েক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদেও কনভেনশনে ফখরুল এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে লন্ডনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে বলেছেন, “তিনি ইয়াহিয়াকে মেনে নিয়েছিলেন।” এর প্রতিউত্তরে বৃহস্পতিবার সাবেক ও বর্তমান ছাত্র নেতাদের কনভেনশনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আপনারা (আওয়ামী লীগ নেতা) যখন মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি একে খন্দকারকে রাজাকার বলেন তখন হুঁশ থাকে না। আজ তারেক রহমান ইতিহাস থেকে সত্য তুলে এনেছেন, তাতেই আপনাদের গায়ে জ্বালা ধরেছে। মনে রাখবেন ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। ” প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, “আওয়ামী লীগের সভানেত্রী যে ভাষায় কথা বলেন, তা মুখে আনতেও আমাদের রুচিতে বাধে। আপনারা অন্যকে ভাষা শিখতে বলেন, অন্যের রসনা সংযত করতে বলেন, তার আগে নিজেদের রসনা সংযত করেন।” আওয়ামী লীগকে খাঁটি ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও আচরণে খাঁটি ফ্যাসিস্ট। সম্পূর্ণ অন্যায় ও অগণতান্ত্রিকভাবে জবর দখল করে ক্ষমতায় বসে আছে। আমরা পাকিস্তানের হানাদারের কথা বলি। কিন্তু আজকের আওয়ামী লীগ আর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। বন্দুকের জোরে তারা ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।” তিনি বলেন, “আজকে প্রশাসন, বিচার বিভাগ দলীয় করণ করা হয়েছে। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে দলীয় লোক বসিয়ে তা দলীয় করণ করা হয়নি। এভাবে তারা একদলীয় শাসনের দিকে এগুচ্ছে। ১৯৭৫ সালেও তারা এক দলীয় বাকশাল গঠন করেছিলো। এবার ভিন্ন আঙ্গিকে বাকশাল কায়েমের পাঁয়তারা করছে।” সরকার পতনের জন্য সমগ্র দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করতে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের অনুরোধ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, আপনাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জেগে উঠবে এবং দুর্বার গণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে উৎখাত করবে।” নব্বইয়ের গণঅভুথ্যানের সাবেক ছাত্র নেতা আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে সাবেক ছাত্র নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। মঞ্চে আছেন সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, এবিএম মোশাররফ হোসেন, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। কনভেনশনের দ্বিতীয় পর্বে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া উপস্থিত হয়ে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেবেন। তিনি বেলা দুইটার দিকে আসতে পারেন বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
Thursday, December 18, 2014
তারেক সত্য কথা বলায় আওয়ামী লীগের গায়ে জ্বালা ধরেছে: ফখরুল :Natun Barta
ঢাকা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেয়া বক্তব্য সমর্থন করে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়।” তারেক রহমানকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “তারেক রহমান সত্য কথা বলায় গায়ে জ্বালা ধরেছে।” বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ মিলনাতনে আয়োজিত সাব
েক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদেও কনভেনশনে ফখরুল এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে লন্ডনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে বলেছেন, “তিনি ইয়াহিয়াকে মেনে নিয়েছিলেন।” এর প্রতিউত্তরে বৃহস্পতিবার সাবেক ও বর্তমান ছাত্র নেতাদের কনভেনশনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আপনারা (আওয়ামী লীগ নেতা) যখন মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি একে খন্দকারকে রাজাকার বলেন তখন হুঁশ থাকে না। আজ তারেক রহমান ইতিহাস থেকে সত্য তুলে এনেছেন, তাতেই আপনাদের গায়ে জ্বালা ধরেছে। মনে রাখবেন ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। ” প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, “আওয়ামী লীগের সভানেত্রী যে ভাষায় কথা বলেন, তা মুখে আনতেও আমাদের রুচিতে বাধে। আপনারা অন্যকে ভাষা শিখতে বলেন, অন্যের রসনা সংযত করতে বলেন, তার আগে নিজেদের রসনা সংযত করেন।” আওয়ামী লীগকে খাঁটি ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও আচরণে খাঁটি ফ্যাসিস্ট। সম্পূর্ণ অন্যায় ও অগণতান্ত্রিকভাবে জবর দখল করে ক্ষমতায় বসে আছে। আমরা পাকিস্তানের হানাদারের কথা বলি। কিন্তু আজকের আওয়ামী লীগ আর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। বন্দুকের জোরে তারা ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।” তিনি বলেন, “আজকে প্রশাসন, বিচার বিভাগ দলীয় করণ করা হয়েছে। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে দলীয় লোক বসিয়ে তা দলীয় করণ করা হয়নি। এভাবে তারা একদলীয় শাসনের দিকে এগুচ্ছে। ১৯৭৫ সালেও তারা এক দলীয় বাকশাল গঠন করেছিলো। এবার ভিন্ন আঙ্গিকে বাকশাল কায়েমের পাঁয়তারা করছে।” সরকার পতনের জন্য সমগ্র দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করতে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের অনুরোধ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, আপনাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জেগে উঠবে এবং দুর্বার গণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে উৎখাত করবে।” নব্বইয়ের গণঅভুথ্যানের সাবেক ছাত্র নেতা আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে সাবেক ছাত্র নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। মঞ্চে আছেন সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, এবিএম মোশাররফ হোসেন, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। কনভেনশনের দ্বিতীয় পর্বে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া উপস্থিত হয়ে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেবেন। তিনি বেলা দুইটার দিকে আসতে পারেন বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
েক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদেও কনভেনশনে ফখরুল এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে লন্ডনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে বলেছেন, “তিনি ইয়াহিয়াকে মেনে নিয়েছিলেন।” এর প্রতিউত্তরে বৃহস্পতিবার সাবেক ও বর্তমান ছাত্র নেতাদের কনভেনশনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আপনারা (আওয়ামী লীগ নেতা) যখন মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি একে খন্দকারকে রাজাকার বলেন তখন হুঁশ থাকে না। আজ তারেক রহমান ইতিহাস থেকে সত্য তুলে এনেছেন, তাতেই আপনাদের গায়ে জ্বালা ধরেছে। মনে রাখবেন ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। ” প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, “আওয়ামী লীগের সভানেত্রী যে ভাষায় কথা বলেন, তা মুখে আনতেও আমাদের রুচিতে বাধে। আপনারা অন্যকে ভাষা শিখতে বলেন, অন্যের রসনা সংযত করতে বলেন, তার আগে নিজেদের রসনা সংযত করেন।” আওয়ামী লীগকে খাঁটি ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও আচরণে খাঁটি ফ্যাসিস্ট। সম্পূর্ণ অন্যায় ও অগণতান্ত্রিকভাবে জবর দখল করে ক্ষমতায় বসে আছে। আমরা পাকিস্তানের হানাদারের কথা বলি। কিন্তু আজকের আওয়ামী লীগ আর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। বন্দুকের জোরে তারা ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।” তিনি বলেন, “আজকে প্রশাসন, বিচার বিভাগ দলীয় করণ করা হয়েছে। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে দলীয় লোক বসিয়ে তা দলীয় করণ করা হয়নি। এভাবে তারা একদলীয় শাসনের দিকে এগুচ্ছে। ১৯৭৫ সালেও তারা এক দলীয় বাকশাল গঠন করেছিলো। এবার ভিন্ন আঙ্গিকে বাকশাল কায়েমের পাঁয়তারা করছে।” সরকার পতনের জন্য সমগ্র দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করতে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের অনুরোধ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, আপনাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জেগে উঠবে এবং দুর্বার গণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে উৎখাত করবে।” নব্বইয়ের গণঅভুথ্যানের সাবেক ছাত্র নেতা আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে সাবেক ছাত্র নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। মঞ্চে আছেন সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, এবিএম মোশাররফ হোসেন, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। কনভেনশনের দ্বিতীয় পর্বে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া উপস্থিত হয়ে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেবেন। তিনি বেলা দুইটার দিকে আসতে পারেন বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment