রকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালত তার রায়ে বলেন, ডেভিড বার্গম্যানকে পাচঁ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে এবং কোর্ট চলাকালীন কোর্টের মধ্যে বসে থাকতে হবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার অফিস বরাবর জরিমানকৃত টাকা দিতে হবে। অনাদায়ে তাকে সাত দিনের করা দণ্ড ভোগ করতে হবে বলে ট্রাইব্যুানাল তার রায়ে উল্লেখে করেন। এছাড়া দীর্ঘ রায়ে সাংবাদিক বার্গম্যানের কঠোর সমালোচনা করে ভবিষ্যতে এ ধরতের মন্তব্য প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে সর্তক থাকতে বলেছেন আদালত। এসময় সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, তার স্ত্রী ব্যারিস্টার সারা হোসেনসহ ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বার্গম্যানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। অপরদিকে ছিলেন আইনজীবী মিজান সাঈদ। গত ২০ ফেব্রয়ারি সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে রুল জারি করে আদালত। ২০১১ সালের ১১ নভেম্বর ও ২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি ব্লগে লেখার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য গত ৬ মার্চ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। বার্গম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন হাইকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ। তার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে শুনানি করে আইনজীবী মিজান সাঈদ। আবেদনকারী আইনজীবী আবেদনে বলেন, সাংবাদিক ডেভিগ বার্গম্যান তার নিজস্ব ওয়েবসাইটে (bangladeshwarcrimes.blogspot.com) আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-১; ইন অ্যাবসেন্সিয়া ট্রায়াল অ্যান্ড ডিফেন্স ইনডিকোয়েন্সি এবং আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-২; ট্রাইব্যুনাল অ্যাজাম্পশন শীর্ষক লেখা প্রকাশ করেন। এসব লেখায় ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আবুল কালাম আযাদের রায় নিয়ে করা মন্তব্যে ট্রাইব্যুনালের মর্যাদাহানি হয়েছে বলে আবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই আইনজীবী তার আবেদনে উল্লেখ করেন ডেভিড বার্গম্যানের ব্লগে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় নিয়ে করা মন্তব্যেও আদালত অবমাননা হয়েছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করছে বলেও আবেদনকারী আইনজীবী বলেন। বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান বর্তমানে ইংরেজি দৈনিক ‘দ্যা নিউএজ’র বিশেষ প্রতিনিধি। এছাড়া তিনি সংবিধান প্রনেতা ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাতা। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হওয়ার আগে থেকেই এই বৃটিশ সাংবাদিক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে কাজ শুরু করেন। একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে গবেষণা, বিভিন্ন লেখালেখি ও কয়েকটি ভিডিও ডকুমেন্টারি তৈরি করেছেন ডেভিড বার্গম্যান। ২০১১ সালের ২ অক্টোবর দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে ইংরেজি দৈনিক ‘দি নিউএজ’র সম্পাদকীয় পাতায় বার্গম্যানের নামে ‘এ ক্রুশিয়াল পিরিয়ড ফর আইসিটি’ শিরোনামে একটি লেখা প্রকাশিত হয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জবা
Tuesday, December 2, 2014
বার্গম্যানকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা :Natun Barta
ঢাকা: ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায় নিয়ে মন্তব্য প্রতিবেদন লেখায় আদালত অবমাননার অভিযোগে সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানকে পাচঁ হাজার টাকা জরিমানা এবং সারাদিন কোর্টে বসে থাকার নির্দেশনা দিয়ে রায় দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ রায় দেন। একই সঙ্গে ডেভিড বার্গম্যান কিভাবে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা করছেন তার খতিয়ে দেখতে সরকা
রকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালত তার রায়ে বলেন, ডেভিড বার্গম্যানকে পাচঁ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে এবং কোর্ট চলাকালীন কোর্টের মধ্যে বসে থাকতে হবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার অফিস বরাবর জরিমানকৃত টাকা দিতে হবে। অনাদায়ে তাকে সাত দিনের করা দণ্ড ভোগ করতে হবে বলে ট্রাইব্যুানাল তার রায়ে উল্লেখে করেন। এছাড়া দীর্ঘ রায়ে সাংবাদিক বার্গম্যানের কঠোর সমালোচনা করে ভবিষ্যতে এ ধরতের মন্তব্য প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে সর্তক থাকতে বলেছেন আদালত। এসময় সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, তার স্ত্রী ব্যারিস্টার সারা হোসেনসহ ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বার্গম্যানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। অপরদিকে ছিলেন আইনজীবী মিজান সাঈদ। গত ২০ ফেব্রয়ারি সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে রুল জারি করে আদালত। ২০১১ সালের ১১ নভেম্বর ও ২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি ব্লগে লেখার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য গত ৬ মার্চ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। বার্গম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন হাইকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ। তার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে শুনানি করে আইনজীবী মিজান সাঈদ। আবেদনকারী আইনজীবী আবেদনে বলেন, সাংবাদিক ডেভিগ বার্গম্যান তার নিজস্ব ওয়েবসাইটে (bangladeshwarcrimes.blogspot.com) আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-১; ইন অ্যাবসেন্সিয়া ট্রায়াল অ্যান্ড ডিফেন্স ইনডিকোয়েন্সি এবং আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-২; ট্রাইব্যুনাল অ্যাজাম্পশন শীর্ষক লেখা প্রকাশ করেন। এসব লেখায় ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আবুল কালাম আযাদের রায় নিয়ে করা মন্তব্যে ট্রাইব্যুনালের মর্যাদাহানি হয়েছে বলে আবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই আইনজীবী তার আবেদনে উল্লেখ করেন ডেভিড বার্গম্যানের ব্লগে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় নিয়ে করা মন্তব্যেও আদালত অবমাননা হয়েছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করছে বলেও আবেদনকারী আইনজীবী বলেন। বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান বর্তমানে ইংরেজি দৈনিক ‘দ্যা নিউএজ’র বিশেষ প্রতিনিধি। এছাড়া তিনি সংবিধান প্রনেতা ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাতা। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হওয়ার আগে থেকেই এই বৃটিশ সাংবাদিক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে কাজ শুরু করেন। একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে গবেষণা, বিভিন্ন লেখালেখি ও কয়েকটি ভিডিও ডকুমেন্টারি তৈরি করেছেন ডেভিড বার্গম্যান। ২০১১ সালের ২ অক্টোবর দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে ইংরেজি দৈনিক ‘দি নিউএজ’র সম্পাদকীয় পাতায় বার্গম্যানের নামে ‘এ ক্রুশিয়াল পিরিয়ড ফর আইসিটি’ শিরোনামে একটি লেখা প্রকাশিত হয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জবা
রকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালত তার রায়ে বলেন, ডেভিড বার্গম্যানকে পাচঁ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে এবং কোর্ট চলাকালীন কোর্টের মধ্যে বসে থাকতে হবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার অফিস বরাবর জরিমানকৃত টাকা দিতে হবে। অনাদায়ে তাকে সাত দিনের করা দণ্ড ভোগ করতে হবে বলে ট্রাইব্যুানাল তার রায়ে উল্লেখে করেন। এছাড়া দীর্ঘ রায়ে সাংবাদিক বার্গম্যানের কঠোর সমালোচনা করে ভবিষ্যতে এ ধরতের মন্তব্য প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে সর্তক থাকতে বলেছেন আদালত। এসময় সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, তার স্ত্রী ব্যারিস্টার সারা হোসেনসহ ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বার্গম্যানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। অপরদিকে ছিলেন আইনজীবী মিজান সাঈদ। গত ২০ ফেব্রয়ারি সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে রুল জারি করে আদালত। ২০১১ সালের ১১ নভেম্বর ও ২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি ব্লগে লেখার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য গত ৬ মার্চ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। বার্গম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করেন হাইকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ। তার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে শুনানি করে আইনজীবী মিজান সাঈদ। আবেদনকারী আইনজীবী আবেদনে বলেন, সাংবাদিক ডেভিগ বার্গম্যান তার নিজস্ব ওয়েবসাইটে (bangladeshwarcrimes.blogspot.com) আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-১; ইন অ্যাবসেন্সিয়া ট্রায়াল অ্যান্ড ডিফেন্স ইনডিকোয়েন্সি এবং আজাদ জাজমেন্ট অ্যানালাইসিস-২; ট্রাইব্যুনাল অ্যাজাম্পশন শীর্ষক লেখা প্রকাশ করেন। এসব লেখায় ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আবুল কালাম আযাদের রায় নিয়ে করা মন্তব্যে ট্রাইব্যুনালের মর্যাদাহানি হয়েছে বলে আবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই আইনজীবী তার আবেদনে উল্লেখ করেন ডেভিড বার্গম্যানের ব্লগে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় নিয়ে করা মন্তব্যেও আদালত অবমাননা হয়েছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করছে বলেও আবেদনকারী আইনজীবী বলেন। বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান বর্তমানে ইংরেজি দৈনিক ‘দ্যা নিউএজ’র বিশেষ প্রতিনিধি। এছাড়া তিনি সংবিধান প্রনেতা ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাতা। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হওয়ার আগে থেকেই এই বৃটিশ সাংবাদিক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে কাজ শুরু করেন। একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে গবেষণা, বিভিন্ন লেখালেখি ও কয়েকটি ভিডিও ডকুমেন্টারি তৈরি করেছেন ডেভিড বার্গম্যান। ২০১১ সালের ২ অক্টোবর দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে ইংরেজি দৈনিক ‘দি নিউএজ’র সম্পাদকীয় পাতায় বার্গম্যানের নামে ‘এ ক্রুশিয়াল পিরিয়ড ফর আইসিটি’ শিরোনামে একটি লেখা প্রকাশিত হয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment