ল। তাদের ঘুমাতে পাঁচ মিনিট সময় দেয় আয়োজনকারীরা। তারপর বিচার করা হয় কার ঘুম সবচে গভীর ছিল। এজন্যে বেশ কয়েকটি পরীক্ষার চালিয়ে অংশগ্রহণকারীদের নম্বর দেওয়া হয়। যেমন: তাদের মুখের ওপর ফু দেওয়া এবং কৌতুক পড়ে শোনানো। আয়োজনকারীরা বলছেন, ঘুমের এই প্রতিযোগিতা আয়োজনের পেছনে উদ্দেশ্য ছিল পরীক্ষার পর মন ও শরীর শান্ত করতে পরীক্ষার্থীরা যাতে ক্লাবে না গিয়ে নিদ্রা যায়। এছাড়া ছিল পরীক্ষার চাপের কারণে তারা যে নির্ঘুম রাত কাটায় এ বিষয়েও ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করার চেষ্টা। সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ১৩ থেকে ২৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রত্যেক ১০ জনের তিনজন ছয় ঘণ্টারও কম ঘুমাচ্ছে। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের চকোলেট, এনার্জি ড্রিঙ্কস এবং অল্প কিছু নগদ অর্থ দেওয়া হয়েছে। তবে তৃতীয় স্থান দখলকারী ছাত্রটিই সবচেয়ে উপযুক্ত পুরস্কার বাড়িতে নিয়ে গেছে– বালিশ। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Monday, May 4, 2015
পরীক্ষার চাপ কমাতে ঘুমের প্রতিযোগিতা:আরটিএনএন
ল। তাদের ঘুমাতে পাঁচ মিনিট সময় দেয় আয়োজনকারীরা। তারপর বিচার করা হয় কার ঘুম সবচে গভীর ছিল। এজন্যে বেশ কয়েকটি পরীক্ষার চালিয়ে অংশগ্রহণকারীদের নম্বর দেওয়া হয়। যেমন: তাদের মুখের ওপর ফু দেওয়া এবং কৌতুক পড়ে শোনানো। আয়োজনকারীরা বলছেন, ঘুমের এই প্রতিযোগিতা আয়োজনের পেছনে উদ্দেশ্য ছিল পরীক্ষার পর মন ও শরীর শান্ত করতে পরীক্ষার্থীরা যাতে ক্লাবে না গিয়ে নিদ্রা যায়। এছাড়া ছিল পরীক্ষার চাপের কারণে তারা যে নির্ঘুম রাত কাটায় এ বিষয়েও ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করার চেষ্টা। সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ১৩ থেকে ২৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রত্যেক ১০ জনের তিনজন ছয় ঘণ্টারও কম ঘুমাচ্ছে। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের চকোলেট, এনার্জি ড্রিঙ্কস এবং অল্প কিছু নগদ অর্থ দেওয়া হয়েছে। তবে তৃতীয় স্থান দখলকারী ছাত্রটিই সবচেয়ে উপযুক্ত পুরস্কার বাড়িতে নিয়ে গেছে– বালিশ। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment