ও কিশোর রয়েছে। সিঙ্গাপুর সিবিলি এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, “ইন্দোনেশীয়ান কর্তৃপক্ষ বিমানটিন সন্ধান ও উদ্ধারে তাদের কাজ শুরু করেছে।নসি-১৩০ নামের দুটি বিমানে করে এ অভিযানে সিঙ্গাপুর নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা অংশ নিয়েছে।” ইন্দোনেশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা হাদী মোস্তফা জানান, “ইন্দোনেশিয়া থেকে বিমানটি জাভা সমুদ্রে উড্ডয়নের সময় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এটি কালিমন্তন ও জাবা দ্বীপের মধ্যে অবস্থিত। এসময় আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন ছিল।” বিমান পরিবহন পচিালক জকো মুইরো বলেন, “বিমানটি ৩২,০০০ ফুট উপর দিয়ে উড়ছিল। এটাকে মেঘ এড়াতে ৩৮ হাজার ফুট উপর দিয়ে চলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।” মোস্তফা জানান, যোগাযোগ হারিয়ে যাওয়া বিমানটির নাম্বার- কিউজি ৮৫০১। জাকার্তার বিমান নিয়ন্ত্রণ টাওয়ারের সঙ্গে সর্বশেষ সকাল ৬ টা ১৭ মিনিটে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিনি জানান, শেষ যোগায়োগের পূর্বে অন্য একটি রুটে চলে যায় বিমানটি। বিমানটির সকাল সাড়ে আটটায় সিঙ্গাপুরে পৌঁছার কথা ছিল।–আল-আরাবিয়া, এনডিটিভি। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
Sunday, December 28, 2014
নিখোঁজ বিমানের সন্ধান চলছে :Natun Barta
জাকার্তা: ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুরগামী একটি যাত্রীবাহী এয়ার এশিয়া বিমানের সন্ধানে অভিযান শুরু হয়েছে। এয়ার এশিয়ার সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। রোববার সকালে বিমানটি ইন্দোনেশিয়ার সুরবায়া থেকে যাত্রা করার পর নিখোঁজ হয়। সিঙ্গাপুর সিবিলি এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, “আমরা নিখোঁজ বিমানটির সন্ধানে কাজ শুরু করেছি।” নিখোঁজ বিমানটিতে ৬ জন ক্রু, ১৫৫ জন যাত্রী ছিল। যাত্রীদের মধ্যে ১৩৮ জন প্রাপ্ত বয়স্ক ও ১৬ জন শিশু
ও কিশোর রয়েছে। সিঙ্গাপুর সিবিলি এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, “ইন্দোনেশীয়ান কর্তৃপক্ষ বিমানটিন সন্ধান ও উদ্ধারে তাদের কাজ শুরু করেছে।নসি-১৩০ নামের দুটি বিমানে করে এ অভিযানে সিঙ্গাপুর নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা অংশ নিয়েছে।” ইন্দোনেশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা হাদী মোস্তফা জানান, “ইন্দোনেশিয়া থেকে বিমানটি জাভা সমুদ্রে উড্ডয়নের সময় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এটি কালিমন্তন ও জাবা দ্বীপের মধ্যে অবস্থিত। এসময় আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন ছিল।” বিমান পরিবহন পচিালক জকো মুইরো বলেন, “বিমানটি ৩২,০০০ ফুট উপর দিয়ে উড়ছিল। এটাকে মেঘ এড়াতে ৩৮ হাজার ফুট উপর দিয়ে চলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।” মোস্তফা জানান, যোগাযোগ হারিয়ে যাওয়া বিমানটির নাম্বার- কিউজি ৮৫০১। জাকার্তার বিমান নিয়ন্ত্রণ টাওয়ারের সঙ্গে সর্বশেষ সকাল ৬ টা ১৭ মিনিটে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিনি জানান, শেষ যোগায়োগের পূর্বে অন্য একটি রুটে চলে যায় বিমানটি। বিমানটির সকাল সাড়ে আটটায় সিঙ্গাপুরে পৌঁছার কথা ছিল।–আল-আরাবিয়া, এনডিটিভি। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
ও কিশোর রয়েছে। সিঙ্গাপুর সিবিলি এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, “ইন্দোনেশীয়ান কর্তৃপক্ষ বিমানটিন সন্ধান ও উদ্ধারে তাদের কাজ শুরু করেছে।নসি-১৩০ নামের দুটি বিমানে করে এ অভিযানে সিঙ্গাপুর নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা অংশ নিয়েছে।” ইন্দোনেশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা হাদী মোস্তফা জানান, “ইন্দোনেশিয়া থেকে বিমানটি জাভা সমুদ্রে উড্ডয়নের সময় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এটি কালিমন্তন ও জাবা দ্বীপের মধ্যে অবস্থিত। এসময় আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন ছিল।” বিমান পরিবহন পচিালক জকো মুইরো বলেন, “বিমানটি ৩২,০০০ ফুট উপর দিয়ে উড়ছিল। এটাকে মেঘ এড়াতে ৩৮ হাজার ফুট উপর দিয়ে চলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।” মোস্তফা জানান, যোগাযোগ হারিয়ে যাওয়া বিমানটির নাম্বার- কিউজি ৮৫০১। জাকার্তার বিমান নিয়ন্ত্রণ টাওয়ারের সঙ্গে সর্বশেষ সকাল ৬ টা ১৭ মিনিটে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিনি জানান, শেষ যোগায়োগের পূর্বে অন্য একটি রুটে চলে যায় বিমানটি। বিমানটির সকাল সাড়ে আটটায় সিঙ্গাপুরে পৌঁছার কথা ছিল।–আল-আরাবিয়া, এনডিটিভি। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment