স উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় একথা বলেন। হান্নান শাহ বলেন, ‘মিডিয়ার মাধ্যমে সরকার ২০ দলকে জঙ্গি বানানোর চেষ্টা করছে। মিথ্যাকে হাজার বার বলা হলে মানুষ তা বিশ্বাস করবে, এমন ধারণায় সরকার প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সব অপকর্ম ফাঁস হয়ে গেলে তা ফাঁসিতে রুপান্তরিত হতে পারে, এই ভয়ে সরকার গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘সাংবাদিক সাগর-রুনির হত্যার বিচার হয়নি। হত্যাকারীরা এখন ধরা-ছোয়ার বাইরে। সরকারের আশির্বাদপুষ্ট হওয়ায় তাদের ধরা হচ্ছে না। আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান এখনো কারাগারে। তার অপরাধ সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেনি, সত্য প্রকাশ করেছিল।’ সত্য প্রকাশ করতে গিয়ে সারাদেশে শ’ শ’ সাংবাদিক নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে, হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। তিনি অভিযোগ করেন, ‘বর্তমান সরকারও যেমন অবৈধ, তেমনি প্রতিটি সেক্টরে অবৈধ প্রতিনিধি দিয়ে দেশকে অগণতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। দেশকে রক্ষা করতে গেলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দিতে হবে।’ হান্নান শাহ বলেন, ‘বর্তমান তথ্যমন্ত্রী (হাসানুল হক ইনু) দেশের সংবাদপত্রের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছেন। তিনি বাকস্বাধীনতা হরণের ফন্দি আটছেন আর নতুন নতুন হলুদ সাংবাদিক সৃষ্টি করছেন, যারা সরকারের মিথ্যাচার ও তোষামদির খবর ছাড়া সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশ করতে চায় না।’ এর মধ্যেও যারা সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করছেন, তাদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। আওয়ামী লীগ বহুরুপী দল উল্ল্যেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘মুসলিম লীগকে দুই ভাগ করে আওয়ামী লীগ ও ভাসানী ন্যাপ করেছিলেন মুজিবুর রহমান। আর শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমের উপর প্রথম আঘাত করেছেন।’ সংগঠনের সভাপতি এমএ হালিমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- ২০-দলীয় জোটের শরিক কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম বীর প্রতীক, দৈনিক নয়াদিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ। মন্তব্য
Tuesday, June 16, 2015
ইনু গণমাধ্যমের সবচেয়ে ক্ষতি করছেন: হান্নান শাহ:আরটিএনএন
স উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় একথা বলেন। হান্নান শাহ বলেন, ‘মিডিয়ার মাধ্যমে সরকার ২০ দলকে জঙ্গি বানানোর চেষ্টা করছে। মিথ্যাকে হাজার বার বলা হলে মানুষ তা বিশ্বাস করবে, এমন ধারণায় সরকার প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সব অপকর্ম ফাঁস হয়ে গেলে তা ফাঁসিতে রুপান্তরিত হতে পারে, এই ভয়ে সরকার গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘সাংবাদিক সাগর-রুনির হত্যার বিচার হয়নি। হত্যাকারীরা এখন ধরা-ছোয়ার বাইরে। সরকারের আশির্বাদপুষ্ট হওয়ায় তাদের ধরা হচ্ছে না। আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান এখনো কারাগারে। তার অপরাধ সরকারের অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেনি, সত্য প্রকাশ করেছিল।’ সত্য প্রকাশ করতে গিয়ে সারাদেশে শ’ শ’ সাংবাদিক নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে, হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। তিনি অভিযোগ করেন, ‘বর্তমান সরকারও যেমন অবৈধ, তেমনি প্রতিটি সেক্টরে অবৈধ প্রতিনিধি দিয়ে দেশকে অগণতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। দেশকে রক্ষা করতে গেলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দিতে হবে।’ হান্নান শাহ বলেন, ‘বর্তমান তথ্যমন্ত্রী (হাসানুল হক ইনু) দেশের সংবাদপত্রের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছেন। তিনি বাকস্বাধীনতা হরণের ফন্দি আটছেন আর নতুন নতুন হলুদ সাংবাদিক সৃষ্টি করছেন, যারা সরকারের মিথ্যাচার ও তোষামদির খবর ছাড়া সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশ করতে চায় না।’ এর মধ্যেও যারা সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করছেন, তাদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। আওয়ামী লীগ বহুরুপী দল উল্ল্যেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘মুসলিম লীগকে দুই ভাগ করে আওয়ামী লীগ ও ভাসানী ন্যাপ করেছিলেন মুজিবুর রহমান। আর শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমের উপর প্রথম আঘাত করেছেন।’ সংগঠনের সভাপতি এমএ হালিমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- ২০-দলীয় জোটের শরিক কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম বীর প্রতীক, দৈনিক নয়াদিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment