের সূচনা করে তারা। ২০০৬ সালে আবারও কেনিয়াকে ২-০ তে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ২০০৬/০৭ সালে জিম্বাবুয়েকে ৫-০তে হারানোর পর স্কটল্যান্ডকে হারায় ২-০ ব্যবধানে। ২০০৭/০৮ সালে টাইগারদের ছোবলে পড়ে আয়ারল্যান্ড। সেবার ৩-০ ব্যবধানে হেরেছিল ইউরোপের দলটি। দীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ৩-০ ব্যবধানে সিরিজে হার মানে ক্যারিবিয়ানরা। আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ ২০১১ সালে আরেক টেস্ট খেলুড়ে দল নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে দেয়। সিরিজ জিতে নেয় ৪-০ ব্যবধানে। ২০১৩ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো কিউইদেরকে হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা। এবার সিরিজ জিতে নেয় ৩-০তে। সর্বশেষ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের কাছে আবার মাথা নত করল জিম্বাবুয়ে। এবার মাশরাফিরা সিরিজ জিতে নেয় ৫-০ ব্যবধানে। জেডআই
Monday, December 1, 2014
টাইগারদের যত হোয়াইটওয়াশ:Time News
টাইগারদের যত হোয়াইটওয়াশ স্পোর্টস রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৮:১০:২৯ ১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপ দিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় বাংলাদেশের। এরপর নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পার করল ২৮টি বছর। এর মধ্যে ৯ বার প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করার স্বাদ পেয়েছে টাইগাররা। সর্বশেষ ওয়ানডেতে বাংলাওয়াশ করল জিম্বাবুয়েকে। সোমবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারায় মাশরাফিরা। এতে সির
িজটি ৫-০তে জিয়ে নিয়ে নবমবার হোয়াইটওয়াশ করার কৃতিত্ব দেখাল তারা। ওয়ানডেতে এই নিয়ে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয়বার হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। এর আগে ২০০৬/০৭ সালে ৫-০তে আফ্রিকানদের সাদা বানিয়েছিল লাল-সবুজ বাহিনী। জিম্বাবুয়েকে ছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে ধবল ধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে জয় পায় বাংলাদেশ। সেটিও ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। একই বছর কেনিয়াকে ৪-০ তে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশের সূচনা করে তারা। ২০০৬ সালে আবারও কেনিয়াকে ২-০ তে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ২০০৬/০৭ সালে জিম্বাবুয়েকে ৫-০তে হারানোর পর স্কটল্যান্ডকে হারায় ২-০ ব্যবধানে। ২০০৭/০৮ সালে টাইগারদের ছোবলে পড়ে আয়ারল্যান্ড। সেবার ৩-০ ব্যবধানে হেরেছিল ইউরোপের দলটি। দীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ৩-০ ব্যবধানে সিরিজে হার মানে ক্যারিবিয়ানরা। আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ ২০১১ সালে আরেক টেস্ট খেলুড়ে দল নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে দেয়। সিরিজ জিতে নেয় ৪-০ ব্যবধানে। ২০১৩ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো কিউইদেরকে হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা। এবার সিরিজ জিতে নেয় ৩-০তে। সর্বশেষ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের কাছে আবার মাথা নত করল জিম্বাবুয়ে। এবার মাশরাফিরা সিরিজ জিতে নেয় ৫-০ ব্যবধানে। জেডআই
িজটি ৫-০তে জিয়ে নিয়ে নবমবার হোয়াইটওয়াশ করার কৃতিত্ব দেখাল তারা। ওয়ানডেতে এই নিয়ে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয়বার হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। এর আগে ২০০৬/০৭ সালে ৫-০তে আফ্রিকানদের সাদা বানিয়েছিল লাল-সবুজ বাহিনী। জিম্বাবুয়েকে ছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে ধবল ধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে জয় পায় বাংলাদেশ। সেটিও ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। একই বছর কেনিয়াকে ৪-০ তে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশের সূচনা করে তারা। ২০০৬ সালে আবারও কেনিয়াকে ২-০ তে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ২০০৬/০৭ সালে জিম্বাবুয়েকে ৫-০তে হারানোর পর স্কটল্যান্ডকে হারায় ২-০ ব্যবধানে। ২০০৭/০৮ সালে টাইগারদের ছোবলে পড়ে আয়ারল্যান্ড। সেবার ৩-০ ব্যবধানে হেরেছিল ইউরোপের দলটি। দীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। ৩-০ ব্যবধানে সিরিজে হার মানে ক্যারিবিয়ানরা। আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ ২০১১ সালে আরেক টেস্ট খেলুড়ে দল নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে দেয়। সিরিজ জিতে নেয় ৪-০ ব্যবধানে। ২০১৩ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো কিউইদেরকে হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা। এবার সিরিজ জিতে নেয় ৩-০তে। সর্বশেষ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের কাছে আবার মাথা নত করল জিম্বাবুয়ে। এবার মাশরাফিরা সিরিজ জিতে নেয় ৫-০ ব্যবধানে। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment